হিগস বোসন বা হিগস কণা বা ঈশ্বর কণা[8] (ইংরেজি ভাষায়: Higgs boson বা Higgs particle; God Particle) পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলের প্রস্তাবিত মৌলিক কণা। হিগস ক্ষেত্র এবং তার সহযোগী হিগস বোসন অস্তিত্ব সহজ কয়েকটি পদ্ধতির মাধ্যমে[9] কীভাবে কিছু প্রাথমিক কণা ভর আছে ব্যাখ্যা করা হবে।স্ট্যান্ডার্ড মডেল বলছে এই কণার হিগস ক্ষেত্র, যা অ শূন্য শক্তি আছে সর্বত্র এমনকি অন্যথায় ফাঁকা জায়গাও, সাথে আলাপচারিতার দ্বারা ভর অর্জন। এর আবিষ্কারক হলেন পিটার হিগস।
দ্রুত তথ্য গঠন, পরিসংখ্যান ...
হিগস বোসনCandidate Higgs boson events from collisions between protons in the LHC. The top event in the CMS experiment shows a decay into two photons (dashed yellow lines and green towers). The lower event in the ATLAS experiment shows a decay into four muons (red tracks). [lower-alpha 1] |
গঠন | মৌলিক কণিকা |
---|
পরিসংখ্যান | বোসনীয় |
---|
অবস্থা | ২০১২ সালে ১২৫ GeV ভর সহ একটি নতুন কণা আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং পরে আরও নির্ভুল পরিমাপের সাথে হিগস বোসন বলে নিশ্চিত করা হয়েছিল।[1]
|
---|
প্রতীক | H0 |
---|
তত্ত্ব | R. Brout, F. Englert, P. Higgs, G. S. Guralnik, C. R. Hagen, and T. W. B. Kibble (1964) |
---|
আবিষ্কার | Large Hadron Collider (2011–2013) |
---|
ভর | ১২৫.১৮ ± ০.১৬ GeV/c2[2] |
---|
জীবনকাল গড় | ১.৫৬×১০−২২ s[lower-alpha 2] (predicted) |
---|
মধ্যে ক্ষয় | - বটম-প্রতিবটম
জোড় (অনুমান)[4][5]
|
---|
ইলেকট্রিক চার্জ | ০ e |
---|
Colour charge | ০ |
---|
স্পিন | ০[6][7] |
---|
Weak isospin | −+১/২ |
---|
Weak hypercharge | +১ |
---|
সমতা | +১[6][7] |
---|
বন্ধ
হিগস বোসনকে বিখ্যাত ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী পিটার হিগস এর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে। এটি বোসন কণাগুলোর অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি সত্যেন্দ্রনাথ বসুর নামে সঙ্গে মিল আছে। (তাত্ত্বিকভাবে) এর আবিষ্কার করার জন্য পিটার হিগসের নামে নামকরণ করা হয়েছে। কিন্তু এর আবিষ্কারের সঙ্গে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর কোনো সম্পর্ক নেই।
পিটার হিগজ ১৯৬৪ সালে এর ধারণা প্রদান করেন। তিনিই প্রকৃতপক্ষে এর সঠিক ধারণা দেন।
অবশেষে এর অস্তিত্ব আবিষ্কার হয় ২০১২ সালে।
- G.S. Guralnik, C.R. Hagen and T.W.B. Kibble (১৯৬৪)। "Global Conservation Laws and Massless Particles"। Physical Review Letters। 13 (20): 585। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.13.585। বিবকোড:1964PhRvL..13..585G।
- G.S. Guralnik (২০০৯)। "The History of the Guralnik, Hagen and Kibble development of the Theory of Spontaneous Symmetry Breaking and Gauge Particles"। International Journal of Modern Physics A। 24 (14): 2601–2627। arXiv:0907.3466 । ডিওআই:10.1142/S0217751X09045431। বিবকোড:2009IJMPA..24.2601G।
- Guralnik, G S; Hagen, C R and Kibble, T W B (1967). Broken Symmetries and the Goldstone Theorem. Advances in Physics, vol. 2
- F. Englert and R. Brout (১৯৬৪)। "Broken Symmetry and the Mass of Gauge Vector Mesons"। Physical Review Letters। 13 (9): 321। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.13.321। বিবকোড:1964PhRvL..13..321E।
- P. Higgs (১৯৬৪)। "Broken Symmetries, Massless Particles and Gauge Fields"। Physics Letters। 12 (2): 132। ডিওআই:10.1016/0031-9163(64)91136-9। বিবকোড:1964PhL....12..132H।
- P. Higgs (১৯৬৪)। "Broken Symmetries and the Masses of Gauge Bosons"। Physical Review Letters। 13 (16): 508। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.13.508। বিবকোড:1964PhRvL..13..508H।
- P. Higgs (১৯৬৬)। "Spontaneous Symmetry Breakdown without Massless Bosons"। Physical Review। 145 (4): 1156। ডিওআই:10.1103/PhysRev.145.1156। বিবকোড:1966PhRv..145.1156H।
- Y. Nambu and G. Jona-Lasinio (১৯৬১)। "Dynamical Model of Elementary Particles Based on an Analogy with Superconductivity"। Physical Review। 122: 345–358। ডিওআই:10.1103/PhysRev.122.345। বিবকোড:1961PhRv..122..345N।
- J. Goldstone, A. Salam and S. Weinberg (১৯৬২)। "Broken Symmetries"। Physical Review। 127 (3): 965। ডিওআই:10.1103/PhysRev.127.965। বিবকোড:1962PhRv..127..965G।
- P.W. Anderson (১৯৬৩)। "Plasmons, Gauge Invariance, and Mass"। Physical Review। 130: 439। ডিওআই:10.1103/PhysRev.130.439। বিবকোড:1963PhRv..130..439A।
- A. Klein and B.W. Lee (১৯৬৪)। "Does Spontaneous Breakdown of Symmetry Imply Zero-Mass Particles?"। Physical Review Letters। 12 (10): 266। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.12.266। বিবকোড:1964PhRvL..12..266K।
- W. Gilbert (১৯৬৪)। "Broken Symmetries and Massless Particles"। Physical Review Letters। 12 (25): 713। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.12.713। বিবকোড:1964PhRvL..12..713G।
উইকিমিডিয়া কমন্সে
হিগস বোসন সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
- Video (04:38) – CERN Announcement of Higgs Boson Discovery (4 July 2012).
- Video1 (07:44) + Video2 (07:44) – Higgs Boson Explained by CERN Physicist, Dr. Daniel Whiteson (16 June 2011).
- Hunting the Higgs boson at C.M.S. Experiment, at CERN
- The Higgs boson" by the CERN exploratorium.
- Particle Data Group: Review of searches for Higgs bosons.
- The Atom Smashers, a documentary film about the search for the Higgs boson at Fermilab. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুলাই ২০১২ তারিখে
- 2001, a spacetime odyssey: proceedings of the Inaugural Conference of the Michigan Center for Theoretical Physics : Michigan, USA, 21–25 May 2001, (p.86 – 88), ed. Michael J. Duff, James T. Liu, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮১-২৩৮-২৩১-৩, containing Higgs' story of the Higgs boson.
- Why the Higgs particle is so important!
- Collected Articles at the Guardian
- The God Particle: If the Universe Is the Answer, What Is the Question? ISBN : 978-0-618-71168-0
Note that such events also occur due to other processes. Detection involves a statistically significant excess of such events at specific energies.
In the Standard Model, the total decay width of a Higgs boson with a mass of ১২৫ GeV/c2 is predicted to be ৪.০৭×১০−৩ GeV.[3] The mean lifetime is given by .