Loading AI tools
হাড়জোড়ার প্রজাতি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
হাড়জোড়া (বৈজ্ঞানিক নাম:Cissus quadrangularis) স্থানবিশেষে হাড়ভাঙা লতা বা হারেঙ্গা নামেও পরিচিত। লতানো কাণ্ডের টুকরা টুকরা অংশ দেখতে অনেকটা জোড়া দেওয়া হাড়ের মতো দেখতে বলেই এরকম বিচিত্র নামকরণ। এটি অন্যতম ঔষধি গাছ।[1]
হাড়জোড়া Cissus quadrangularis | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Rosids |
বর্গ: | Vitales |
পরিবার: | Vitaceae |
গণ: | Cissus |
প্রজাতি: | C. quadrangularis |
দ্বিপদী নাম | |
Cissus quadrangularis L. | |
প্রতিশব্দ | |
Cissus quadrangula |
বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-৪ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[2]
উষ্ণমণ্ডলীয় আফ্রিকা, আরব, মাদাগাস্কার, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও জাভা এই গাছের আদি ভূমি।[1]
প্রিয় আবাস বৃষ্টিবহুল অঞ্চলের ঝোপ-জঙ্গল। এটি বৃহৎ শাখান্বিত বীরুৎ-সদৃশ। সরল ও সরু পত্র-পতিমুখ আঁকশিযুক্ত। কাণ্ড রসাল, চার কোনাকার এবং চার পর্বযুক্ত। পত্র সরল, তিন থেকে ছয় সেন্টিমিটার লম্বা, নরম ও রসাল। পত্রবৃন্ত দেড় সেন্টিমিটার লম্বা, উপপত্র জোড়বদ্ধ, প্রশস্ত ডিম্বাকার, সবুজ ও ক্ষণস্থায়ী। মঞ্জরিদণ্ড আড়াই সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। ফুল চার অংশক, আড়াআড়িভাবে পাঁচ মিলিমিটার ও লালচে রঙের। বৃতি পেয়ালাকার, দল খণ্ডক চারটি, প্রায় দুই মিলিমিটার লম্বা। পুংকেশর চারটি। প্রস্ফুটনকাল সাধারণত সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত। ফল গোলাকার, পাকলে লাল ও একবীজী।[1]
হাড়জোড়া লতা স্কার্ভি, নাক, কান ও হাড়ভাঙা চিকিৎসায় বিশেষভাবে ব্যবহার্য। গাছের কচি কাণ্ড সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।[1]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.