সৈয়দা ইসাবেলা
বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত নারী লেখক ও মুক্তিযোদ্ধা উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত নারী লেখক ও মুক্তিযোদ্ধা উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
সৈয়দা ইসাবেলা (২৪ ডিসেম্বর ১৯৪২ – ১২ জানুয়ারি ২০১৩) একজন বাংলাদেশি লেখক ও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।[1] ভাষা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০২১ সালে মরণোত্তর একুশে পদক প্রদান করেন।[2][3]
সৈয়দা ইসাবেলা | |
---|---|
জন্ম | ২৪ ডিসেম্বর ১৯৪২ |
মৃত্যু | ১২ জানুয়ারি ২০১৩ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশি |
পরিচিতির কারণ | লেখক ও মুক্তিযুদ্ধা |
দাম্পত্য সঙ্গী | আনোয়ার হোসেন রতু |
সন্তান | পাঁচ মেয়ে এবং এক ছেলে |
পিতা-মাতা | সৈয়দ মোহাম্মদ ইসহাক সিরাজী আছিরুন নেছা খন্দকার |
আত্মীয় | ইসমাইল হোসেন সিরাজী (চাচা) |
পুরস্কার | একুশে পদক (২০২১) |
সৈয়দা ইসাবেলা ২৪ ডিসেম্বর ১৯৪২ সালে বাবার বাড়ি সিরাজগঞ্জের বাণীকুঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা সৈয়দ মোহাম্মদ ইসহাক সিরাজী ও মাতা আছিরুন নেছা খন্দকার দু'জনেই শিক্ষক ছিলেন। তার বড় চাচা সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী। লেখাপড়া করেন কলকাতার সাখাওয়াৎ মেমোরিয়াল বিদ্যালয়ে। তার স্বামী আনোয়ার হোসেন রতু মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তাদের পাঁচ মেয়ে এবং এক ছেলে।[1]
সৈয়দা ইসাবেলা পেশাগত জীবনে ১৯৭৩ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত গৌরী আরবান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। অবসর জীবনে ২০০২ সালে সাহিত্যচর্চা শুরু করেন। মুক্তিযুদ্ধে স্বামীর সাথে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন রৌমারী অঞ্চলে।[1]
সৈয়দা ইসাবেলা বিভিন্ন বিষয়ে প্রায় গ্রন্থ রচনা করেন যার ২২ টি বই প্রকাশিত হয়। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে:[1]
সৈয়দা ইসাবেলা ২০১৩ সালের ১২ জানুয়ারি মৃত্যু বরণ করেন।[1]
সৈয়দা ইসাবেলা বিভিন্ন পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন:
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.