Loading AI tools
বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
সাইফুল ইসলাম একজন বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ। বর্তমানে তিনি আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ এর উপাচার্য হিসাবে নিযুক্ত আছেন।[2][3] তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর ত্রয়োদশ উপাচার্য ছিলেন।[4] এরআগে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশলের অধ্যাপক ও ডিন ছিলেন।[5]
সাইফুল ইসলাম | |
---|---|
উপাচার্য, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২৩ মে ২০২৪[1] | |
পূর্বসূরী | কারমেন লামাগনা |
উপাচার্য, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় | |
কাজের মেয়াদ ২৩ জুন ২০১৬ – ২৩ জুন ২০২০ | |
পূর্বসূরী | খালেদা একরাম |
উত্তরসূরী | সত্য প্রসাদ মজুমদার |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
শিক্ষা | পি এইচ ডি (তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | উপাচার্য ও অধ্যাপক |
সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে যথাক্রমে ১৯৭৫ এবং ১৯৭৭ সালে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর অর্জন করেছেন। ১৯৮৬ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।[6]
সাইফুল ইসলাম ১৯৭৫ সালের মে মাসে বুয়েটের বৈদ্যুতিক প্রকৌশল বিভাগের প্রভাষক হিসাবে তার শিক্ষক জীবন শুরু করেছিলেন। ১৯৮৮ সালে তিনি অধ্যাপক হয়েছিলেন। ১৯৯৫-৯৭ সালে তিনি বৈদ্যুতিক প্রকৌশল অনুষদের ডিনের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[6] ২২ জুন ২০১৬, সাইফুল ইসলামকে বুয়েটের ১৩ তম উপাচার্য হিসাবে নির্বাচিত করা হয়েছিল। ২৪ মে ২০১৬ খালেদা একরাম মারা যাওয়ার পর থেকে এই পদটি শূন্য ছিল।[7] ২৫ জুন ২০২০ সালে মেয়াদ শেষ হলে অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার তার স্থলাভিষিক্ত হন।[8]
মার্চ ২০০২ থেকে আগস্ট ২০০৬ তিনি আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের প্রথম ডিন এবং অধ্যাপক ছিলেন। আগস্ট ২০১৩ থেকে জুন ২০১৬ পর্যন্ত, সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশের প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রো-উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[6]
৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ থেকে ২২ মে ২০২৪ পর্যন্ত তিনি ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ছিলেন।[9]
২০২৪ সালের ২৩ মে তিনি আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ এর উপাচার্য হিসাবে নিযুক্ত হন।[10][11]
৭ অক্টোবর, ২০১৯ তারিখে বুয়েটের শের-ই বাংলা হলে সংঘটিত আবরার ফাহাদহত্যাকাণ্ডের পর বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়।[12][13] কিন্তু সাইফুল শিক্ষার্থীদের সাথে দেখা করেন না, বুয়েট মসজিদে হওয়া জানাজাতেও অংশ নেননি।[14] ফলশ্রুতিতে সারা দেশে তীব্র নিন্দা শুরু হয়।[15][16] প্রধানমন্ত্রী তাঁর নীরবতাকে সমালোচনা করেন।[17] পরবর্তীতে ৯ অক্টোবর নিহত আবরারের বাড়ি কুষ্টিয়াতে গেলে তিনি এলাকাবাসীর বাধার সম্মুখীন হন।[18] বুয়েট শিক্ষক সমিতি এবং অ্যালামনাইস অ্যাসোসিয়েশন ব্যর্থতার জন্য তার অপসারণ দাবি করে।[19][20] এরপর তিনি বুয়েটে রাজনীতি নিষিদ্ধ করেন।[21] কিন্তু তার কোনো ব্যর্থতা ছিল না বলে তিনি দাবি করেন।[22][23]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.