Loading AI tools
ইসলামী পন্ডিত উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
শাহ ঈসমাইল শহীদ ছিলেন একজন ভারতীয় আহলে-হাদিস-হানাফি-মাতুরিদি ইসলামি পণ্ডিত , সুফি - সালাফিবাদের মধ্যপন্থী সংস্কারক । উনিশ শতকে পাঞ্জাবের শিখ রাজ্যের বিরুদ্ধে সৈয়দ আহমদ বেরলভির ডাক দেয়া জিহাদের তিনি একজন যোদ্ধা ছিলেন। আহলে হাদিস, তাবলিগ জামাত এবং দেওবন্দীদের কাছে তিনি সন্মানিত।[2]
শাহ ঈসমাইল শহীদ | |
---|---|
জন্ম | ২৬ এপ্রিল ১৭৭৯[1] |
মৃত্যু | ৬ মে ১৮৩১[1] |
পরিচিতির কারণ | ১৮৩১ সালের বালাকোট যুদ্ধ |
শাহ মুহাম্মদ ইসমাইল ছিলেন শাহ আবদুল গনির একমাত্র পুত্র ও শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভির নাতি। শাহ আবদুল আজিজ মুহাদ্দিস, শাহ রফিউদ্দিন মুহাদ্দিস ও শাহ আবদুল কাদির মুহাদ্দিস তার চাচা ছিলেন। শাহ ইসমাইল ১১৯৩ হিজরির ১২ রবিউল আউয়াল (২৬ এপ্রিল ১৭৭৯ খ্রিষ্টাব্দ) জন্মগ্রহণ করেন। প্রচলিত কিছু সূফি কর্মকাণ্ডের জবাবে তিনি “তাকউইয়াতুল ঈমান” নামক গ্রন্থ রচনা করেন। তবে তিনি নিজেও সূফি ছিলেন এবং সৈয়দ আহমদ শহীদের অনুসারী ছিলেন। পাঞ্জাবের শিখ রাজ্যের বিরুদ্ধে তিনি সৈয়দ আহমদ শহীদের জিহাদে অংশ নেন।
সৈয়দ আহমদ শহীদ ও শহীদ ইসমাইল শহীদ তাদের সঙ্গী মুজাহিদ, বালাকোটের ৬টি সোয়াতি গোত্র ও কাঘানের সৈয়দদের সহায়তায় বেশ কিছু বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেন ও শিখদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন। ১৮৩১ সালের ৬ মে সৈয়দ আহমদ শহীদ ও শাহ ইসমাইল শহীদ কয়েকশত অনুসারী বালাকোটের যুদ্ধে শাহাদাত বরণ করেন। তাদেরকে বালাকোটে দাফন করা হয়। তার মাজার সাদাসিধেভাবে এখনো সেখানে অবস্থিত। তবে সৈয়দ আহমদ শহীদের মৃতদেহ খুজে পাওয়া যায়নি। তার কবর কোথায় তা নিয়ে দ্বিধা রয়েছে।[3]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.