Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আল মুহাদ্দিস শাহ আবদুল আজিজ দেহলভী (১১ অক্টোবর ১৭৪৬ - ৫ জুন, ১৮২৪) (আরবি: المُحَدَّث شَاہ عَبْدُ الْعَزِیز دِھْلَوِیْ) ছিলেন হাদিস শাস্ত্রের বিজ্ঞ পণ্ডিত, এবং উনবিংশ শতাব্দীর একজন মুজাদ্দিদ বলে বিবেচিত হন। তিনি তার পিতা শাহ ওয়ালীউল্লাহ এর যোগ্য উত্তরশুরি ছিলেন।[3] তিনি ছিলেন নকশবন্দি সুফি। আবদুল আজিজ ব্রিটিশ শাসিত হিন্দুস্তানকে বিধর্মী কর্তৃক শাসনের কারণে দারুল হারব ঘোষণা করে ফাতাওয়া দেন।[4]
শাহ আবদুল আজিজ | |
---|---|
شاہ عبد العزیز دھلوی | |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | ১১ অক্টোবর ১৭৪৬ |
মৃত্যু | ২৪ জুন ১৮২৪ ৭৭) | (বয়স
ধর্ম | ইসলাম |
আখ্যা | সুন্নি |
ব্যবহারশাস্ত্র | হানাফি[1] |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | মাতুরিদি আহলুল হাদিস[2] |
প্রধান আগ্রহ | শিয়াবাদ বিরোধী, ফিকহ, তাফসির |
উল্লেখযোগ্য ধারণা | তোহফা ইথনা আশারি |
তরিকা | নকশবন্দি |
আত্মীয় | শাহ ইসহাক আল-দেহলভী (নাতি) |
মুসলিম নেতা | |
যার দ্বারা প্রভাবিত | |
যাদের প্রভাবিত করেন |
শাহ আবদুল আজিজ ২৫ রমাদান, ১১৫৯ হিজরি (১১ অক্টোবর, ১৭৪৬) সনে মুঘল সম্রাট মুহাম্মাদ শাহের (১৭১৯-১৭৪৮) শাসনামলে দিল্লীতে জন্মগ্রহণ করেন। দিল্লী ছিল তখন মুঘল সাম্রাজ্যের রাজধানী। তিনি শাহ ওয়ালিউল্লাহ এর জ্যেষ্ঠ পুত্র ছিলেন। তার পিতা শাহ ওয়ালিউল্লাহ যখন মারা যান তিনি তখন মাত্র ১৭ বছরের যুবক। পিতার মৃত্যুর পর তিনি হাদিসের শিক্ষক হিসেবে পিতার উত্তরাধিকারী হন এবং পরবর্তীকালে দিল্লির বিখ্যাত মুহাদ্দিসে পরিণত হন। তিনি একাধারে মুহাদ্দিস, মুফাসসির এবং মুজাদ্দিদ ছিলেন।
শাহ আবদুল আজিজ কুরআনের উর্দু অনুবাদ করেন। এছাড়া তিনি আরও অনেকগুলো গ্রন্থ রচনা করেন।[5] তার রচিত গ্রন্থের সংখ্যা ১৫০ থেকে ২০০ পর্যন্ত রয়েছে বলে বিভিন্ন বর্ণনায় পাওয়া যায়।[6]
শাহ আব্দুল আজিজ ৭ শাওয়াল, ১২৩৯ হিজরি বা ৫ জুন ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে দিল্লীতে মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় আকবরের শাসনামলে মৃত্যুবরণ করেন।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.