লোকমান হোসেন ফকির
একজন বাংলাদেশী সঙ্গীতজ্ঞ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
লোকমান হোসেন ফকির একজন বাংলাদেশী সঙ্গীতজ্ঞ। তিনি একজন গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে প্রসিদ্ধ। একুশের গানের অন্যতম একজন সুরকার তিনি।[1] সঙ্গীতে অবদানের জন্য মরণোত্তর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মান একুশে পদক-এ ভূষিত হন।[2] চলচ্চিত্রের গানে অবদানের জন্য দেবু ভট্টাচার্য-এর সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।[3]
লোকমান হোসেন ফকির | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | লোকমান হোসেন ফকির ২২ অক্টোবর ১৯৩৪ |
মৃত্যু | ২৩ এপ্রিল ১৯৯১ ৫৬) | (বয়স
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পেশা | গীতিকার, সুরকার এবং সঙ্গীত পরিচালক |
পরিচিতির কারণ | সঙ্গীতজ্ঞ |
পুরস্কার | জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১ বার) |
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন |
|
বাদ্যযন্ত্র | |
প্রাথমিক জীবন
লোকমান হোসেন ফকির ১৯৩৪ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমান বাংলাদেশ) টাঙ্গাইল জেলার ভুয়াপুরের নিকরাইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
কর্মজীবন
লোকমান হোসেন ফকির ১৯৬০ সালে বেতার কণ্ঠশিল্পী হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে ১৯৬৫ সালে তিনি বেতার ও টেলিভিশনে গীতিকার ও সুরকার হিসেবে কাজ করেন।[4] তিনি মূলত লোক সঙ্গীত-এ পারদর্শিতা অর্জন করেন। তার রচিত ও সুরকৃত "আবার জমবে মেলা, বটতলা হাটখোলা" গানটি ব্যাপক সমাদৃত।[5] চরিত্রহীন চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনার জন্য দেবু ভট্টাচার্যের সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে অর্জন করেন। তার রচিত গ্রন্থসমূহের মধ্যে আমি শুনছি কবিতার বই ও লোকমান ফকিরের গান গীতি কবিতা উল্লেখযোগ্য।[4]
পুরস্কার ও সম্মাননা
- একুশে পদক
- ২০০৩: সঙ্গীত (মরণোত্তর)
- জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
মৃত্যু
লোকমান হোসেন ফকির ১৯৯১ সালের ২৩ এপ্রিল মৃত্যুবরণ করেন। [6]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.