লল্লান প্রসাদ সিং
ভারতীয় রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ভারতীয় রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
লল্লান প্রসাদ সিং (১৯১২ – ১৭ অক্টোবর ১৯৯৮) ছিলেন একজন ভারতীয় আইনজ্ঞ, আমলা ও রাজনীতিবিদ। ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ শাসনামলের আইসিএস তিনি স্বাধীনতার পর বিহার রাজ্যের মুখ্য সচিব হন। নাগরিক সেবা তথা সিভিল সার্ভিসে দীর্ঘ ও বিশিষ্ট সেবা প্রদানের জন্য ভারত সরকার ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে মরণোত্তর পদ্মবিভূষণ সম্মাননা প্রদান করে।[1]
লল্লান প্রসাদ সিং | |
---|---|
জন্ম | ১৯১২ |
মৃত্যু | ১৭ অক্টোবর ১৯৯৮ ৮৫–৮৬) | (বয়স
দাম্পত্য সঙ্গী | মনোরমা সিং |
সন্তান | তিন কন্যা ও এক পুত্র |
পুরস্কার | পদ্মবিভূষণ (১৯৯৯) (মরণোত্তর) |
লল্লান প্রসাদ ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অধুনা বিহার রাজ্যের বক্সারে জন্মগ্রহণ করেন।[2] তিনি আইন নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে আইসিএস হন। [3]১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতার পর তিনি দীর্ঘসময়ের বিশিষ্ট কর্মজীবন অতিবাহিত করেন সিভিল সার্ভিসে। ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দ হতে অল্প সময়ের অর্থ সচিবসহ পাঁচ বছর তিনি বিহার সরকারের মুখ্য সচিব ছিলেন। তৎকালীন বিহার সরকারের মুখ্যমন্ত্রী শ্রীকৃষ্ণ সিনহা এবং উপমুখ্যমন্ত্রী ড. অনুগ্রহ নারায়ণ সিনহার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ছিলেন তিনি। পরে তিনি ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্র সচিব, ভারতের পাঁচটি উত্তর-পূর্ব রাজ্যের রাজ্যপাল, (আসামের রাজ্যপাল (১৯৭৩-৮০), মণিপুর (১৯৭৩-৮০, ১৯৮২-৮৩), মেঘালয় (১৯৭৩-৮০), নাগাল্যান্ড (১৯৭৩-৮১), এবং ত্রিপুরা (১৯৭৩–৮০)। নেপালে ভারতের রাষ্ট্রদূতেরপদসহ নানা অবস্থানে কর্মজীবন কাটিয়েছেন।
লল্লান প্রসাদ তার কর্মজীবনে দুটি গ্রন্থ রচনা করেন। বই দুটি হল-
তিনি মনোরমা মেহতাকে বিবাহ করেন। তাদের চার সন্তানেরা হলেন, বিনীতা, নন্দিনী, বিজয় ও প্রিয়দর্শনী। লল্লান প্রসাদ ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দের ১৭ অক্টোবর পরলোক গমন করেন। ভারত সরকার ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে সিভিল সার্ভিসে দীর্ঘ ও বিশিষ্ট কর্মজীবনের জন্য মরণোত্তর পদ্মবিভূষণে ভূষিত করে।[1]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.