Loading AI tools
বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
এ্যাড. এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু (জন্ম: ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৬২) একজন বাংলাদেশী আইনজীবী এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সদস্য এবং সক্রিয় রাজনীতিবিদ। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত তিনি নাটোর-২ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।[1][2]
এ্যাড. এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু | |
---|---|
খালেদার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভার উপমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২০০১ – ২০০৬ | |
নাটোর-২ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৩ মেয়াদে | |
কাজের মেয়াদ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ – ২০০১ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ নাটোর, পূর্ব পাকিস্তান। (বর্তমান বাংলাদেশ) |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) |
অষ্টম জাতীয় সংসদে তিনি বাংলাদেশের উপ মন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত সর্বদা তিনি বিএনপি (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল) এর একজন সদস্য হিসাবে সক্রিয় ছিলেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলাতে বিএনপির চলমান রাজনীতি নিয়ে তিনি ছোটখাটো ভূমিকা পালন করেন। পূর্বের কিছু মামলার জন্য একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন সংগ্রহ করতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। পরে ২০১৮সালের একাদশ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য বিএনপি এই নেতার পক্ষে হাইকোর্ট রায় দেয়, এবং নির্বাচন কমিশনকে মনোনয়নপত্র গ্রহণের নির্দেশ দেন এবং প্রত্যাবর্তন কর্মকর্তাদের পূর্ববর্তী প্রত্যাখ্যান আদেশ স্থগিত করেন।[3]শেরেবাংলা নগর থানা এলাকায় নাশকতার অভিযোগে ২০১৮ সালের ১২ ডিসেম্বর বিএনপি এই নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়।[4] গ্রেপ্তারের কারণে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০১৮তে অংশগ্রহণ করা তার পক্ষে অনিশ্চিত হয়ে যায়। পরে তার বদলে নাটোর-২ আসনে বিএনপির পক্ষ থেকে উনার সহধর্মিণী সাবিনা ইয়াসমিন নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন সংগ্রহ করে এবং নির্বাচন প্রস্তুতি নেয়। ২০১২ সালেও তিনিসহ খন্দকার মোশাররফ হোসেন, হান্নান শাহ এবং মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে রাজনৈতিক দাঙ্গার জন্য কারাগারে পাঠানো হয়েছিল। কিছুদিন পরে তারা মুক্তি পেয়েছিলেন।[5]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.