পাকিস্তানী শিল্পী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
রাহাত ফাতেহ আলী খান (ইংরেজি: Rahat Fateh Ali Khan, (উর্দু: راحت فتح علی خان) (জন্ম: ডিসেম্বর ৯, ১৯৭৪) হলেন একজন পাকিস্তানি সঙ্গীত শিল্পী; যিনি প্রাথমিকভাবে মুসলিম সুফি হিসেবে ভক্তিমুলক গান গাইতেন। তিনি ওস্তাদ নুসরাত ফাতেহ আলী খানের ভাতিজা এবং ওস্তাদ ফররুখ ফতেহ আলী খানের পুত্র। এছাড়াও তিনি পুরাণখ্যাত কাওয়ালি শিল্পী ফাতেহ আলী খানের নাতি হন।[১] কাওয়ালি ছাড়াও, তিনি গজল গাইতেন এবং অন্যান্য মৃদু সঙ্গীতেও খ্যাতি রয়েছে। তিনি বলিউডের জনপ্রিয় একজন নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে সুপরিচিত।[২] তাঁর গাওয়া প্রথম বাংলা গান 'তোমার-ই নাম লেখা' এবং গানটি লিখেছেন বাংলাদেশি গীতিকার রবিউল আউয়াল। গানটি গেয়ে তিনি বাংলাদেশে বেশ প্রশংসিত হন।[৩]
রাহাত ফাতেহ আলী খান راحت فتح علی خان | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্মনাম | রাহাত ফাতেহ আলী খান |
জন্ম | ফয়সালাবাদ, পাঞ্জাব, পাকিস্তান | ৯ ডিসেম্বর ১৯৭৪
উদ্ভব | পাকিস্তান |
ধরন | বলিউড প্লেব্যাক, বলিউড প্লেব্যাক, কাওয়ালি |
পেশা | গায়ক, সুরকার, রেকর্ডিং শিল্পী |
বাদ্যযন্ত্র | হারমোনিয়াম |
কার্যকাল | ১৯৯৭–বর্তমান |
ওয়েবসাইট | www.rfak.net |
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন | |
বাদ্যযন্ত্র |
|
কার্যকাল | ১৯৯৭–বর্তমান |
লেবেল | |
রাহাত পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের ফয়সালাবাদে (পূর্বে লায়ালপুর নামে পরিচিত) কাওয়ালী এবং শাস্ত্রীয় ঐতিহ্যগত সঙ্গীতশিল্পীদের একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।][১] তিনি ফারুখ ফাতেহ আলী খানের সন্তান। তিনি তার চাচা শাস্ত্রীয় সঙ্গীত ও কাওয়ালী শিল্পী নুসরাত ফাতেহ আলী খান এর কাছ থেকে সঙ্গীতের তালিম লাভ করেন।[৪]
রাহাতকে তার চাচা ওস্তাদ নুসরাত ফাতেহ আলী খান কর্তৃক কাওয়ালী সঙ্গীতের ঐতিহ্যেকে ধারণ করার লক্ষ্যে তৈরী করেন[৫] এবং মাত্র তিন বছর বয়স থেকে তিনি তার চাচা ও পিতার সাথে গাওয়া শুরু করেন।[৬]
ক্রমিক | গান |
---|---|
১ | পঙ্কজ |
২ | হাম পাকিস্তান |
৩ | আমান কি আশা |
৪ | বাতিয়া কারতে রাহো (জং) ২০১১ |
৫ | বাতিয়া কারতে রাহো (জং) ২০১২ |
৬ | নুর ই খুদা (পিটিভি রমজান গীত) |
৭ | আয়ে কাইদ ই জি ওকার (নাগমা - কাইদ পিটিভি) |
৮ | জিও কাহানি - শিরোনাম গান |
৯ | জারুরি |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.