যৌনপল্লি
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
যৌনপল্লি (গণিকালয়, বেশ্যালয়, খানকিপাড়া, পতিতাপল্লি বা পতিতালয় নামেও পরিচিত), হলো পেশাদার যৌনকর্ম পরিচালনার উদ্যেশ্যে ব্যবহৃত কোন বাড়ী, স্থান বা স্থাপনা কিংবা কোন পল্লি। এটি এমন একটি জায়গা যেখানে মানুষ টাকার বিনিময়ে কোনো যৌনকর্মীর সাথে যৌন সঙ্গমের উদ্দেশ্যে আসে।[১] অন্ন সংস্থানের জন্য টাকার বিনিময়ে স্বেচ্ছায় বা অনিচ্ছায় অন্যকে যৌনতৃপ্তি যারা দেয় তাদেরকে আমরা যৌনকর্মী বলে থাকি। সাধারণত যে স্থানে যৌনর্মীদের অবস্থান সে স্থানকেই যৌনপল্লি বলা হয়। প্রত্যেক যৌনকর্মীকেই কোন না কোন সর্দারনী বা বাড়িওয়ালীর তত্বাবধানে থাকতে হয়। এসব সর্দারনীর দায়িত্বে ৫ থেকে ৫০ জন করে যৌনকর্মী থাকে। অনেক দেশের আইনে যৌনপল্লি বৈধ আবার অনেক দেশের আইনে এটি অবৈধ বা নিয়ন্ত্রিত। যেখানে পেশাদার যৌনকর্ম বা যৌনপল্লি নিষিদ্ধ সেখানে বিভিন্ন ব্যবসা যেমন ম্যাসেজ পার্লার, বার ইত্যাদির আড়ালে পেশাদার যৌনকর্ম চলে।
![]() | এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার সংশ্লিষ্ট নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (অক্টোবর ২০১৮) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলি পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|

বিস্তার
এক সময় পতিতাবৃত্তি কেবল পতিতালয়ে আবদ্ধ ছিল। ফলে সে সময় পতিতাদের সংখ্যা নিরূপণ করা সহজ ছিল। বর্তমানে ভাসমান বা অনিবন্ধিত বা খণ্ডকালীন দেহব্যবসায়ীর সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। স্থানীয় কিছু এনজিওর হিসাবে মতে ২০০৮ সালে পতিতার সংখ্যা ছিল প্রায় ১ লাখ।[২] ২০১৬ সালে ইউএনএইডস এর হিসাবে এই সংখ্যাটি দাঁড়ায় ১ লক্ষ ৪০ হাজারে।[৩]
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে পতিতালয় আছে। এর মধ্যে দৌলতদিয়া পতিতালয় বৃহত্তম। এটি পৃথিবীর বড় কয়েকটি পতিতালয়ের মধ্যে একটি।[৪][৫][৬] বেশিরভাগ মেয়েদেরকে তাদের নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে পতিতালয়ে কাজ করতে হয়। কারণ এই অন্ধকার জগত থেকে বেশিরভাগ মেয়ে বের হতে চাইলেও তারা বের হতে পারে না।
বাংলাদেশের পতিতালয়
সরকারী অনুমোদনে পরিচালিত বাংলাদেশের কিছু বিখ্যাত পতিতালয় হলোঃ
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.