মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী
বাঙ্গালী আলেম, লেখক ও রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মাওলানা মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী (জন্ম: ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪) একজন বাংলাদেশী আলেম ও রাজনীতিবিদ। তিনি সিলেট-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য।[২][৩]
মাওলানা মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী (ছোট সাহেব) | |
---|---|
![]() | |
সিলেট-৫ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৩০ জানুয়ারি ২০২৪ – ৬ আগস্ট ২০২৪[১] | |
পূর্বসূরী | হাফিজ আহমেদ মজুমদার |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ফুলতলী, মানিকপুর, জকিগঞ্জ, সিলেট | ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ |
পিতামাতা | আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (পিতা), নেহারুন নেছা (মাতা) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ফুলতলী কামিল মাদ্রাসা |
পেশা | আলিম, রাজনীতিবিদ এবং প্রতিবাদী |
প্রারম্ভিক জীবন
মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ সালে সিলেটের জকিগঞ্জের মানিকপুর ইউনিয়নের ফুলতলী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী। তার মাতা নেহারুন নেছা।[২]
কর্মজীবন
হুছামুদ্দীন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার সিন্ডিকেট সদস্য।
রাজনৈতিক জীবন
তিনি অরাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহের সভাপতি।
তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-৫ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন।[৪] তিনি ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মনোনীত হন।[৫][৬] ২০২৪ সালে অসহযোগ আন্দোলনের পর ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করলে তিনি সংসদ সদস্য ও ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ হারান।[৭][৮]
বিতর্ক
মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী ১২ মার্চ ২০২৪ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটি (২০২২-২০২৫) সদস্য হন বলে প্রকাশিত হয়।[৯] তবে পরবর্তীতে তিনি তা অস্বীকার করে জানান যে তাকে অবহিত না করেই এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।[১০]
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.