আরব টিভি সিরিজ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
কামার বনি হাশিম হল ২০০৮ সালে নির্মিত ও মহাম্মদ শেইখ নাজিব পরিচালিত একটি আরব টেলিভিশন ড্রামা সিরিজ, যা ২০০৮ সালের রমজান মাসব্যাপী লেবানন ভিত্তিক বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এলবিসি তে সম্প্রচারিত হয়েছিল।[১] এটি বর্তমানে ইসলাম চ্যানেলে মুহাম্মাদ (সা:): দ্য ফাইনাল লিগেসি (মুহাম্মাদঃ সর্বশেষ/চূড়ান্ত উত্তরাধিকার/উত্তরসূরী) নামে সাপ্তাহিকভাবে সম্প্রচারিত হয়।[২][৩] আরব টেলিভিশনের জন্য এটি প্রথম ড্রামা সিরিজ যাতে নবী মুহাম্মদের আদ্যপান্ত জীবন কাহিনী ইসলামিক ঐতিহ্যগত ইতিহাস অনুসরণ করে তুলে ধরা হয়েছে। ৩০ পর্বের এই টিভি সিরিজটিতে ইসলামিক নবী মুহাম্মদের পূর্ণ জীবন কাহিনী চিত্রায়িত করা হয়েছে এবং ইসলামিক ঐতিহ্য অনুসারে এতে নবী মুহাম্মদ, তার স্ত্রীগণ এবং চার খলিফার চরিত্রায়ন করা হয়নি। ড্রামা সিরিজটিতে সীরাতে ইবনে হিশামের কাহিনীকে অনুসরণ করা হয়েছে।
কামার বনি হাশিম | |
---|---|
ধরন | ইতিহাস, জীবনী, নাটক |
উন্নয়নকারী | ডঃ মাহমুদ আব্দ আল করিম |
পরিচালক | মোহাম্মদ শেখ নাজিব |
সৃজনশীল পরিচালক | নাজদাত আনজুর |
শ্রেষ্ঠাংশে | আসাদ ফিদা, রশিদ আসাফ, মাহমুদ সাইদ, আমর সালেহ, আকিফ নাজম, আব্দুল করিম আল কাশেমী |
দেশ | লেবানন |
মূল ভাষা | আরবি |
পর্বের সংখ্যা | ৩০ |
নির্মাণ | |
নির্মাণ স্থান | লেবানন, সিরিয়া, জর্ডান |
স্থিতিকাল | ৪৩ মিনিট |
মুক্তি | |
নেটওয়ার্ক | লেবানন ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন |
মুক্তি | ১, রমজান, ২০০৮ |
সম্পর্কিত অনুষ্ঠান | |
নবী মুহাম্মদ এর জীবনী |
২০১০ সাল এবং ২০১১ সালের রমযানে এটি কানাল ৭ নামক চ্যানেলে তুর্কি ভাষার মুহাম্মদ (এসএভি) এন হায়াতি শিরোনামে সম্প্রচারিত হয়েছিল।[৪] এটি পাকিস্তানের জিও টিভিতে মুহাম্মদ (সা:) সায়েদ-ই-কাউনাইন শিরোনামে উর্দু ভাষায় ডাবিংকৃতভাবে সম্প্রচারিত করা হয়।[৫] এছাড়াও এটি মালয় উপশিরোনামে ডিভিডিতে মালয়েশিয়ায় মুক্তি দেওয়া হয়।
২০২৩ সালের ২৯শে জানুয়ারি বাংলাদেশের এসএ টিভি তাদের একটি ইউটিউব পাতায় মুহাম্মাদ : দ্যা ফাইনাল লিগ্যাসি নামে ধারাবাহিক নাটকটির বাংলায় ডাবিংকৃত সম্প্রচারের আসন্ন ঘোষণার ১ মিনিটের একটি বিজ্ঞাপন (প্রোমো) ভিডিও প্রকাশ করে।[৬]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.