মিথুন শর্মা (জন্মঃ ১১ জানুয়ারী ১৯৮৫) মিথুন নামেও পরিচিত। তিনি একজন ভারতীয় সুরকার, গায়ক এবং গীতিকার।[১]
মিথুন | |
|---|---|
 মিথুন, ৪র্থ গিওন্নি স্টার গ্লোবাল ইন্ডিয়ান মিউজিক অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডস | |
| প্রাথমিক তথ্য | |
| জন্মনাম | মিথুন শর্মা |
| জন্ম | ১১ জানুয়ারি ১৯৮৫ মুম্বাই, মহারাষ্ট্র, ভারত |
| ধরন | চলচ্চিত্র |
| পেশা | সুরকার, সংগীত পরিচালক, সংগীত শিল্পী, গীতিকার |
| বাদ্যযন্ত্র | পিয়ানো এবং কিবোর্ড |
| কার্যকাল | ২০০৫-বর্তমান |
| ওয়েবসাইট | mithoon.me |
মিথুন ২০১৩ সালের বলিউডের প্রেম ভিত্তিক চলচ্চিত্র আশিকি ২ এর বিখ্যাত হিন্দি গান তুম হি হো সুরস্রষ্টা হিসেবে সর্বাধিক সুপরিচিত। গানটি সমালোচকদের পাশাপাশি শ্রোতাদের দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিল এবং কয়েক সপ্তাহ ধরে বিভিন্ন ভারতীয় সংগীত নিয়ে আলোচনাভিত্তিক তালিকার শীর্ষে ছিল। মিথুন শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালনার জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন, এবং ২০১৪ সালে ৫৯ তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস-এর সেরা গীতিকারের জন্য মনোনয়ন পান। তিনি ইউটিউবে সর্বাধিক স্ট্রিমড হিন্দি গান "সানাম রে" লিখেছেন এবং সুর করেছেন। ২০১৬ সালে গ্লোবাল ইন্ডিয়ান মিউজিক অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডস এ "২০১৬ এর সর্বাধিক স্ট্রিমড গানের" স্রষ্টা হিসেবে তিনি পুরস্কার পান।[২]
প্রাথমিক জীবন
মিথুন সঙ্গীতশিল্পী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[৩] তার পিতামহ পণ্ডিত রাম প্রসাদ শর্মা হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে সঙ্গীতজ্ঞান প্রদান করেছেন, যাদের মধ্যে অনেকেই পরবর্তীতে বিখ্যাত সংগীতশিল্পী হন।[৪] তার পিতা নরেশ শর্মা বাদ্যযন্ত্র ব্যবস্থার একজন পেশাদার বিশেষজ্ঞ ছিলেন,[৫] প্রায় দুই শতাধিক চলচ্চিত্রের শীর্ষস্থানীয় সুরকারদের সঙ্গে তিনি কাজ করেছেন।[৬]
মিথুন এগারো বছর বয়সে সঙ্গীত শিখতে শুরু করেন। যেহেতু তার পিতা ব্যস্ত থাকতেন, তাই তিনি তার সন্তানকে প্রশিক্ষিত জ্ঞানী লোকদের কাছে পাঠিয়েছিলেন। তার পিতা তাকে ঘনিষ্ঠভাবে তার গানের চর্চা পর্যবেক্ষণ করতেন এবং প্রায়ই তিনি মিথুনের সৃষ্টি করা সুর শুনতেন।[৫]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.
