Loading AI tools
পর্তুগিজ ফুটবলার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মানিশ (Maniche) (নভেম্বর ১১, ১৯৭৭) পর্তুগালের একজন ফুটবল খেলোয়াড়। তার পূর্ণ নাম নুনো রিকার্দো অলিভিয়েরা রিবেরো। তিনি বিভিন্ন ফুটবল ক্লাব ও পর্তুগাল দলের হয়ে মধ্যমাঠে খেলেছেন। ২০০৬ সালের বিশ্বকাপে পর্তুগালের প্রতিনিধিত্ব করছেন। মিডফিল্ডার হিসেবে দলে অন্তর্ভুক্ত হন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | নুনো রিকার্দো দে অলিভিয়েরা রিবেরো | ||||||||||||||||
জন্ম | ১১ নভেম্বর ১৯৭৭ | ||||||||||||||||
জন্ম স্থান | লিসবন, পর্তুগাল | ||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৭৩ মি (৫ ফু ৮ ইঞ্চি) | ||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠ | ||||||||||||||||
যুব পর্যায় | |||||||||||||||||
১৯৮৯–১৯৯৬ | বেনফিকা | ||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | ||||||||||||||
১৯৯৫–১৯৯৬ | বেনফিকা | ০ | (০) | ||||||||||||||
১৯৯৬–১৯৯৯ | ফুটবল ক্লাব আলভার্কা | ৭৮ | (১০) | ||||||||||||||
১৯৯৯–২০০২ | বেনফিকা | ৫৪ | (১১) | ||||||||||||||
২০০২ | বেনফিকা বি | ১ | (০) | ||||||||||||||
২০০২–২০০৫ | পর্তো | ৮০ | (১৬) | ||||||||||||||
২০০৫–২০০৬ | ডায়নামো মস্কো | ১২ | (২) | ||||||||||||||
২০০৬ | → চেলসি ফুটবল ক্লাব (loan) | ৮ | (০) | ||||||||||||||
২০০৬–২০০৯ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ৬৪ | (৭) | ||||||||||||||
২০০৮ | → ইন্টার মিলান (ধার) | ৮ | (১) | ||||||||||||||
২০০৯–২০১০ | ১. ফুটবল ক্লাব কোয়েন | ২৬ | (২) | ||||||||||||||
২০১০–২০১১ | স্পোর্টিং সিপি | ১৭ | (১) | ||||||||||||||
মোট | ৩৪৭ | (৫০) | |||||||||||||||
জাতীয় দল | |||||||||||||||||
১৯৯৭–১৯৯৮ | পর্তুগাল ২১ | ১০ | (০) | ||||||||||||||
২০০৩–২০০৯ | পর্তুগাল | ৫৩ | (৭) | ||||||||||||||
পরিচালিত দল | |||||||||||||||||
২০১৩ | পাসুশ দি ফেরেইয়া (সহকারী) | ||||||||||||||||
২০১৬ | আকাদেমিকা (সহকারী) | ||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| |||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
মানিশের পর্তুগাল দলে অভিষেক হয় ২০০৩ সালের ২৯ মার্চ ব্রাজিলের বিপক্ষে। খেলাটি পর্তুগাল ২-১ গোলে জিতে। তিনি ২০০৪ উয়েফা ইউরোতে পর্তুগালের মধ্যমাঠের প্রধান খেলোয়াড় ছিলেন। গ্রুপ স্টেজে তিনি রাশিয়ার বিপক্ষে গোল করেন এবং পর্তুগাল ২-০ গোলে জিতে।[1] পরে সেমি ফাইনালে নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে তার গোলে ২-১ এর জয় নিয়ে পর্তুগাল ফাইনালে ওঠে।[2] ফলে বড় টুর্নামেন্টে তাকে দলে ডাকা হত।
গোল | তারিখ | ভেন্যু | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফলাফল | প্রতিযোগিতা |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ১৬ জুন ২০০৪ | এস্তাদিও দা লুজ, লিসবন, পর্তুগাল | রাশিয়া | ১–০ | ২–০ | উয়েফা ইউরো ২০০৪ |
২ | ৩০ জুন ২০০৪ | এস্তাদিও হোসে আলভালাদে, লিসবন, পর্তুগাল | নেদারল্যান্ড | ২–০ | ২–১ | উয়েফা ইউরো ২০০৪ |
3 | ১৭ নভেম্বর ২০০৪ | স্তেদ হোসি বার্থেল, লুক্সেমবার্গ সিটি, লুক্সেমবার্গ | লুক্সেমবার্গ | ০–৩ | ০–৫ | ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাই |
৪ | ১ মার্চ ২০০৬ | এস্পিরিট এরিনা, ডুসেলডর্ফ, জার্মানি | সৌদি আরব | ০–২ | ০–৩ | প্রীতি ম্যাচ |
৫ | ২১ জুন ২০০৬ | ভেলটিন্স-এরিনা, গেলসেনকির্শেন, জার্মানি | মেক্সিকো | ১–০ | ২–১ | ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ |
৬ | ২৫ জুন ২০০৬ | ফ্রাঙ্কেনস্টাডিয়ন, নুরেমবের্গ, জার্মানি | নেদারল্যান্ড | ১–০ | ১–০ | ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ |
৭ | ৮ সেপ্টেম্বর ৭ | এস্তাদিও দা লুজ, লিসবন, পর্তুগাল | পোল্যান্ড | ১–১ | ২–২ | ২০০৮ উয়েফা ইউরো বাছাই |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.