শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
মণীশ ঘটক
বাঙালি সাহিত্যিক উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
মণীশ ঘটক (জন্ম: ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯০২ - মৃত্যু: ২৭ ডিসেম্বর ১৯৭৯) একজন বাঙালি গল্পকার, কবি এবং ঔপন্যাসিক। তার ছদ্মনাম যুবনাশ্ব। 'কল্লোল' যুগের খ্যাতনামা কবি-সাহিত্যিক। ইনকাম ট্যাক্সের কনসালট্যান্ট হিসাবে প্রতিষ্ঠা পেলেও মণীশের পরিচয় ছোটগল্পকার হিসাবেও। 'পাবলো নেরুদা'র অনেক কবিতা অনুবাদও করেছেন। তার কয়েকটি গ্রন্থ 'শিলালিপি', 'যদিও সন্ধ্যা', 'একচক্রা', 'কন্ খন', 'পটলডাঙার পাঁচালী' উল্লেখযোগ্য।
Remove ads
জন্ম, পারিবারিক জীবন ও শিক্ষা
মণীশ ঘটক বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুরের বাসিন্দা ছিলেন। তার পৈতৃক নিবাস ছিল বর্তমান বাংলাদেশের পাবনার নতুন ভারেঙ্গা। তার পিতার নাম সুরেশচন্দ্র। সুরেশচন্দ্র ডেপুটি এবং পরে ম্যাজিস্ট্রেট হয়েছিলেন তাই মণীশ ঘটককে পিতার কর্মসূত্রে পূর্ববঙ্গের নানা জায়গায় কাটাতে হয়েছিল। তার ভাই প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটক এবং সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবী তার কন্যা। মণীশ ঘটক ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক।[১]
Remove ads
কর্মজীবন
মণীশ ঘটক আয়কর উপদেষ্টা হিসাবে যথেষ্ট সফলতা পেয়েছিলেন। মণীশ ঘটক ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দে গল্পকার হিসাবে সাহিত্য জীবন শুরু করেন। সেই সময়ে কবি হিসাবেও আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি ছিলেন কল্লোল যুগের একজন সাহিত্যিক। তার রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ ছিল শিলালিপি। যুবনাশ্ব ছদ্মনামে তিনি গল্প ও গদ্য রচনা করতেন। তার রচিত একটি গল্পগ্রন্থ হল পটলডাঙার পাঁচালী। কনখল তার রচিত একটি উপন্যাস। মান্ধাতার বাবার আমল তার রচিত আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ। তিনি পাবলো নেরুদার কবিতা অনুবাদ করেছিলেন। বহরমপুর থেকে বর্তিকা নামে একটি লিটল ম্যাগাজিন তিনি আমৃত্যু সম্পাদনা করেছেন।[১] তিনি ঢাকা থেকে ১৯২৭ সাল ও পরবর্তীকালে প্রকাশিত বুদ্ধদেব বসু ও অজিতকুমার দত্তের সম্পাদিত প্রগতি পত্রিকার সাথে জড়িত একজন নিয়মিত তরুণ কণ্ঠস্বর ছিলেন।[২]
Remove ads
রচিত গ্রন্থ
- শিলালিপি
- যদিও সন্ধ্যা
- বিদুষী বাক্
- কনখল
- পটলডাঙ্গার পাঁচালী
- মান্ধাতার বাবার আমল (আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ)
- একচক্রা (শেষ কাব্য সঙ্কলন)
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads