ভুবনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশন
ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের একটি রেলওয়ে স্টেশন উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের একটি রেলওয়ে স্টেশন উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ভুবনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশন (বীবীএস) ভারতের ওড়িশা রাজধানী ভুবনেশ্বর কে সেবা দেয় এবং এটি ভারতীয় রেল এর পূর্ব উপকূল রেল এর সদর দপ্তর।
বিশ্বকোষীয় পর্যায়ে যেতে এই নিবন্ধে আরো বেশি অন্য নিবন্ধের সাথে সংযোগ করা প্রয়োজন। |
ভুবনেশ্বর | |
---|---|
অবস্থান | মাস্টার ক্যান্টিন, ভুবনেশ্বর, ওড়িশা ভারত |
স্থানাঙ্ক | ২০°১৫′৫৬″ উত্তর ৮৫°৫০′৩৫″ পূর্ব |
উচ্চতা | ৩৩.২২ মিটার (১০৯.০ ফু) |
পরিচালিত | ভারতীয় রেল |
লাইন | হাওড়া-চেন্নাই প্রধান লাইন, খড়গপুর-পুরী লাইন |
প্ল্যাটফর্ম | ৬ |
রেলপথ | ৮ (ব্রডগেজ) |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | মানক (ভূমিগত) |
পার্কিং | আছে |
অন্য তথ্য | |
অবস্থা | চালু |
স্টেশন কোড | BBS |
অঞ্চল | পূর্ব উপকূল রেল |
বিভাগ | খুর্দা রোড |
ইতিহাস | |
চালু | ১৮৯৬ |
বৈদ্যুতীকরণ | হ্যা, ২০০১ এ |
যাতায়াত | |
যাত্রীসমূহ | ৩৫,৬০০ দৈনিক |
অবস্থান | |
Interactive map |
১৮৯৩ থেকে ১৮৯৬ পযন্ত ইস্ট কোস্ট স্টেট রেলওয়ের ৮০০ মাইল নির্মিত করা হয়েছিল এবং ট্রাফিকের জন্য খোলা হয়েছিল। এর জন্য ব্যাহমানি, কাঠাজোদি, কুয়াখাই আর বিরূপার মত নদীর উপর দিয়ে বড় বড় সেতু নির্মাণের প্রয়োজন ছিলো।
১৯৪৪ সালে বেঙ্গালুরু নাগপুর রেলওয়ের জিতিয়াকরণ করা হলো।[1] ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কোম্পানির পূর্ব ভাগ মুঘলসরাই বা বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ে কে মার্জ করে ১৪ এপ্রিল ১৯৫২ এ ইস্টার্ন রেলওয়ে গঠিত করা হলো।[2] ১৯৫৫ সালে ইস্টার্ন রেলওয়ে দিয়ে সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ে তৈরি করা হলো। এটা বেশিরভাগ আগে BNR দ্বারা পরিচালক লাইন দিয়ে গঠিত। ইস্ট কোস্ট রেলওয়ে এবং সাউথ ইস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে ২০০৩ এপ্রিলে নতুন আরম্ভ হয়েছে ।[3] এই দুটোই রেলওয়ে জোনে সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ে দিয়ে গঠিত ।
২০০১-০২ এ ভুবনেশ্বর ইয়ার্ড ও খুর্দা রোড - ভুবনেশ্বর বিভাগ বিদ্যুতায়িত হয়েছে। ভুবনেশ্বর - বরং বিভাগ ২০০২-০৩ বর্ষে বিদ্যুতায়িত হয়েছে।[4] ভারটিয়া রেলওয়ের টেলিকম বহু রেলটেল গুগলের সাথে অংশীদারত্ব করে ভুবনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশনে বিনামূল্যে উচ্চ গতি ওয়াই-ফাই সার্ভিস উপলব্ধ করাএ। রেলওয়ে মিনিস্টার সুরেশ প্রভু এবং মিনিস্টার অফ স্টেট ফর রাইলবয়স মনোজ সিনহা এই সার্ভিসের উদ্ঘাটন করেছেন । এই ওই-ফাই সার্ভিস প্রতিদিন ভুবনেশ্বর স্টেশনের ১.৮ লক্ষ দর্শকদের লাভ করবে।[5]
ভুবনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশনের সাত তলা ভবনে চারটি উচ্চতার শ্রেণী উপেক্ষা হল, দুটো এক্সেকিউটিভে লাউঞ্জে এবং ফাঁকটি সেকেন্ড ক্লাস উপেক্ষা হল তৈরি করা হবে। উচ্চতর শ্রেণী প্রতীক্ষা হল ৬০০ যাত্রী মিটমাট করতে পারযে বা দুই নির্বাহী লাউঞ্জে ১০০ মানুষের দখলে রাখার ক্ষমতা থাকবে। ফাঁকটি সেকেন্ড শ্রেণী উপেক্ষা হলে 1000 যাত্রীর ক্ষমতা হবে। এই সব ছাড়াও, বিল্ডিং এর সমস্ত মেঝে রেটিরিং কক্ষ এবং ডরমিটরি (উভয় এয়ার কন্ডিশনাল এবং সাধারণ) বিশ্বমানের আধুনিক সুযোগ সুবিধার সাথে থাকবে। সমস্ত তোলে মাল্টি - কুজীন রেস্টুরেন্ট, বই এর দোকান, ওষুধ এর দোকান, টিকিট কাউন্টার, পর্যটন কেন্দ্র এবং অনেক আরও উডসের জন্নো কিয়স্ক ও বানাবা হবে। ভুবনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশনের বহু তোলা পার্কিঙের ৪০০০ স্কোয়ার কিলোমিটার বাসমেন্টে ৩২০০ স্কুটার এবং সাইকেলের জন্নো জাগা হবে বা দু তোলা থেকে সাত তোলা পযন্ত ৯০০ চার্ রাখা যেতে পারবে ।
ভুবনেশ্বরের নগরসীমার ভেতরে ৬টি রেলওয়ে স্টেশন আছে, যাদের তথ্য নিম্নরূপ -
একটু নতুন স্যাটেলাইট যাত্রী টার্মিনাল নিউ ভুবনেশ্বরে নির্মাণ করা হচ্ছে। ভুবনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশন ভুবনেশ্বর শহরের পশ্চিম দিকে আছে বা নিউ ভুবনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশন সারের উত্তর দিকে তৈরি হচ্ছে।
ভুবনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশন ভারতীয় রেল এর শীর্ষ ১০০ বুকিং স্টেশনগুলির মধ্যে রয়েছে। ভুবনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশনে ১৭৩ ট্রেন বিরাম করে এবং ৩৪ ট্রেনের প্রান্তিক স্টেশন। ১.৫ লক্ষ যাত্রী এই রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রতিদিন আসা যাওয়া করে ।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.