বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার ভূগোল
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপে, পশ্চিম বলকান অঞ্চলে অবস্থিত। এর উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমে ক্রোয়েশিয়ার সাথে ৯৩২ কিলোমিটার (৫৭৯ মাইল) সীমান্ত, পূর্বে সার্বিয়ার সাথে ৩৫৭ কিলোমিটার (২২২ মাইল) সীমান্ত এবং দক্ষিণ-পূর্বে মন্টিনিগ্রোর সাথে ২৪৯ কিমি (১৫৫ মাইল) সীমান্ত রেখা রয়েছে।[1] অ্যাড্রিয়াটিক সাগরের সাথে তার ২০ কিলোমিটার (১২.৪২ মাইল) উপকূলরেখা রয়েছে।
মহাদেশ | ইউরোপ |
---|---|
অঞ্চল | দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ |
স্থানাঙ্ক | ৪৪° উত্তর ১৮° পূর্ব |
আয়তন | |
• মোট | ৫১,১৯৭ কিমি২ (১৯,৭৬৭ মা২) |
• স্থলভাগ | ৯৯.৮% |
• জলভাগ | এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর "৯"।% |
উপকূলরেখা | ২০ কিমি (১২ মা) |
সীমানা | মোট স্থল সীমান্ত: ১,৫৩৮ কিমি |
সর্বোচ্চ বিন্দু | ম্যাগলিক ২,৩৮৬ মিটার |
সর্বনিম্ন বিন্দু | অ্যাড্রিয়াটিক সাগর ০ মিটার |
দীর্ঘতম নদী | দ্রিনা |
বৃহত্তম হ্রদ | বাস্কো ব্লাতো |
স্থানীয় ভূখণ্ডের সর্বাধিক লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্যগুলি হলো এর উপত্যকা এবং পর্বত যার উচ্চতা ২,৩৮৬ মিটার (৭,৮২৮ ফুট) পর্যন্ত। দেশটি বেশিরভাগ পার্বত্য অঞ্চল এবং মধ্য দিনারিক আল্পসকে ঘিরে রয়েছে। উত্তর-পূর্ব অংশ পানোনিয়া অববাহিকায় পৌঁছেছে, এবং দক্ষিণে এর সীমানা অ্যাড্রিয়াটিক সাগরের সাথে মিশেছে।
দেশের প্রাকৃতিক সম্পদের মধ্যে রয়েছে কয়লা, লৌহ আকরিক, বক্সাইট, ম্যাঙ্গানিজ, নিকেল, কাদামাটি, জিপসাম, লবণ, বালু, কাঠ এবং পানিবিদ্যুৎ।[2]
দেশটির নাম দুটি অঞ্চল বসনিয়া এবং হার্জেগোভিনা থেকে এসেছে, তাদের মধ্যে খুব স্পষ্টভাবে চিহ্নিত সীমানা রয়েছে। বসনিয়ার দেশের উত্তর অঞ্চল নিয়ে গঠিত, যা পুরো দেশের চার পঞ্চামংশ অংশ নিয়ে গঠিত, অপরদিকে হার্জেগোভিনা দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বাকী অংশ নিয়ে গঠিত।
প্রধান শহরগুলি হলো রাজধানী সরজেভো, বানজা লুকা এবং বিহাক, এগুলো বসানাস্কা ক্রাজিনা নামে পরিচিত উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের শহর; তুজলা উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শহর, জেনিকা বসনিয়ার মধ্যাঞ্চলের শহর এবং মোস্তার হলো হার্জেগোভিনার রাজধানী।
বসনিয়ার দক্ষিণ অংশে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু বিদ্যমান এবং প্রচুর কৃষিকাজ হয়ে থাকে। মধ্য বসনিয়া হচ্ছে বসনিয়ার সর্বাধিক পার্বত্যময় অঞ্চল, এর বৈশিষ্ট্যসূচক বিশিষ্ট পর্বত হচ্ছে ভ্লাসিক, সেভ্রাস্নিকা এবং প্রেঞ্জা। পূর্ব বসনিয়াতে ট্র্যাবেভিক, জহোরিনা, ইগম্যান, বিজেলাস্নিকা এবং ট্রেস্কাভিকার মতো পর্বত রয়েছে। এখানেই ১৯৮৪ সালের শীতকালীন অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
পূর্ব বসনিয়ায় দ্রিনা নদীর তীরে প্রচুর বনভূমি রয়েছে এবং বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার প্রায় ৫০% বনাঞ্চল এখানে রয়েছে। বসনিয়ার বেশিরভাগ বনাঞ্চল মধ্য, পূর্ব এবং পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। উত্তর বসনিয়ার সাভা নদীর তীরে খুবই উর্বর কৃষিজমি রয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে কৃষি কাজ হয়। এই কৃষিজমি পার্শ্ববর্তী ক্রোয়েশিয়া এবং সার্বিয়ায় বিস্তৃত প্যারাপ্যাননিয়ান সমভূমির একটি অংশ। সাভা নদী এবং এর সাথে সম্পর্কিত পোসাভিনা নদীর অববাহিকায় ব্রুকো, বসানস্কি সামাক, বসানস্কি ব্রোদ এবং বসানস্কা গ্রাদিস্কা শহরগুলি অবস্থিত।
বসনিয়ার উত্তর-পশ্চিম অংশটিকে বসানস্কা ক্রাজিনা বলা হয় এবং এখানে বনজা লুকা, প্রিজেদর, সানস্কি মোস্ট, জাজেচে, কাজিন, ভেলিকা ক্লদুসা এবং বিহাক শহরগুলি অবস্থিত। কোজারা জাতীয় উদ্যান এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ এই অঞ্চলে অবস্থিত।
হারজেগোভিনা-নেরেতাভা ক্যান্টনের নিউম শহরের কাছাকাছি দেশটির মাত্র ২০ কিলোমিটার (১২.৪ মাইল) উপকূলরেখা রয়েছে,[3] যদিও ক্রোয়েশীয় উপদ্বীপ এটিকে ঘিরে রেখেছে তবে নেউম থেকে অ্যাড্রিয়াটিক সমুদ্রে পৌঁছানো সম্ভব। জাতিসংঘের আইন অনুসারে, বসনিয়ার বহিঃসমুদ্রে যাওয়ার অধিকার রয়েছে। নিউমে অনেক হোটেল রয়েছে এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র।
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় সাতটি প্রধান নদী রয়েছে:
সাভা বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার দীর্ঘতম নদী। যাইহোক, বসনিয়া এবং হার্জেগোভিনার মধ্যে এটি কেবলমাত্র ক্রোয়েশিয়ার সীমান্ত বরাবর প্রবাহিত হয়েছে। এটি তারপর সার্বিয়ায় প্রবাহিত হয়েছে। ব্রুকো, বোসানস্কি সামাক এবং বোসানস্কা গ্রাদিস্কার মতো শহরগুলি এই নদীর তীরে অবস্থিত।
উদ্ভিদভৌগোলিকভাবে, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা বোরিয়াল রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত এবং এটি সার্কম্বোরিয়াল অঞ্চলের ইলিরিয়ান বিভাগ এবং ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের অ্যাড্রিয়াটিক বিভাগের মধ্যে ভাগ করা হয়। ডাব্লুডাব্লুএফের মতে, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার অঞ্চলটিকে তিনটি বাস্তুঅঞ্চলে বিভক্ত করা যেতে পারে: প্যানোনীয় মিশ্র বন, দিনারিক পার্বত্য মিশ্র বন এবং ইলিরিয়ান পর্ণমোচী বন।
দেশের পশ্চিমাঞ্চলে পরিবর্তনশীল ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু বিদ্যমান।[4]
মোস্তার (১৯৬১-১৯৯০, চূড়ান্তভাবে ১৯৪৯ – বর্তমান)-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ রেকর্ড °সে (°ফা) | ১৮.২ (৬৪.৮) |
২৫.০ (৭৭.০) |
২৭.৬ (৮১.৭) |
৩১.৫ (৮৮.৭) |
৩৫.৬ (৯৬.১) |
৪১.২ (১০৬.২) |
৪৩.০ (১০৯.৪) |
৪৩.১ (১০৯.৬) |
৩৮.৮ (১০১.৮) |
৩২.৫ (৯০.৫) |
২৫.৫ (৭৭.৯) |
১৯.৪ (৬৬.৯) |
৪৩.১ (১০৯.৬) |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ৮.৩ (৪৬.৯) |
১০.৮ (৫১.৪) |
১৪.৬ (৫৮.৩) |
১৯.০ (৬৬.২) |
২৪.০ (৭৫.২) |
২৭.৬ (৮১.৭) |
৩১.১ (৮৮.০) |
৩১.২ (৮৮.২) |
২৬.৯ (৮০.৪) |
২১.০ (৬৯.৮) |
১৪.৫ (৫৮.১) |
৯.৭ (৪৯.৫) |
১৯.৯ (৬৭.৮) |
দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ৪.৮ (৪০.৬) |
৬.৬ (৪৩.৯) |
৯.৭ (৪৯.৫) |
১৩.৩ (৫৫.৯) |
১৮.০ (৬৪.৪) |
২১.৫ (৭০.৭) |
২৪.৭ (৭৬.৫) |
২৪.২ (৭৫.৬) |
২০.৪ (৬৮.৭) |
১৫.৩ (৫৯.৫) |
১০.১ (৫০.২) |
৬.২ (৪৩.২) |
১৪.৬ (৫৮.৩) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ১.৯ (৩৫.৪) |
৩.২ (৩৭.৮) |
৫.৪ (৪১.৭) |
৮.৪ (৪৭.১) |
১২.৫ (৫৪.৫) |
১৫.৮ (৬০.৪) |
১৮.৬ (৬৫.৫) |
১৮.৪ (৬৫.১) |
১৫.৩ (৫৯.৫) |
১১.২ (৫২.২) |
৬.৭ (৪৪.১) |
৩.৩ (৩৭.৯) |
১০.১ (৫০.২) |
সর্বনিম্ন রেকর্ড °সে (°ফা) | −১০.৯ (১২.৪) |
−৯.৬ (১৪.৭) |
−৬.৫ (২০.৩) |
−১.২ (২৯.৮) |
৩.৩ (৩৭.৯) |
৮.০ (৪৬.৪) |
৮.৪ (৪৭.১) |
৯.৬ (৪৯.৩) |
৬.৪ (৪৩.৫) |
−০.১ (৩১.৮) |
−৪.৮ (২৩.৪) |
−৭.৮ (১৮.০) |
−১০.৯ (১২.৪) |
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ১৬৪.৭ (৬.৪৮) |
১৫৩.২ (৬.০৩) |
১৫০.০ (৫.৯১) |
১২৭.৩ (৫.০১) |
১০২.১ (৪.০২) |
৭৭.৯ (৩.০৭) |
৪৪.৮ (১.৭৬) |
৭৩.৭ (২.৯০) |
৯৬.৩ (৩.৭৯) |
১৫৩.৫ (৬.০৪) |
১৯৯.৯ (৭.৮৭) |
১৭৮.৯ (৭.০৪) |
১,৫২২.৫ (৫৯.৯৪) |
অধঃক্ষেপণ দিনগুলির গড় (≥ ০.১ mm) | ১২.৫ | ১২.১ | ১২.৪ | ১৩.০ | ১২.৩ | ১১.৬ | ৭.৪ | ৭.৪ | ৮.২ | ১০.৩ | ১৩.৪ | ১৩.১ | ১৩৩.৮ |
তুষারময় দিনগুলির গড় (≥ ১.০ cm) | ২.৯ | ১.৫ | ০.৬ | ০.০ | ০.০ | ০.০ | ০.০ | ০.০ | ০.০ | ০.০ | ০.১ | ১.২ | ৬.৩ |
আপেক্ষিক আদ্রতার গড় (%) | ৬৫.৯ | ৬৩.৩ | ৬১.০ | ৬১.৮ | ৬২.৭ | ৬১.২ | ৫২.৭ | ৫৩.৭ | ৬০.১ | ৬৫.২ | ৬৯.৩ | ৬৭.৪ | ৬২.০ |
মাসিক সূর্যালোক ঘণ্টার গড় | ১০৯.৩ | ১১৭.৫ | ১৫৫.৩ | ১৭৩.৯ | ২২২.৭ | ২৫২.১ | ৩২২.৮ | ২৯৬.২ | ২৩০.৭ | ১৮৬.৮ | ১১৬.৬ | ১০২.৮ | ২,২৮৬.৫ |
উৎস: বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার আবহাওয়া ইনস্টিটিউট[5][6] |
পাহাড় এবং পার্বত্য এলাকা হচ্ছে শুষ্ক, শীতল, ঝড়ো এবং মেঘলা।[4]
সারায়েভো-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ রেকর্ড °সে (°ফা) | ১৮.২ (৬৪.৮) |
২১.৪ (৭০.৫) |
২৬.৬ (৭৯.৯) |
৩০.২ (৮৬.৪) |
৩৩.২ (৯১.৮) |
৩৫.৯ (৯৬.৬) |
৩৮.২ (১০০.৮) |
৪০.০ (১০৪.০) |
৩৭.৭ (৯৯.৯) |
৩২.২ (৯০.০) |
২৪.৭ (৭৬.৫) |
১৮.০ (৬৪.৪) |
৪০.০ (১০৪.০) |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ৩.৭ (৩৮.৭) |
৬.০ (৪২.৮) |
১০.৯ (৫১.৬) |
১৫.৬ (৬০.১) |
২১.৪ (৭০.৫) |
২৪.৫ (৭৬.১) |
২৭.০ (৮০.৬) |
২৭.২ (৮১.০) |
২২.০ (৭১.৬) |
১৭.০ (৬২.৬) |
৯.৭ (৪৯.৫) |
৪.২ (৩৯.৬) |
১৫.৮ (৬০.৪) |
দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ০.২ (৩২.৪) |
১.৮ (৩৫.২) |
৬.০ (৪২.৮) |
১০.২ (৫০.৪) |
১৫.২ (৫৯.৪) |
১৮.২ (৬৪.৮) |
২০.৩ (৬৮.৫) |
২০.৪ (৬৮.৭) |
১৬.০ (৬০.৮) |
১১.৭ (৫৩.১) |
৫.৮ (৪২.৪) |
১.২ (৩৪.২) |
১০.৬ (৫১.১) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | −৩.৩ (২৬.১) |
−২.৫ (২৭.৫) |
১.১ (৩৪.০) |
৪.৮ (৪০.৬) |
৯.০ (৪৮.২) |
১১.৯ (৫৩.৪) |
১৩.৭ (৫৬.৭) |
১৩.৭ (৫৬.৭) |
১০.০ (৫০.০) |
৬.৪ (৪৩.৫) |
১.৯ (৩৫.৪) |
−১.৮ (২৮.৮) |
৫.৪ (৪১.৭) |
সর্বনিম্ন রেকর্ড °সে (°ফা) | −২৬.৮ (−১৬.২) |
−২৩.৪ (−১০.১) |
−২৬.৪ (−১৫.৫) |
−১৩.২ (৮.২) |
−৯.০ (১৫.৮) |
−৩.২ (২৬.২) |
−২.৭ (২৭.১) |
−১.০ (৩০.২) |
−৪.০ (২৪.৮) |
−১০.৯ (১২.৪) |
−১৯.৩ (−২.৭) |
−২২.৪ (−৮.৩) |
−২৬.৮ (−১৬.২) |
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ৬৮ (২.৭) |
৬৪ (২.৫) |
৭০ (২.৮) |
৭৭ (৩.০) |
৭২ (২.৮) |
৯০ (৩.৫) |
৭২ (২.৮) |
৬৬ (২.৬) |
৯১ (৩.৬) |
৮৬ (৩.৪) |
৮৫ (৩.৩) |
৮৬ (৩.৪) |
৯২৮ (৩৬.৫) |
বৃষ্টিবহুল দিনগুলির গড় | ৮ | ১০ | ১৩ | ১৭ | ১৭ | ১৬ | ১৪ | ১৩ | ১৫ | ১৩ | ১২ | ১১ | ১৫৯ |
তুষারময় দিনগুলির গড় | ১০ | ১২ | ৯ | ২ | ০.২ | ০ | ০ | ০ | ০ | ২ | ৬ | ১২ | ৫৩ |
আপেক্ষিক আদ্রতার গড় (%) | ৭৯ | ৭৪ | ৬৮ | ৬৭ | ৬৮ | ৭০ | ৬৯ | ৬৯ | ৭৫ | ৭৭ | ৭৬ | ৮১ | ৭৩ |
মাসিক সূর্যালোক ঘণ্টার গড় | ৫৭.১ | ৮৩.৮ | ১২৫.৬ | ১৫২.৩ | ১৯১.৭ | ২০৭.১ | ২৫৬.৩ | ২৩৮.২ | ১৮৬.৬ | ১৪৮.৮ | ৮১.২ | ৪০.৭ | ১,৭৬৯.৪ |
উৎস ১: Pogoda.ru.net[7] | |||||||||||||
উৎস ২: নোয়া (সূর্যালোক, ১৯৬১–১৯৯০))[8] |
উত্তর অঞ্চলে একটি সাধারণ মহাদেশীয় জলবায়ু বিদ্যমান।[4]
বানজা লুকা-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ রেকর্ড °সে (°ফা) | ২২.৩ (৭২.১) |
২৫.২ (৭৭.৪) |
২৯.০ (৮৪.২) |
৩১.৮ (৮৯.২) |
৩৫.২ (৯৫.৪) |
৩৭.৯ (১০০.২) |
৪১.৬ (১০৬.৯) |
৪১.১ (১০৬.০) |
৪০.২ (১০৪.৪) |
৩০.৯ (৮৭.৬) |
২৭.১ (৮০.৮) |
২৩.২ (৭৩.৮) |
৪১.৬ (১০৬.৯) |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ৬.৭ (৪৪.১) |
৭.৮ (৪৬.০) |
১৩.৭ (৫৬.৭) |
১৯.৩ (৬৬.৭) |
২৩.২ (৭৩.৮) |
২৭.৩ (৮১.১) |
২৯.৯ (৮৫.৮) |
৩০.১ (৮৬.২) |
২৪.৩ (৭৫.৭) |
১৮.৫ (৬৫.৩) |
১৩.০ (৫৫.৪) |
৭.২ (৪৫.০) |
১৮.৪ (৬৫.১) |
দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ১.৭ (৩৫.১) |
২.৫ (৩৬.৫) |
৭.৩ (৪৫.১) |
১২.৫ (৫৪.৫) |
১৬.৮ (৬২.২) |
২০.৮ (৬৯.৪) |
২২.৮ (৭৩.০) |
২২.৩ (৭২.১) |
১৭.১ (৬২.৮) |
১১.৮ (৫৩.২) |
৭.৩ (৪৫.১) |
২.৮ (৩৭.০) |
১২.১ (৫৩.৮) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | −২.১ (২৮.২) |
−১.৪ (২৯.৫) |
১.৮ (৩৫.২) |
৬.৪ (৪৩.৫) |
১০.০ (৫০.০) |
১৪.৪ (৫৭.৯) |
১৬.০ (৬০.৮) |
১৫.৬ (৬০.১) |
১১.৪ (৫২.৫) |
৭.০ (৪৪.৬) |
৩.২ (৩৭.৮) |
−০.৭ (৩০.৭) |
৬.৮ (৪৪.২) |
সর্বনিম্ন রেকর্ড °সে (°ফা) | −২২.৮ (−৯.০) |
−২১.৫ (−৬.৭) |
−১৮.২ (−০.৮) |
−৫.৯ (২১.৪) |
০.০ (৩২.০) |
৪.০ (৩৯.২) |
৬.৭ (৪৪.১) |
৬.১ (৪৩.০) |
০.০ (৩২.০) |
−৫.৫ (২২.১) |
−১১.০ (১২.২) |
−১৮.০ (−০.৪) |
−২২.৮ (−৯.০) |
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ৭১.৭ (২.৮২) |
৬৭.৬ (২.৬৬) |
৭৭.৮ (৩.০৬) |
৮৬.৫ (৩.৪১) |
৯৮.৩ (৩.৮৭) |
১০৯.২ (৪.৩০) |
৭৩.৯ (২.৯১) |
৭৪.২ (২.৯২) |
৮৩.৯ (৩.৩০) |
১০৩.৯ (৪.০৯) |
৮৯.৫ (৩.৫২) |
১০০.৮ (৩.৯৭) |
১,০৩৭.২ (৪০.৮৩) |
অধঃক্ষেপণ দিনগুলির গড় (≥ ১.০ mm) | ৮.৯ | ৯.৭ | ৯.৪ | ৯.২ | ৯.৮ | ৮.১ | ৭.৯ | ৫.৮ | ৭.৯ | ৮.৯ | ৮.১ | ১০.২ | ১০৪.০ |
আপেক্ষিক আদ্রতার গড় (%) | ৮২ | ৮০ | ৭৩ | ৬৯ | ৭১ | ৭১ | ৭০ | ৭৩ | ৭৮ | ৮২ | ৮৪ | ৮৩ | ৭৬ |
মাসিক সূর্যালোক ঘণ্টার গড় | ৫৪ | ৭১ | ১২৫ | ১৫৮ | ২০৬ | ২২২ | ২৭২ | ২৩৮ | ১৮৬ | ১৩৩ | ৭০ | ৪৬ | ১,৭৮১ |
উৎস: ডয়েসচার ওয়েটারডিয়েনস্ট (তাপমাত্রা: ১৯৯২–২০১৬, চূড়ান্তভাবে ১৯৭৩–২০১৬, বৃষ্টিপাত: ১৯২৬–২০১৬, বৃষ্টিপাতের দিন: ১৯৯২–২০১৬, আর্দ্রতা: ১৯৭৩–১৯৯১ এবং সূর্যালোক: ১৯৬১–১৯৯০)[9][10][lower-alpha 1] |
খনির কার্যক্রমের ধ্বংসাবশেষ এবং একই সময় কালের সংশিষ্ট সরঞ্জাম সহ বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, প্যালিওলিথিক থেকে রোমান যুগ পর্যন্ত সময়ে বসনিয়া এবং হার্জেগোভিনায় খনির কার্যক্রমের ভৌগোলিক সংস্থান, স্কেল এবং পদ্ধতির ইঙ্গিত দেয়।
এদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ভারবাস, লাসভা, নেরেতভা, রামা এবং তাদের উপনদীর মধ্যে অবস্থিত "মধ্য বসনিয়া পর্বত" এর তথাকথিত অঞ্চল। দ্বিতীয়টি হচ্ছে ভারবাস এবং ইউনা নদীর সীমান্তবর্তী পশ্চিম বসনিয়া অঞ্চলে, সানা ও জাপা এবং তাদের উপনদীগুলির নদী-উপত্যকায় এর প্রধান আকরিক স্তরসমষ্টি পাওয়া যায়। তৃতীয় অঞ্চলটি পূর্ব বসনিয়ায়, দ্রিনা নদীর কাছাকাছি ফোকা এবং জাভরনিক শহরের মধ্যবর্তী স্রেব্রেনিকা কেন্দ্রিক মূল খনন কার্যক্রম।
এই অঞ্চলে লোহা সহ বিভিন্ন ধাতব আকরিকের সন্ধান পাওয়া যায় এবং ইলিরিয়ান, রোমান, স্লাভিক, তুর্কি এবং অস্ট্রিয় শাসকদের মাধ্যমে প্রাগৈতিহাসিক কালে মানব বসতির সময় থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ৫০০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আহরণ চলেছে।[11]
সেচ জমি: ৩০ কিমি২ (১২ মা২) (২০০৩)
মোট পুনর্নবীকরণযোগ্য পানি সম্পদ: ৩৭.৫ কিমি৩ (৯.০ মা৩) (২০১১)
প্রাকৃতিক ঝুঁকি:
বর্তমান সমস্যা:
আন্তর্জাতিক চুক্তি:
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.