ক্রিকেটার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
পিটার মারিনাস সিলার (জন্ম: ২ জুলাই ১৯৮৭) স্খিডাম এলাকায় জন্মগ্রহণকারী নেদারল্যান্ডসের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। তিনি নেদারল্যান্ডস জাতীয় দলের অন্যতম সদস্য। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলে থাকেন। পাশাপাশি বামহাতে অর্থোডক্স বোলিংয়ে পারদর্শিতা দেখিয়েছেন পিটার সিলার। নেদারল্যান্ডসের পক্ষে অনূর্ধ্ব-১৫, ১৭ ও ১৯ পর্যায়ের ক্রিকেটে অংশ নেয়ার পর ৩ মে, ২০০৫ তারিখে সিএন্ডজি ট্রফি প্রতিযোগিতায় ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে তার অভিষেক ঘটে। ঐ বছরই তিনি আইসিসি ট্রফি প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। ৬ জুলাই, ২০০৬ তারিখে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে তার অভিষেক হয়। দুই বছর পর টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটান তিনি।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | পিটার মারিনাস সিলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | সাইড্যাম, নেদারল্যান্ডস | ২ জুলাই ১৯৮৭|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৩১) | ৬ জুলাই ২০০৬ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২৮ জানুয়ারি ২০১৪ বনাম কানাডা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ৭) | ২ আগস্ট ২০০৮ বনাম কেনিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ৬ জানুয়ারি ২০১৬ |
আয়ারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ২০০৮ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার বিপক্ষে সিলার-সহ মোট নয়জন খেলোয়াড়ের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয়।[১][২] ঐ খেলায় সিলার ৫৯ রান দিয়ে ২ উইকেট দখল করেন।[৩] কিন্তু বৃষ্টির কারণে উভয় দলের মাঝে শিরোপা ভাগাভাগি করে দেয়া হয়।[৪] এরফলে ৬-দলের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ঐ প্রতিযোগিতার চারদলের একটি হিসেবে ডাচ দল ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ২০০৯ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।
এপ্রিল, ২০০৯ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে অন্যতম সফলতম দলের মর্যাদা লাভ করে ও বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায় তার দল।[৫] প্রতিযোগিতায় তিনি পঞ্চাশের অধিক গড়ে রান দিয়ে আট খেলায় সাত উইকেট লাভ করেন।[৬] জুনে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় দলের সদস্য মনোনীত হন তিনি। দলটি প্রথম রাউন্ডের বাঁধা অতিক্রমণ লাভে সক্ষমতা না দেখালেও প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী খেলায় ইংল্যান্ডকে হারিয়ে চমক দেখায়।[৭] অধিনায়ক জারোয়েন স্মিতস মন্তব্য করেন যে, সন্দেহ নেই যে ডাচ ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা স্মরণীয় দিন।[৮] ঐ প্রতিযোগিতায় দুই খেলায় ৬৯ রান দিয়ে তিনি তিন উইকেট পান।[৯]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.