ধবল সুনীল কুলকার্নি (মারাঠি: धवल कुलकर्णी; জন্ম: ১০ ডিসেম্বর, ১৯৮৮) একজন ভারতীয় ক্রিকেটার।[] তিনি একজন ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট বলার এবং ডানহাতি লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যান।[] প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে তিনি মুম্বাইএর জন্য খেলেন এবং ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগএ তিনি গুজরাত লায়ন্সে খেলেন।[] ঘরোয়া মৌসুম এবং আইপিএলে নিয়মিত প্রদর্শনের জন্য ২০০৯ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতের অ্যাওয়ে সিরিজের টেস্ট দলে তিনি জায়গা পেয়েছিলেন।[] কিন্ত ঐ সিরিজের তিন টেস্টের একটি মাচেও তিনি খেলেননি।

দ্রুত তথ্য ব্যক্তিগত তথ্য, পূর্ণ নাম ...
ধবল কুলকার্নি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
ধবল সুনীল কুলকার্নি
জন্ম (1988-12-10) ১০ ডিসেম্বর ১৯৮৮ (বয়স ৩৬)
মুম্বই, মহারাষ্ট্র, ভারত
ডাকনামDK
ব্যাটিংয়ের ধরনRight-handed
বোলিংয়ের ধরনRight-arm medium
ভূমিকাBowler
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
20082013Mumbai Indians
2007presentMumbai
20142015Rajasthan Royals
2016presentGujarat Lions
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা FC LA T20 ODI
ম্যাচ সংখ্যা ৬০ ৬১ ৭২
রানের সংখ্যা ১১২৯ ২৫৮ ১১২
ব্যাটিং গড় ২৯.৭১ ১৪.৩৩ ১২.৪৪ ২.০০
১০০/৫০ ০/৪ ০/০ ০/০ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৮৭ ৩৯* ২৮* *
বল করেছে ১০৮৮৯ ৩০৪৪ ১৪০৪ ৩৫০
উইকেট ১৯০ ১০১ ৬৮ ১১
বোলিং গড় ২৭.২৩ ২৪.৮৯ ২৭.২৬ ২৫.১১
ইনিংসে ৫ উইকেট ১১
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৭/৫০ ৫/২৯ ৩/১৮ ৪/৩৪
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১৩/০ ১১/০ ৫/০ ১/০
উৎস: espncricinfo, 23 June 2015
বন্ধ

ঘরোয়া ক্রিকেট

তিনি ২০১২-১৩ রঞ্জি ট্রফিতে, মুম্বাইকে ৪০তম বারের মত রঞ্জি ট্রফি জেতানোর একজন মুখ্য কারিগর ছিলেন। সেমি-ফাইনালে সার্ভিসেসের বিপক্ষে ২০* রান করার পর তিনি ৫/৩৩ নিয়েছিলেন। প্রথমবারের মত ফাইনাল খেলা সৌরাষ্ট্রের বিপক্ষে তিনি ৪/২৪ এবং ৫/৩২ নিয়ে তাদেরকে ১৪৮ ও ৮২ রানে অল-আউট করে দেন। যা ফাইনালে তাদের ইনিংস এবং ১২৫ রানের জয় নিশ্চিত করে। এর পুরস্কারস্বরূপ তিনি ভারত এ দলে ডাক পান। ২০১৪ সালে তিনি চার-দেশীয় সিরিজেও ডাক পান এবং ভারতকে জেতাতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।

ব্যক্তিগত জীবন

তিনি ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত বান্দ্রার আইইএস নিউ ইংলিশ স্কুলে লেখাপড়া করেন। এরপর তিনি দাদারের আইইএস ভিএন সুলে গুরুজিতে ভর্তি হন। ৩ মার্চ, ২০১৬ সালে তিনি শ্রদ্ধা খারপুড়েকে বিয়ে করেন। তিনি সুনীল কুলকার্নি এবং প্রমীলা কুলকার্নির বড় ছেলে। ধনশ্রী কুলকার্নি নামে তার একজন বোন রয়েছে।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার

২০০৯ সালে নিউজিল্যান্ড সিরিজের টেস্ট দলে তার নাম থাকলেও তিনি অভিষেক করেননি। ২০১৪ সালে চার-দেশীয় সিরিজে ভালো খেলার জন্য ইংল্যান্ড সিরিজের ওয়ানডে দলে তাকে ডাকা হয়। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে এজবাস্টনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪র্থ ওয়ানডেতে তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক করেন।[]

তথ্যসূত্র

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.