Loading AI tools
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রেলওয়ে স্টেশন উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
দুর্গানগর রেলওয়ে স্টেশন পূর্ব রেলওয়ে অঞ্চলের শিয়ালদহ রেল বিভাগের শিয়ালদহ বনগাঁ রেলপথের একটি রেলওয়ে স্টেশন । এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার দুর্গানগররে অবস্থিত।
যাত্রীবাহী ট্রেন স্টেশন | |||||||||||
অবস্থান | দুর্গানগর, উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা, পশ্চিমবঙ্গ ভারত | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২২.৬৫১০৩৪৭° উত্তর ৮৮.৪১৮৪৩৩৩° পূর্ব | ||||||||||
উচ্চতা | ৫ মিটার (১৬ ফু) | ||||||||||
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেল | ||||||||||
পরিচালিত | পূর্ব রেল | ||||||||||
লাইন | শিয়ালদহ বনগাঁ রেলপথ | ||||||||||
প্ল্যাটফর্ম | ২ | ||||||||||
রেলপথ | ২ | ||||||||||
নির্মাণ | |||||||||||
গঠনের ধরন | ভূমিগত স্টেশন | ||||||||||
পার্কিং | না | ||||||||||
অন্য তথ্য | |||||||||||
অবস্থা | সক্রিয় | ||||||||||
স্টেশন কোড | |||||||||||
অঞ্চল | পূর্ব রেল | ||||||||||
বিভাগ | শিয়ালদহ | ||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||
চালু | ১৯০৬ | ||||||||||
বৈদ্যুতীকরণ | হ্যাঁ (১৯৭২) | ||||||||||
আগের নাম | বেঙ্গল সেন্ট্রাল রেলওয়ে কোম্পানি | ||||||||||
পরিষেবা | |||||||||||
| |||||||||||
অবস্থান | |||||||||||
দুর্গানগর রেলওয়ে স্টেশন উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার বিশরপাড়ায় অবস্থিত। এই স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশন হল - বিরাটি রেলওয়ে স্টেশন এবং পূর্ববর্তী স্টেশন হল - দমদম ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশন।
১৮৮২-৮৪ সালে বেঙ্গল সেন্ট্রাল রেলওয়ে কোম্পানি দমদম থেকে খুলনা পর্যন্ত একটি রেলপথ নির্মাণ করে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে রয়েছে এই লাইনের কিছু অংশ। এই রেলপথের ভারতীয় অংশের শিয়ালদহ এবং বনগাঁ স্টেশনের মধ্যে যাত্রী রেল পরিষেবা চালু রয়েছে। শিয়ালদহ থেকে রানাঘাট পর্যন্ত পূর্ববাংলা রেলওয়ে প্রধান লাইনটি ১৮৬২ সালে খোলা হয় এবং দুই মাসের মধ্যে বর্তমান বাংলাদেশের কুষ্টিয়ায় প্রসারিত হয়।[1][1][2] এর পর শিয়ালদহ বনগাঁ রেলপথকে শিয়ালদহ রানাঘাট রেলপথের সঙ্গে সংযোগ ঘটাতে ১৮৮২-৮৪ সালে বেঙ্গল সেন্ট্রাল রেলওয়ে কোম্পানি রাণাঘাট বনগাঁ রেলপথ নির্মাণ করে।[1]
দুর্গানগর রেলওয়ে স্টেশনটি কলকাতা জেলা ও উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার মধ্যে বিস্তৃত শিয়ালদহ বনগাঁ রেলপথের মধ্যে অবস্থিত। এই রেলপথটি শিয়ালদহ থেকে দমদম পর্যন্ত ৪ টি, দমদম থেকে বনগাঁ পর্যন্ত ২ টি রেললাইন বা রেল ট্র্যাক দ্বার গঠিত।
স্টেশনটির পরিকাঠাম ভূমিগত। এই স্টেশনে ২ টি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। দুর্গানগর রেলওয়ে স্টেশনে ২ টি রেললাইন বা রেলট্র্যাক রয়েছে। স্টেশনে স্টেশন পরিচালনার জন্য ভবন ও স্টেশন মাষ্টারে ভবন ১ নং প্ল্যাটফর্মের সঙ্গেই অবস্থিত। যাত্রীদের রেল ভ্রমণের জন্য টিকিট স্টেশনের টিকিট ঘর থেকে প্রদান করা হয়। স্টেশনে যাত্রী সুবিধার জন্য বসার আসন, প্ল্যাটফর্ম ছাউনি, পানীয় জল এর ব্যবস্থা রয়েছে। স্টেশনে গাড়ি রাখার ব্যবস্থা নেই।
দুর্গানগর রেলওয়ে স্টেশন ব্যাগ বা যাত্রীদের দ্বারা বহন করা জিনিসপত্রের পরীক্ষায় ব্যবস্থা নেই।
দুর্গানগর রেলওয়ে স্টেশনের রেলপথে বৈদ্যুতীক ট্রেন চলাচল করে। ১৯৭২ সালে এই রেলপথে বৈদ্যুতীকরণের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছিল।
এই স্টেশনটি স্টেশনের পার্শ্ববর্তী এলাকায় রেল পরিষেবা প্রদান করে থাকে। এই স্টেশনের দ্বারা বনগাঁ, হাসনাবাদ এবং শিয়ালদা, বারাসাত ও মাঝেরহাটগামী ট্রেন চলাচল করে। প্রতিদিন এই স্টেশনে কলকাতা শহরতলি রেলের লোকাল ট্রেনগুলি রেল যাত্রীদের পরিষেবা প্রদান করে থাকে।
দুর্গানগর রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতীয় রেলের পূর্ব রেল অঞ্চলের শিয়ালদহ রেল বিভাগের অন্তর্গত। স্টেশন পরিচালনার সমস্ত দায়িত্ব স্টেশনের প্রধান "স্টেশন মাষ্টার" - এর উপর ন্যস্ত। এছাড়া স্টেশনের নিরাপত্তার জন্য অস্থায়ী ভাবে ভ্রাম্যমাণ জিআরপি কর্মী নিযুক্ত রয়েছে এবং স্টেশন চত্বর ও সংলগ্ন এলাকার নিরাপত্তা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন প্রদান করে থাকে।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.