টাঙ্গাইল-৮
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের একটি নির্বাচনী এলাকা উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের একটি নির্বাচনী এলাকা উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
টাঙ্গাইল-৮ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি টাঙ্গাইল জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ১৩৭নং আসন।
টাঙ্গাইল-৮ | |
---|---|
জাতীয় সংসদ-এর নির্বাচনী এলাকা | |
জেলা | টাঙ্গাইল জেলা |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
মোট ভোটার |
|
বর্তমান নির্বাচনী এলাকা | |
সৃষ্ট | ১৯৭৩ |
টাঙ্গাইল-৮ আসনটি টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল উপজেলা ও সখিপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত।[২]
২০১৪ নির্বাচনের প্রায় দুই সপ্তাহ পরে শওকত মোমেন শাহজাহান মৃত্যুবরণ করেন। মার্চ ও এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে তার ছেলে অনুপম শাহজাহান জয় নির্বাচিত হন।[৮]
বিরোধীদলগুলি ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলে শওকত মোমেন শাহজাহান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।[৯]
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
আওয়ামী লীগ | শওকত মোমেন শাহজাহান | ১,৩৪,৬২৬ | ৫৬.০ | +২৭.১ | ||
বিএনপি | আহমেদ আজম খান | ৬৫,৫২১ | ২৭.২ | +০.১ | ||
কেএসজেএল | আবদুল কাদের সিদ্দিকী | ৩৮,৭৭৫ | ১৬.১ | -২৬.৬ | ||
জাসদ (রব) | শফিউল আলম | ৭৫৬ | ০.৩ | প্র/না | ||
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি | শাহিদুজ্জামান লাল মিয়া | ৫৬৭ | ০.২ | প্র/না | ||
লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (বাংলাদেশ) | শেখ ফারুকুজ্জামান | ২৯৩ | ০.১ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৬৯,১০৫ | ২৮.৭ | +১৪.৯ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ২,৪০,৫৩৮ | ৮৮.৮ | +১৭.৮ | |||
কেএসজেএল থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে |
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
কেএসজেএল | আবদুল কাদের সিদ্দিকী | ৮০,৫৫৮ | ৪২.৭ | |||
আওয়ামী লীগ | আবদুস সালাম খান | ৫৪,৫০৫ | ২৮.৯ | |||
বিএনপি | আহমেদ আজম খান | ৫১,১৩৫ | ২৭.১ | |||
ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট | রেজাউল করিম | ১,৩০৬ | ০.৭ | |||
স্বতন্ত্র | নাসির উদ্দিন | ৮৭৭ | ০.৫ | |||
জাতীয় পার্টি | নীলফামার ইয়াসমিন | ৩৫১ | ০.২ | |||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২৬,০৫৩ | ১৩.৮ | ||||
ভোটার উপস্থিতি | ১,৮৮,৭৩২ | ৭১.০ | ||||
আওয়ামী লীগ থেকে কেএসজেএল অর্জন করে |
১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব নিয়ে দলের সঙ্গে মতবিরোধ হলে আবদুল কাদের সিদ্দিকীকে বহিষ্কার করা হয়।[১৩] তিনি তখন সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন,[১৪] ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নভেম্বর ১৯৯৯ সালের উপ-নির্বাচনে দাড়ান। উপ-নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শওকত মোমেন শাহজাহানের কাছে পরাজিত হন।[১৫]
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
আওয়ামী লীগ | আবদুল কাদের সিদ্দিকী | ১,০০,৩০৩ | ৬২.৬ | +১৭.১ | ||
বিএনপি | কামরুজ্জামান খান | ৩৫,৩৪৩ | ২২.১ | -২৫.২ | ||
জাতীয় পার্টি | শাহ খালেদ রেজা | ২০,৪৮৫ | ১২.৮ | +৭.৯ | ||
জামায়াতে ইসলামী | খন্দকার আবদুর রাজ্জাক | ২,৫৮২ | ১.৬ | প্র/না | ||
ফ্রিডম পার্টি | এ বাসেদ | ৮৮৫ | ০.৬ | প্র/না | ||
জাকের পার্টি | সোহরাব আলী | ৩৬৩ | ০.২ | -০.১ | ||
গণফোরাম | এরশাদুল হক বুলবুল | ১৬৮ | ০.১ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৬৪,৬৯০ | ৪০.৪ | +৩৮.৬ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,৬০,১২৯ | ৭৮.৪ | +২৩.৬ | |||
বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে |
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
বিএনপি | হুমায়ূন খান পন্নী | ৬১,৩৯৬ | ৪৭.৩ | |||
আওয়ামী লীগ | আবদুল কাদের সিদ্দিকী | ৫৯,০৮৯ | ৪৫.৫ | |||
জাতীয় পার্টি | মোরশেদ আলী খান পন্নী | ৬,৩০৯ | ৪.৯ | |||
জাসদ (সিরাজ) | আবুল হাশেম | ১,৫৬২ | ১.২ | |||
জাতীয় যুক্তফ্রন্ট | আশরাফ আলী | ৫৫৮ | ০.৪ | |||
জাকের পার্টি | আবদুল্লাহ মিয়া | ৩২২ | ০.৩ | |||
জাসদ (রব) | এ সামাদ | ২৭১ | ০.২ | |||
এনডিপি | খন্দকার রুহুল আমিন সেলিম | ২৩৩ | ০.২ | |||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২,৩০৭ | ১.৮ | ||||
ভোটার উপস্থিতি | ১,২৯,৭৪০ | ৫৪.৮ | ||||
জাতীয় পার্টি থেকে বিএনপি অর্জন করে |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.