Loading AI tools
বাংলাদেশের নদী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
চেল্লাখালি নদী বা চিল্লাখালি নদী বা চিতলখালি নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী।[1] নদীটি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পশ্চিম গারো পাহাড় জেলা এবং বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শেরপুর জেলার একটি নদী।
চেল্লাখালি নদী | |
নালিতাবাড়ি উপজেলার বাঘবেড় ইউনিয়নে চেল্লাখালি নদী। | |
দেশ | বাংলাদেশ, ভারত |
---|---|
রাজ্য | মেঘালয় |
অঞ্চল | ময়মনসিংহ বিভাগ |
জেলাসমূহ | শেরপুর জেলা,, পশ্চিম গারো পাহাড় জেলা |
উৎস | মেঘালয় |
মোহনা | ভোগাই নদী |
দৈর্ঘ্য | ২৫ , বাংলাদেশ অংশে কিলোমিটার (এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর ","। মাইল) |
বাংলাদেশ অংশে নদীটির দৈর্ঘ্য ২৫ কিলোমিটার, প্রস্থ ৫২ মিটার এবং গভীরতা ৬ মিটার। নদী অববাহিকার আয়তন ১১৮ বর্গকিলোমিটার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক চামতি নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী নং ২৮।[2][3]
চেল্লাখালি নদীর জন্ম ভারতের মেঘালয় রাজ্যে। এটি শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি উপজেলার সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে নেমে এসেছে। তারপর পার্শ্ববর্তী উপজেলা নালিতাবাড়ির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ভোগাই নদীতে মিলেছে। নদীতে সারাবছরই জলপ্রবাহ থাকে। তবে ডিসেম্বর থেকে জুন অবধি পানিপ্রবাহ কম থাকে, যার আনুমানিক পরিমাণ ৬ ঘনসেন্টিমিটার/সেকেন্ড। তখন নদীতে পানির গভীরতা থাকে ১ মিটার। বর্ষা মৌসুমে আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে পানিপ্রবাহ বৃদ্ধি পায় যা ৮.৪ মিটার হয়। এই নদীতে জোয়ার ভাটার প্রভাব নেই। সাধারণ বন্যায় নদীটি আংশিকভাবে প্লাবিত হয়।[3]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.