শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
কেনি বেঞ্জামিন
ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
কেনেথ চার্লি গ্রিফিথ কেনি বেঞ্জামিন (ইংরেজি: Kenny Benjamin; জন্ম: ৮ এপ্রিল, ১৯৬৭) অ্যান্টিগুয়ার সেন্ট জোন্স এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৮ সময়কালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে অ্যান্টিগুয়া ও বার্বাবুদা, লিওয়ার্ড আইল্যান্ডস; দক্ষিণ আফ্রিকার ইস্টার্নস, গটেং এবং ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ওরচেস্টারশায়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে কার্যকরী ব্যাটিংশৈলী উপস্থাপন করতেন কেনেথ বেঞ্জামিন নামে পরিচিত কেনি বেঞ্জামিন।
Remove ads
Remove ads
টেস্ট ক্রিকেট
ডানহাতি ফাস্ট বোলার কেনি বেঞ্জামিন তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট জীবনে অধিকাংশ সময়ই কোর্টনি ওয়ালস ও কার্টলি অ্যামব্রোসের সাথে একযোগে বোলিং আক্রমণ কার্য পরিচালনায় অগ্রসর হতেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ২৬ টেস্ট ও ২৬টি একদিনের আন্তর্জাতিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে খেলেছেন।[১] ১৯৯১-৯২ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সদস্যরূপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বি-পক্ষীয় টেস্ট সিরিজের ইতিহাসের প্রথম টেস্টে অভিষেক ঘটে তার। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমের পূর্ব-পর্যন্ত নিজ নামের প্রতি কোনরূপ সুবিচার করতে পারেননি তিনি।
১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৬/৬৬ পান। এর পরের টেস্টেই সাত উইকেট দখল করেন। সিরিজ শেষে ২২ উইকেটের তকমা গায়ে লাগান।
Remove ads
কোচিং
ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া ক্রিকেটে সম্পৃক্ত ছিলেন তিনি। ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্রিকেট দলের কোচের দায়িত্ব পালন করেন।[২] ইংল্যান্ডে অবস্থানকালে নর্দার্ন প্রিমিয়ার লিগ প্রতিযোগিতায় নেদারফিল্ড ক্রিকেট দলে (কেন্ডাল) খেলেছিলেন। ঐ সময়েই বিদ্যালয়ের ছাত্রদের প্রশিক্ষণ কার্যের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। তার ছাত্র ও
ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রাগবি খেলায় অংশগ্রহণকারী উইল গ্রীনউড প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছিলেন। কেনি বেঞ্জামিন প্রশিক্ষণ প্রদানকালে যা বলতেন পরবর্তীতে তিনি উদ্বৃতি করেছেন ঠিক এভাবে, ‘ঘোড়া সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকলে সে তোমাকে ধোঁকা দেবেই। মাত্র এক গজ সামনে চলে আস ও কখনো মুখোমুখি হওনি এমন ধরনের দ্রুতগতিসম্পন্ন বলের বিপক্ষে জ্বলে ওঠো। এরপর তিনি উইকেটের সামনে হেটে আসতেন ও আয়েশি ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ধাঁচে ধীরলয়ে বলতেন, আমার জালঘেরা আবদ্ধ সময়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশের সৃষ্টি করবে না।’[৩]
মাইকেল ভন তার আত্মজীবনীতে জালঘেরা অনুশীলন পর্বে বেঞ্জামিনের বল ভয়ার্ত মনে মোকাবেলা করার কথা তুলে ধরেছেন। এরফলে ফাস্ট বোলারদের বিপক্ষে তার খেলার উত্তরণে সবিশেষ প্রভাব ফেলে।[৪]
Remove ads
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads