Remove ads
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্ট (ইংরেজি: Cornelius Stewart; জন্ম: ৭ অক্টোবর ১৯৮৯) হলেন একজন সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশের পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর বাংলাদেশ ফুটবল প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব শেখ জামাল এবং সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ জাতীয় দলের হয়ে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত ডান পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় অথবা বাম পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
জন্ম | ৭ অক্টোবর ১৯৮৯ | ||
জন্ম স্থান | কোয়েস্টেলস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন | ||
উচ্চতা | ১.৭৫ মিটার (৫ ফুট ৯ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | শেখ জামাল | ||
জার্সি নম্বর | ৯ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০১–২০০৬ | সিস্টেম ৩ | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৭–২০০৮ | হোপ ইন্টারন্যাশনাল | ০ | (০) |
২০০৯ | ভ্যানকুভার রেসিডেন্সি | ১ | (০) |
২০১০ | ভ্যানকুভার ওয়াইটক্যাপস | ১৯ | (২) |
২০১০ | → ভ্যানকুভার রেসিডেন্সি (ধার) | ১ | (০) |
২০১১ | ভ্যানকুভার অনূর্ধ্ব-২৩ | ৪ | (০) |
২০১২–২০১৩ | ক্যালেডোনিয়া | ৭ | (১) |
২০১৩ | অউলুন পাল্লোসেউরা | ২৭ | (৮) |
২০১৪ | ভাসান পাল্লোসেউরা | ২৮ | (৫) |
২০১৫–২০১৬ | কেমি সিটি | ৩৯ | (৪) |
২০১৭ | ট্রাস্ট অ্যান্ড কেয়ার | ২৭ | (২০) |
২০১৮ | মাজিয়া | ২৩ | (২০) |
২০১৯ | রাউন্ডগ্লাস পাঞ্জাব | ০ | (০) |
২০১৯–২০২২ | মাজিয়া | ৬ | (৪) |
২০২২– | শেখ জামাল | ৫ | (৫) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৭–২০০৯ | সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন অনূর্ধ্ব-২০ | ১৪ | (১৩) |
২০০৭– | সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন | ৬১ | (২১) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৩:৫৬, ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৩:৫৬, ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
২০০১–০২ মৌসুমে, মাত্র ১২ বছর বয়সে, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনীয় ফুটবল ক্লাব সিস্টেম ৩ দলের যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে স্টুয়ার্ট ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছেন এবং এই দলের হয়ে খেলার মাধ্যমেই তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন। ২০০৭–০৮ মৌসুমে, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনীয় ক্লাব হোপ ইন্টারন্যাশনালের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন; হোপ ইন্টারন্যাশনালের হয়ে দুই মৌসুম অতিবাহিত করার পর ২০০৯ সালে তিনি কানাডীয় ভ্যানকুভার রেসিডেন্সিতে যোগদান করেছেন। ভ্যানকুভার রেসিডেন্সিতে মাত্র এক মৌসুম অতিবাহিত করার পর ভ্যানকুভার ওয়াইটক্যাপসের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন, যেখানে তিনি ১৯ ম্যাচে ২টি গোল করেছেন। পরবর্তীকালে, তিনি ক্যালেডোনিয়া, অউলুন পাল্লোসেউরা, ভাসান পাল্লোসেউরা, কেমি সিটি, ট্রাস্ট অ্যান্ড কেয়ার, মাজিয়া এবং রাউন্ডগ্লাস পাঞ্জাবের হয়ে খেলেছেন। ২০২২–২৩ মৌসুমে, তিনি মাজিয়া হতে বাংলাদেশী ক্লাব শেখ জামালে যোগদান করেছেন।
২০০৭ সালে, স্টুয়ার্ট সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। একই বছরে তিনি সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৬১ ম্যাচে ২১টি গোল করেছেন।
কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্ট ১৯৮৯ সালের ৭ই অক্টোবর তারিখে সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের কোয়েস্টেলসে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।
স্টুয়ার্ট কিংসটাউন অ্যাংলিকান প্রাইমারি স্কুল এবং ইন্টারমিডিয়েট হাই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন এবং ২০০১ সালে সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনীয় ফুটবল ক্লাব সিস্টেম ৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তার খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন। তিনি ২০০৭ সালে সেন্ট ভিনসেন্ট এবং গ্রেনাডাইন ন্যাশনাল লিগ চ্যাম্পিয়নশিপের ক্লাব হোপ ইন্টারন্যাশনালে স্থানান্তরিত হয়েছিলেন এবং ২০০৭–০৮ মৌসুম জুড়ে সেখানে খেলেছেন,[১] ২০০৯ সালে কানাডায় যাওয়ার আগে যখন তিনি ভ্যানকুভার রেসিডেন্সি প্রোগ্রামে যোগদ্যান করেছিলেন।[২]
তিনি ২০১০ সালে ভ্যানকুভার ওয়াইটক্যাপসের জ্যেষ্ঠ দলে উন্নীত হয়েছেন এবং ভ্যানকুভার মেজর লিগ সকার মৌসুমে যোগদান করার পর ২০১১ সালে তাদের সংরক্ষিত দলের হয়ে খেলেছেন।[৩] অতঃপর, স্টুয়ার্ট টিটি প্রো লিগের ক্যালেডোনিয়ার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।[৪]
ক্যালেডোনিয়ার সাথে এক মৌসুমের পর, স্টুয়ার্ট ক্লাবের সাথে দশ দিনের অনুশীলনের পর এক বছরের চুক্তিতে ফিনল্যান্ডের দ্বিতীয় স্তরের ক্লাব অউলুন পাল্লোসেউরায় যোগদান করেছেন।[৫] অউলুন পাল্লোসেউরার সাথে এক মৌসুমে স্টুয়ার্ট ২৮ ম্যাচে ১০ গোল করেছিলেন, স্টুয়ার্ট এক মাসব্যাপী অনুশীলনের পর ফিনল্যান্ডের প্রধান স্তর ভেইকাউসলিগার ক্লাব ভাসান পাল্লোসেউরার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।[৬] ২০১৫ সালের ১লা এপ্রিল তারিখে এক ঘোষণায় জানানো হয়েছিল যে ভাসান পাল্লোসেউরার সাথে এক মৌসুমের পর স্টুয়ার্ট কেমি সিটির সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।[৭]
২০১৭ সালে স্টুয়ার্ট মালদ্বীপের দিভেহি লিগের ক্লাব ট্রাস্ট অ্যান্ড কেয়ারে যোগদান করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে।[৮] মালদ্বীপে তার অভিষেক মৌসুমে সব ধরনের প্রতিযোগিতায় মোট ২২টি গোল করেছেন।[৯]
২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে, স্টুয়ার্ট ভারতীয় আই-লিগের ক্লাব রাউন্ডগ্লাস পাঞ্জাবে যোগদান করেছেন।[১০] তবে ২০১৯–২০ মৌসুমে তিনি পুনরায় মাজিয়ায় স্থানান্তরিত হয়েছিলেন।[১১]
স্টুয়ার্ট সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০০৭ সালে সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি প্রায় ৩ বছরে ১৪ ম্যাচে অংশগ্রহণ করে ১৩টি গোল করেছেন।
২০০৭ সালের ৩০শে মে তারিখে, ১৭ বছর, ৭ মাস ও ২৩ দিন বয়সে, ডান পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী স্টুয়ার্ট হাইতির বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের হয়ে অভিষেক করেছেন।[১২] তিনি উক্ত ম্যাচের মূল একাদশে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন; ম্যাচটি হাইতি ৩–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল।[১৩] সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের হয়ে অভিষেকের বছরে স্টুয়ার্ট সর্বমোট ১ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের ৩ বছর, ৪ মাস ও ৬ দিন পর, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের জার্সি গায়ে প্রথম গোলটি করেছেন;[১৪] ২০১০ সালের ৬ই অক্টোবর তারিখে, মন্টসেরাটের বিরুদ্ধে ম্যাচের ৬৫তম মিনিটে সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের হয়ে ম্যাচের চতুর্থ গোলটি করার মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার প্রথম গোলটি করেছেন।[১৫][১৬] ২০১৯ সালের ১লা মার্চ তারিখে, প্রীতি ম্যাচে বার্বাডোসের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত ম্যাচে তিনি সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনের হয়ে প্রথমবারের মতো অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন,[১৭] ম্যাচটি সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন ২–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল, যেখানে তিনি ৯০ মিনিট খেলেছেন।[১৮]
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন | ২০০৭ | ১ | ০ |
২০০৮ | ৪ | ০ | |
২০১০ | ৮ | ২ | |
২০১১ | ৫ | ২ | |
২০১২ | ১১ | ৬ | |
২০১৪ | ৩ | ২ | |
২০১৫ | ৫ | ১ | |
২০১৬ | ২ | ০ | |
২০১৯ | ১২ | ৫ | |
২০২১ | ৪ | ০ | |
২০২২ | ৬ | ৩ | |
সর্বমোট | ৬১ | ২১ |
গোল | তারিখ | মাঠ | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফলাফল | প্রতিযোগিতা | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ৬ অক্টোবর ২০১০ | আর্নোস ভ্যাল স্টেডিয়াম, আর্নোস ভ্যাল, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন | মন্টসেরাট | ৪–০ | ৭–০ | ২০১০ ক্যারিবীয় কাপ বাছাইপর্ব | [১৪][১৬][১৯] |
২ | ২ নভেম্বর ২০১০ | ম্যানি রামজন স্টেডিয়াম, মারাবেয়া, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো | ত্রিনিদাদ ও টোবাগো | ২–২ | ২–৬ | [২০][২১][২২] | |
৩ | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ | আর্নোস ভ্যাল স্টেডিয়াম, আর্নোস ভ্যাল, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন | গ্রেনাডা | ২–০ | ২–১ | ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [২৩][২৪][২৫] |
৪ | ১১ নভেম্বর ২০১১ | এফএফবি স্টেডিয়াম, বেলমোপান, বেলিজ | বেলিজ | ১–০ | ১–১ | [২৬][২৭][২৮] | |
৫ | ১ সেপ্টেম্বর ২০১২ | আর্নোস ভ্যাল স্টেডিয়াম, আর্নোস ভ্যাল, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন | বার্বাডোস | ২–০ | ২–০ | প্রীতি ম্যাচ | [২৯] |
৬ | ২ সেপ্টেম্বর ২০১২ | ১–০ | ১–১ | [৩০] | |||
৭ | ২১ অক্টোবর ২০১২ | ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, গ্রস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া | গায়ানা | ২–১ | ২–১ | ২০১২ ক্যারিবীয় কাপ বাছাইপর্ব | [৩১][৩২][৩৩] |
৮ | ২৫ অক্টোবর ২০১২ | কুরাসাও | ১–০ | ৪–০ | [৩৪][৩৫][৩৬] | ||
৯ | ৩–০ | ||||||
১০ | ১৬ নভেম্বর ২০১২ | ডোয়াইট ইয়র্ক স্টেডিয়াম, বেকোলেট, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো | কিউবা | ১–০ | ১–১ | [৩৭][৩৮] | |
১১ | ১২ অক্টোবর ২০১৪ | রেনে সের্জ নবজোথ স্টেডিয়াম, লেজ আবিম, গুয়াদলুপ | মার্তিনিক | ১–০ | ৩–৪ | ২০১৪ ক্যারিবীয় কাপ বাছাইপর্ব | [৩৯][৪০] |
১২ | ২–১ | ||||||
১৩ | ১০ জুন ২০১৫ | আর্নোস ভ্যাল স্টেডিয়াম, আর্নোস ভ্যাল, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন | গায়ানা | ১–১ | ২–২ | ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৪১][৪২][৪৩][৪৪] |
১৪ | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | ভিক্টোরিয়া পার্ক, কিংসটাউন, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ | বার্বাডোস | ১–০ | ২–০ | ২০১৯ উইন্ডওয়ার্ড দ্বীপপুঞ্জ টুর্নামেন্ট | [১৮] |
১৫ | ২ মার্চ ২০১৯ | সেন্ট লুসিয়া | ২–১ | ২–১ | [৪৫] | ||
১৬ | ১১ অক্টোবর ২০১৯ | আর্নোস ভ্যাল স্টেডিয়াম, আর্নোস ভ্যাল, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন | সুরিনাম | ১–২ | ২–২ | ২০১৯–২০ কনকাকাফ নেশনস লিগ | [৪৬][৪৭][৪৮] |
১৭ | ২–২ | ||||||
১৮ | ১৪ অক্টোবর ২০১৯ | আন্দ্রে কাম্পেরভেন স্টেডিয়াম, পারমারিবো, সুরিনাম | ১–০ | ১–০ | [৪৮][৪৯][৫০] | ||
১৯ | ১৩ জুন ২০২২ | হ্যাসেলি ক্রোফোর্ড স্টেডিয়াম, পোর্ট অব স্পেন, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো | ত্রিনিদাদ ও টোবাগো | ১–২ | ১–৪ | ২০২২–২৩ কনকাকাফ নেশনস লিগ | [৪৮][৫১][৫২] |
২০ | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | লরিস্টন মিনি স্টেডিয়াম, কারিয়াকু, গ্রেনাডা | গ্রেনাডা | ১–০ | ৩–১ | প্রীতি ম্যাচ | [৫৩] |
২১ | ২–০ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.