ওবায়দুল হক
বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মাওলানা ওবায়দুল হক উজিরপুরী বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবিদ তিনি সিলেট-৫ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।[২][৩]
মাওলানা ওবায়দুল হক উজিরপুরী | |
---|---|
![]() | |
সিলেট-৫ আসনের সংসদ সদস্য [১] | |
কাজের মেয়াদ ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ – ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ | |
পূর্বসূরী | মাহমুদুর রহমান মজুমদার |
উত্তরসূরী | আবদুল কাহির চৌধুরী |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯৩৪ উজিরপুর, জকিগঞ্জ, সিলেট জেলা (বর্তমান বাংলাদেশ) |
মৃত্যু | ১৭ জানুয়ারী ২০০৮ সিলেট জেলা |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
সন্তান | শামছুল হক উজিরপুরী |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
আখ্যা | সুন্নি |
ব্যবহারশাস্ত্র | হানাফি |
আন্দোলন | দেওবন্দি |
রাজনৈতিক দল | ইসলামী ঐক্য জোট বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস |
শিক্ষা | দুবাগ জুনিয়র হাইস্কুল ঢাকাউত্তর রানাপিং আরাবিয়া হুসাইনিয়া মাদ্রাসা জামিয়া হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম, বড় কাটরা |
ঊর্ধ্বতন পদ | |
শিক্ষক | রিয়াছত আলী আবদুল ওয়াহহাব পীরজী মুহিবুর রহমান যারোকাড়ী |
জন্ম ও প্রাথমিক জীবন
ওবায়দুল হক ১৯৩৪ সালে ব্রিটিশ ভারতের আসামের সিলেট জেলার জকিগঞ্জের খলাছড়ার উজিরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। [৪]
শিক্ষা জীবন
ওবায়দুল হক নিজ গ্রামের পাশেই একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে লেখাপড়া শেষ করে দুবাগ জুনিয়র হাইস্কুলে ভর্তি হয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে গোলাপগঞ্জের ঢাকা উত্তর রানাপিং মাদরাসায় ভর্তি হন। এর পর ঢাকার বড়কাটার আশরাফুল উলূম মাদরাসায় ভতি হয়ে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেন।[৪]
কর্মজীবন
ওবায়দুল হক সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার রাজাগঞ্জ ইউনিয়নের লালারচক মাদ্রাসায় শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। এর পর ১৯৬০ সালে রানাপিং মাদরাসায় শিক্ষক হিসেবে আমৃত্যু দায়িত্ব পালন করেন।[৪] ওবায়দুল হক তিনি সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার রানাপিং মাদ্রাসার মুহাদ্দিস ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
ওবায়দুল হক মিনার প্রতীক নিয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রার্থী হিসেবে ইসলামী ঐক্যজোট থেকে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে সিলেট-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।[২]
মৃত্যু
১৭ জানুয়ারী ২০০৮ সালে ওবায়দুল হক মৃত্যুবরণ করেন।[৪]
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.