আবুল হাসনাত লুৎফুল কবির সিদ্দিকী (১৫ এপ্রিল ১৯৩৯ - ১ আগস্ট ২০১৪) ছিলেন বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা রাজনীতিবিদ ও প্রকৌশলী। সাধারণ্যে তিনি এল. কে. সিদ্দিকী নামেই অধিক পরিচিত ছিলেন। চট্টগ্রাম-২ থেকে তিনি ৪ বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৭ম ডেপুটি স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[1]

দ্রুত তথ্য এল. কে. সিদ্দিকী, জাতীয় সংসদের ৭ম ডেপুটি স্পিকার ...
এল. কে. সিদ্দিকী
Thumb
জাতীয় সংসদের ৭ম ডেপুটি স্পিকার
কাজের মেয়াদ
১৯ মার্চ, ১৯৯৬  ১৪ জুলাই, ১৯৯৬
পূর্বসূরীহুমায়ুন খান পন্নী
উত্তরসূরীআবদুল হামিদ
চট্টগ্রাম-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
১৯৭৯–১৯৮৬

১৯৯১–ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬
ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬–জুন ১৯৯৬

২০০১–২০০৬
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৫ এপ্রিল ১৯৩৯
দক্ষিণ রহমতনগর গ্রাম, সীতাকুণ্ড উপজেলা, চট্টগ্রাম জেলা, পূর্ব বাংলা, ব্রিটিশ ভারত
(বর্তমান  বাংলাদেশ)
মৃত্যু১ আগস্ট ২০১৪
মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতাল, সিঙ্গাপুর
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
বন্ধ

জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি

এল. কে. সিদ্দিকী ১৯৩৯ সালের ১৫ এপ্রিল চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার দক্ষিণ রহমতনগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আবুল মনসুর লুৎফে আহমেদ সিদ্দিকী।[2] তার স্ত্রীর নাম মাহমুদা সিদ্দিকী; তাদের তিন ছেলে ও এক মেয়ে। তার ভাই এ.ওয়াই.বি আই সিদ্দিকী যিনি সাবেক কূটনীতিক, সাবেক সচিব ও বাংলাদেশ পুলিশের ১৬তম পুলিশ পরিদর্শক[3]

শিক্ষাজীবন

সিদ্দিকী ১৯৫৪ সালে সীতাকুণ্ড সরকারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রথম বিভাগে মেট্রিক পাশ করেন। তিনি ১৯৬১ সালে ঢাকার আহসান উল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারি -এ স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।[2]

রাজনৈতিক জীবন

তিনি দ্বিতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠঅষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-২ থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন এবং ১৯৮১-৮২ সালে বিদ্যুৎ, পানিসম্পদ উন্নয়ন ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও ২০০১ সালে পানিসম্পদমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর গঠিত সংসদে ডেপুটি স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেন।[4]

মৃত্যু

তিনি ৭৫ বছর বয়সে ২০১৪ সালের ১ আগস্ট বেলা পৌনে ১১টার দিকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় মারা যান।[1]

তথ্যসূত্র

বহি:সংযোগ

Wikiwand in your browser!

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.

Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.