শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
এআইএক্স কানেক্ট
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
এয়ারএশিয়া ইন্ডিয়া [২] হলো একটি ইন্দো মালয়েশিয়ান কম খরচার বাহক।[৩] ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তে ঘোষিত, এয়ার এশিয়া হলো একটি যৌথ উদ্যোগ পরিকল্পনা যার শেয়ার এর ভাগ আছে এয়ারএশিয়া বারহাদ-এর ৪৯%, টাটা সন্স-এর ৩০% এবং টেলস্ট্রা ট্রেডপ্লেস-এর ২১%. এই যৌথ উদ্যোগের ফল স্বরূপ ৬০ বছর পর টাটা আবার বিমান চলাচল শিল্পে ফেরত আসে।[৪][৫] ১২ জুন ২০১৪ তে এয়ার এশিয়া তাদের কার্যক্রম শুরু করে।[৬]
এয়ার এশিয়া ভারত এ নিজস্ব সম্পূরক নিযুক্ত করা প্রথম বিদেশী যাত্রিবাহি বিমান সংস্থা.[৭] এই বিমান সংস্থাটি ১.২৫ টাকায় বিশ্বের সর্বনিম্ন একক মূল্যে পরিচালনা করবে. এটা আগামী তিন বছরের জন্য তার জ্বালানীর প্রয়োজনীয়তা ১০০% প্রতিবন্ধক করবে এবং ২৫ মিনিটের একটি উড়ো জাহাজ টার্ন অ্যারাউন্ড সময় অর্জন করার পরিকল্পনা করছে.[৮]
Remove ads
ইতিহাস
সারাংশ
প্রসঙ্গ
অক্টোবর ২০১২ তে এই বিমান সংস্থার সূত্র খুঁজে পাওয়া যায় যখন এয়ার এশিয়া তাদের ক্রিয়াকর্ম ভারত থেকে শুরু করতে প্রখর ছিল যখন বিমান পরিবেশ ও কর কাঠামো সহায়ক এবং কম খরচে বিমান চলাচল ক্রিয়াকর্মের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল. ভারত সরকার এর ৪৯% পর্যন্ত বিদেশী সরাসরি বিনিয়োগের অনুমতির ফলে, ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তে এয়ার এশিয়া ভারতে তার ক্রিয়াকর্ম শুরু করার জন্য ফরেন ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশন বোর্ড (এফ আই পি বি) এর কাছে অনুমোদন পেতে চেষ্টা করে.[৯] এয়ার এশিয়া ঘোসনা করে যে তারা টাটা সন্স এবং তেলেস্ত্রা ট্রেডপ্লেস এর সাথে যৌথ পরিকল্পনায় যাবে. টাটা সন্স যাত্রিবাহি বিমান চলাচলের বোর্ডে দুই অ নির্বাহী পরিচালকের সঙ্গে যাত্রিবাহি বিমান চলাচল প্রতিনিধিত্ব করবে. প্রথমে এয়ার এশিয়া পরিকল্পনা করে যে তারা চেন্নাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট কে ভিত্তি করে বিভিন্ন দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্তরের সহরে তাদের পরিচালনা শুরু করবে [১০] কিন্তু পরে তারা বেঙ্গালুরু কে ভিত্তি করে তারা তাদের প্রথম উড়ান পরিচালনা শুরু করে বেঙ্গালুরু থেকে গোয়া অবধি.[১১] এয়ার এশিয়ার প্রবর্তনের জন্য একটি মুল্য যুদ্ধ আশঙ্কা করা হযেছিল যার ফলে শেষ পর্যন্ত বায়ু যানচলাচল এবং ভারতীয় বিমান খাতে কিছু দৃঢ়ীকরণের বৃদ্ধি পায়.[১২]
এয়ার এশিয়া প্রথমে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছিল তাদের যাত্রিবাহি বিমান চলাচল ব্যবস্যায়. ভারতবর্ষে তাদের পরিচালনার প্রস্তুতি তে এয়ার এশিয়া দেশ জুড়ে অনলাইন এবং অফলাইন ভ্রমণ দালালের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়. পূর্বে, বিক্রয়ের সীমিত বণ্টন ভারতে যাত্রিবাহি বিমান চলাচলের কার্যকারিতা প্রভাবিত করেছিল এবং এয়ার এশিয়া সেটা সবরকম উপায়ে তার ভারতীয় সহায়কের সঙ্গে এড়াতে চেয়েছিল.[১৩] ৩ মার্চ, ২০১৩ তে এফ আই পি বি এয়ার এশিয়া কে উড়ো জাহাজ ভাড়া/ইজারা করতে এবং তার নির্ধারিত উড়ানে মাল বহন করতে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমতি দেয়. এই বিমান সংস্থাটি তারপর নির্দিষ্ট সময় নির্ধারন করে উড়ো জাহাজ এবং যাত্রী পরিবহনের অনুমতির জন্য আবেদন করে[১৪] যেটা ৬ মার্চ এফ আই পি বি গ্রহণ করেছিল.[১৫] এয়ার এশিয়া ভারতে তাদের বিমান চলাচলের পরিকল্পনা ঘোসনা করার ২ মাসের ভিতর, ২৮ মার্চ ২০১৩ তে এয়ার এশিয়া (ইন্ডিয়া) প্রাইভেট লিমিটেড নামে তাদের যৌথ উদ্যোগ প্রতিষ্ঠিত হয়. এপ্রিল মাসে এই বিমান সংস্থাটি তাদের কেবিন ক্রূর জন্য প্রার্থী নিয়োগ শুরু করে এবং বাঙ্গালোরে একটি সাক্ষাৎকারের জন্য ক্যাপ্টেন এবং প্রথম শ্রেনীর অফিসারদের অনলাইনে আবেদন করার অনুমোদন দেয়.
এয়ার অপারেটর অনুমতি অর্জন করতে চূড়ান্ত পদ্ধতি হিসেবে ১ এবং ২ মার্চ, ২০১৪ তে একটি প্রতিপাদন উড়ান পরিচালনা করা হয়েছিল চেন্নাই থেকে কচি, বেঙ্গালুরু এবং কলকাতা অবধি. ২০১৪ সালের মার্চ মাসের ৮ তারিখে দিজিসিএ এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া কে এয়ার অপারেটর পার্মিট অনুমোদন করে.
৩০ মে, ২০১৪ তে এয়ার এশিয়া বেঙ্গালুরু থেকে গোয়া যাওয়ার জন্য তাদের প্রথম উড়ান ঘোসনা করে. এই পরিসেবাটি চালু হযেছিল ১২ই জুন থেকে.
Remove ads
ব্যবস্থাপনা
যাত্রিবাহি বিমান চলাচল গঠনকরার পূর্বে টনি ফের্নান্ডেস ঘোসনা করেন যে তিনি চান যাতে রতন টাটা এই বিমান পরিসেবার সভাপতি হোক. যদিও রতন টাটা প্রথমে এই প্রস্তাবটিকে প্রত্যাখ্যান করেন কিন্তু পরে তিনি তার সম্মতি দেন এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়ার ব্যবস্থাপনা বোর্ডের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার. ১৫ মে ২০১৩ তে এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, ব্যবস্থাপনা পরামর্শক, মিত্তু চান্দিল্য়া কে নিযুক্ত করে তাদের সি ই ও হিসাবে. এক মাস পর, ১৭ জুন, ভারতীয় সফটওয়্যার ফার্ম, টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস এর অ নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান, এস রামোদরাই কে কোম্পানির সভাপতি হিসাবে নিযুক্ত করা হয়.
Remove ads
গন্তব্যস্থল
বর্তমানে এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, ভারতের নিম্নলিখিত গন্তব্যস্থলে তাদের পরিসেবা পরিচালনা করে.
বহর
এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া এয়ারবাস এ৩২০-২০০ উড়োজাহাজ নিয়ে পরিচালনা করার পরিকল্পনা করেছে. প্রাথমিক ভাবে এই বিমান সংস্থাটি ২-৩টে এ৩২০ নিয়ে পরিসেবা চালু করবে এবং পরিবর্তী কালে তাদের বহর আরো বিস্তৃত করবে. ২০১৪ বার্ষিকীর এবং অর্থবছর ২০১৪-২০১৫ শেষে এয়ার এশিয়ার কাছে যথাক্রমে ৬ টা এ ৩২০ এবং ১৪ টা এ ৩২০ বিমানের বহর থাকবে. এই বিমান সংস্থার প্রথম উড়োজাহাজ এয়ারবাস অ ৩২০-২০০, ভিটি --এটিএফ হিসাবে নিবন্ধিত, তৌলুসে, ফ্রান্স এর একটি উড়োজাহাজের কারখানা থেকে উড়ে এসে চেন্নাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট এ ২২সে মার্চ, ২০১৪ টে অবতরণ করে। তারা নীতি অনুযায়ী ১০ টি এ ৩২০-২০০ উড়োজাহাজ আমদানি করার অনুমোদন পায়।
Remove ads
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads