শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
ভারতীয় রাশিবিজ্ঞান সংস্থা
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
ভারতীয় রাশিবিজ্ঞান সংস্থা বা ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট (আই.এস.আই.) হলো পরিসংখ্যান বা রাশিবিজ্ঞানে নিবেদিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা ১৯৫৯ সালের সংসদীয় আইন দ্বারা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃত হয়।[১] এই প্রতিষ্ঠানের জন্ম হয়েছিল কলকাতার প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্ট্যাটিস্টিক্স ল্যাবরেটরিতে প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের তত্ত্বাবধানে। ১৯৩১ সালে স্থাপিত, ভারতের অন্যতম ঐতিহ্যপূর্ণ এই সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিসংখ্যান গবেষণাতে বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আদলে উত্তর ক্যরোলিনার বিখ্যাত গবেষণা ত্রিভুজে উত্তর আমেরিকার প্রথম পরিসংখ্যানতত্ত্বের প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়। [২]
Remove ads
আই.এস.আই. এর সদর দপ্তর কলকাতার বরাহনগরে স্থাপিত। এছাড়াও এই প্রতিষ্ঠানের বেঙ্গালুরু, দিল্লি, চেন্নাই ও তেজপুরে চারটি শাখা রয়েছে। তা ছারাও মুম্বাই, হায়দ্রাবাদ, পুনে, গিরিডি, বরোদা ও কোয়েমবাটুরে আই.এস.আই. এর কার্যালয় রয়েছে।[৩]
Remove ads
ইতিহাস
সারাংশ
প্রসঙ্গ
আই.এস.আই. এর উৎস মহলানবিশের তৈরি প্রেসিডেন্সি কলেজের পরিসংখ্যানতত্ত্ব গবেষণাগার থেকে। ১৯২০র দশকে মহলানবিশ প্রেসিডেন্সিতে পদার্থবিদ্যা বিভাগে কাজ করতেন। ১৯১৩-১৫ কেমব্রিজে স্নাতকের[৪] সময় তিনি কার্ল পিয়ারসনের প্রবর্তিত বায়োমেট্রিকা জার্নালটির[৫] সংস্পর্শে আসেন। ১৯১৫ সাল থেকে তিনি প্রেসিডেন্সিতে পদার্থবিদ্যার শিক্ষক হিসাবে নিযুক্ত হন[৪]। কিন্তু ব্রজেন্দ্রনাথ শীলের প্রভাবে ধীরে ধীরে তাঁর পরিসংখ্যানতত্ত্বের প্রতি কৌতূহল বাড়তে লাগে। তিনি পরিসংখ্যানতত্ত্বে আগ্রহী তাঁর কিছু সহকর্মীদের নিয়ে প্রেসিডেন্সি কলেজে পরিসংখ্যানতত্ত্ব গবেষণাগার স্থাপন করেন।
১৯৩১ সালের ১৭ই ডিসেম্বার, মহলানবিশ প্রমথনাথ ব্যানার্জী, নিখিল রঞ্জন সেন ও রাজেন্দ্রনাথ মুখার্জীর সাথে দেখা করেন।[৬][৭][৮] এই সাক্ষাৎকারের পর তিনি ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট গঠন করেন। ২৮শে এপ্রিল, ১৯৩২ তারিখে ১৮৬০ সালের সোসাইটিস রেজিস্ট্রেশন এক্ট XXI ওনুসারে, আনুষ্ঠানিক ভাবে একটি মুনাফা বিহীন সংস্থা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়। পরবর্তী কালে এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯৬১ সালে পশ্চিমবঙ্গের সোসাইটিস রেজিস্ট্রেশান এক্ট XXVI এর অনুসারে নথিভুক্ত করা হয়[৯]। ১৯৫৩ সালে[১০] প্রতিষ্ঠানটি মহলানবিশের বরানগরের বাড়ি “আম্রপালি”তে স্থানান্তরিত করা হয়।
১৯৩১ সালে মহলানবিশ আই.এস.আই এর এক মাত্র কর্মী ছিলেন। বার্ষিক ২৫০ টাকা খরচে তিনি প্রতিস্থানটির চালনা করতেন। ধীরে ধীরে সমরেন্দ্র কুমার মিত্র (ভারতের প্রথম কম্পিউটার এর ডিজাইনার), রাজ চন্দ্র বসু, সমরেন্দ্র নাথ রায়, রঘু রাজ বাহাদুর ও অন্যান্য সহকর্মীদের অনবদ্য কাজের সুবাদে এর খ্যাতি বাড়তে লাগে। পিতম্বর পাতিল ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী, জওহরলাল নেহ্রুর সচিব হওয়ার আগে এই প্রতিষ্ঠানে পরিসংখ্যানতত্ত্বের চর্চা করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি এই প্রতিষ্ঠানকে প্রচুর সাহায্য করেন।[৭] ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠানে প্রথম প্রশিক্ষণ শাখা চালু হয়। ক্রমে প্রথম দিকের কর্মীরা আই এস আই ছেড়ে উত্তর আমেরিকা বা ভারতের কোন উচ্চপদের চাকরিতে নিযুক্ত হন। ১৯৪০ এর দশকে এই প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি এতই বেড়ে যায় যে একে অনুসরণ করে গারট্রুড কক্স আমেরিকার প্রথম পরিসংখ্যান বিদ্যার প্রতিষ্ঠান চালু করেন।[২]
১৯৫০ সালে ভারত সরকারের নির্দেশে আই এস আই এক বৃহত্তর আর্থ-সামাজিক নিরীক্ষার ব্যবস্থা করে। এই নিরীক্ষাতে ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলগুলিও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই কাজটি সম্পূর্ণ করার জন্য ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে নামক সংস্থাটি গঠন করা হয়।[১১] ১৯৫৯ সাল অবধি এই প্রতিষ্ঠানটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত ছিল। “দ্য ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট আক্ট ১৯৫৯” আইন সংসদে পাশ হয় এবং আই এস আই সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পায়। এই আইনের দ্বারাই আই এস আই এর সমস্ত খরচ কেন্দ্রীয় সরকার বহন করে। [১] ১৯৬০ এর দশকের মধ্যে আই এস আই দিল্লি, চেন্নাই, মুম্বাই, বেঙ্গালুরু ও হায়দ্রাবাদে বিশেষ শাখা চালু করে। ১৯৭০ এর দশকের প্রথম দিকে দিল্লি ও বেঙ্গালুরু শাখাগুলি শিক্ষাকেন্দ্রে পরিণিত হয়। ২০০৮ সালে চেন্নাই এর শাখাটিকেও শিক্ষাকেন্দ্র হিসাবে পরিণত করা হয়।[১২] ২০১১ সালে তেজপুরে আই এস আই এর একটি নতুন শাখা চালু করা হয়।[১৩]
Remove ads
প্রশাসন
আই এস আই পরিসংখ্যান ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান।[১৪] আই এস আই কাউন্সিল এই প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী।[১৫] এই কাউন্সিলের সদস্যরা হলেন- আই এস আই এর সভাপতি, আই এস আই এর চেয়ারম্যান, ভারত সরকার এর প্রতিনিধি যার মধ্যে অন্তত এক জনকে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের প্রতিনিধি হতে হবে। তা ছারাও এই কাউন্সিলের সদস্যের মধ্যে রয়েছে প্ল্যানিং কমিশনের এক প্রতিনিধি, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের এক প্রতিনিধি, অন্যত্র কর্মরত কোনো বিজ্ঞানী, আই এস আই এর কর্মীপ্রতিনিধি ও আই এস আই এর শিক্ষক প্রতিনিধি। তা ছাড়াও পরিচালক ও ডিন এই কাউন্সিলের স্থায়ী সদস্য। বর্তমানে আই এস আই এর পরিচালক বিমল কুমার রায় ও ডিন হলেন প্রদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়।[১৫]
Remove ads
উদ্দেশ্য
আই এস আই এর প্রধান উদ্দেশ্য হলঃ[১৬] পরিসংখ্যানতত্ত্বে গবেষণা ও প্রশিক্ষণ সহজতর করে তোলা, পরিসংখ্যানতত্ত্বের প্রয়োগে ভারতবর্ষের জাতীয় পর্যায়ে পরিকল্পনাতে সাহায্য করা, তথ্য সংগ্রহ ও তার বিশ্লেষণে অংশগ্রহণ করা এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদনে দক্ষতা বাড়ানো। भिन्नेष्वैक्यस्य दर्शणम् (ভিন্নেষু ঐক্যস্য দর্শনম্) আই এস আই এর নীতিবাক্য।
একাডেমিক কার্যকলাপ
সারাংশ
প্রসঙ্গ

প্রথাগত ভাবে আই এস আই অন্যান্য ডিগ্রিপ্রদানকারী শিক্ষাকেন্দ্রের থেকে কম ছাত্র ভর্তি নিয়ে থাকে। ১৯৬০ সাল থেকে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্নাতক (বি স্ট্যাট) ও স্নাতকোত্তর (এম স্ট্যাট) স্তরে পরিসংখ্যানে ডিগ্রি দিতে আরম্ভ করে।[১৭] পরবর্তী কালে এখানে কম্পিউটার সায়েন্সে ও কোয়ালিটি, রিলায়াবিলিটি ও অপারেশন্স রিসার্চ এ এম টেক ডিগ্রি প্রদান করার জন্য সর্বভারতীয় কারিগরি শিক্ষা কাউন্সিলের থেকে অনুমতি পায়।[১৭] ১৯৫৯ সালের আই এস আই এক্টটি ১৯৯৫ সালে সংসদে অনুমোদিত করা হলে আই এস আইকে ধাপে ধাপে গণিত, পরিমাণগত অর্থনীতি তথা পরিসংখ্যানতত্ত্বের সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ে ডিগ্রি প্রদান করার অনুমতি দেওয়া হয়।
ডিগ্রি কোর্স ছাড়াও আই এস আইতে কিছু ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রদান করা হয়। কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যানতত্ত্ব সংগঠনের অবেক্ষাধীন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এইখানেই করা হয়।[১৮]
ডিগ্রি কোর্স
বর্তমানে আই এস আইতে স্নাতকস্তরে দুটি[১৯] পরিসংখ্যানে স্নাতক (বি স্ট্যাট) ও গণিতে স্নাতক (বি ম্যাথ) ডিগ্রি প্রদান করে থাকে। এর মধ্যে বি স্ট্যাট কলকাতা কেন্দ্রে ও বি ম্যাথ বেঙ্গালুরু কেন্দ্রে দেওয়া হয়। তা ছারাও এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৬টি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করে থাকে : এম স্ট্যাট (পরিসংখ্যানে মাস্টার্স), এম ম্যাথ (গণিতে মাস্টার্স), লাইব্রেরী ও তথ্য বিজ্ঞানে মাস্টার্স, কম্পিউটার বিজ্ঞানে প্রযুক্তি মাস্টার্স (এম টেক - সি এস), পরিমাণগত অর্থনীতিতে মাস্টার্স (এম এস কিউই), এবং কোয়ালিটি, রিলায়াবিলিটি ও অপারেশন্স রিসার্চে মাস্টার্স (এম এস কিউ আর ও আর) প্রদান করে থাকে। তা ছারাও আই এস আই তে পরিসংখ্যানতত্ত্ব, গণিত, পরিমাণগত অর্থনীতি, অর্থনীতি, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও কোয়ালিটি, রিলায়াবিলিটি ও অপারেশন্স রিসার্চে ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করা হয়।[১৯]
ভর্তি প্রক্রিয়া
সমস্ত আবেদনকারীদের প্রথমে একটি লিখিত পরীক্ষা এবং তাতে উত্তীর্ণ হলে সাক্ষাৎকার এর পর ভর্তি নেওয়া হয়ে থাকে।[১৮] কম্পিউটার বিজ্ঞানে এম টেকের পরীক্ষাতে বসার জন্য গেট পরীক্ষাতে একটি ন্যূনতম নম্বর পেতে হয়।[১৮]
আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানগত শিক্ষা সেন্টার
১৯৫০ সালে আই এস আই আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান ইনস্টিটিউট, জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ও কেন্দ্রীয় সরকারের সাহায্যে আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানগত শিক্ষা সেন্টার তৈরি করে মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, ও আফ্রিকা কমনওয়েলথ দেশগুলির ছাত্রদের তাত্ত্বিক ও ফলিত পরিসংখ্যানে শিক্ষা প্রদান করবার জন্য।[১৭] আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানগত শিক্ষা সেন্টারে যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় তা সাধারণত স্নাতকদের জন্য। ইংরেজি ও গণিত এ দক্ষ স্নাতকদের প্রশিক্ষণে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।[২০]
Remove ads
ক্যাম্পাস
সারাংশ
প্রসঙ্গ
কলকাতা কেন্দ্র
১৯৫৮ সালে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন-র বিশিষ্ট জীবাশ্ম-বিশেষজ্ঞ পামেলা রবিনসনের সঙ্গে দেখা হয় প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের। প্রশান্তচন্দ্র তাঁকে রাজি করান ভারতে এসে ইন্সটিটিউট-এ ‘অতিথি বিজ্ঞানী’ হিসেবে কাজ করার জন্য। পামেলা এলেন, গড়ে উঠল আইএসআই-এর শাখা ভূতাত্ত্বিক জরিপ ইউনিট। তাঁর সঙ্গে কাজ শুরু করলেন গণিতজ্ঞ টি এস কুট্টি, প্রাণীবিজ্ঞানী সোহান লাল জৈন এবং বাঙালি ভূবিজ্ঞানী তপন রায়চৌধুরী।
তাদের সৌজন্যে ষাটের দশকের শুরুতেই জব্বলপুরে প্রাণহিতা-গোদাবরী নদীর অববাহিকায় মাটি খুঁড়ে পাওয়া গেল এক তৃণভোজী ডাইনোসরের বৃহৎ জীবাশ্ম। সালটা ছিল ১৯৬১, রবীন্দ্র জন্মশতবর্ষের বছর। তাই এই আবিষ্কারকে স্মরণীয় করে রাখতে নাম দেওয়া হল বরাপাসরাস টেগোরাই। আইএসআই-এর হাতে এল সেই স্তূপীকৃত জীবাশ্ম। আজ এই প্রতিষ্ঠানের জিয়োলজি মিউজিয়মে দাঁড়িয়ে আছে ১৮ মিটার লম্বা এই ডাইনোসরের কঙ্কাল, মূল জীবাশ্মের টুকরো জুড়ে জুড়ে তৈরি করা। তখন দেশে এত বড় জীবাশ্মের মাউন্টিং করে দাঁড় করিয়ে রাখার মতো উপযুক্ত প্রযুক্তি ছিল না, আর করতে গেলেও প্রয়োজন ছিল প্রচুর অর্থ। এই অসাধ্যসাধনের দায়িত্ব পড়ল যাঁর হাতে, সেই প্রণবকুমার মজুমদার ছিলেন আইএসআই-এর বিভাগীয় ভাস্কর। সম্পূর্ণ দেশি পদ্ধতিতে এই কাজ সম্পন্ন করেছিলেন তিনি।আন্তর্জাতিক স্তরে অন্যতম সেরা জীবাশ্ম শিল্পের স্বীকৃতি পেল বাঙালি ভাস্করের এই কাজ।
১৯৭৫ সালে ‘বরাপাসরাস টেগোরাই’ নিয়ে প্রথম গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাপত্রটি প্রকাশের পিছনে যে দু’জনের মুখ্য অবদান, তাঁরা ছিলেন বাঙালি— তপন রায়চৌধুরী এবং শঙ্কর চ্যাটার্জী।[২১]
Remove ads
চিত্রমালা
দিল্লি ক্যাম্পাস
- ইনস্টিটিউটের ভিতর প্রধান সড়ক
- প্রধান প্রবেশপথের কাছাঁকাছি বাগান
- ক্যাম্পাসের রাতের দৃশ্য
- ক্যান্টিন
- হোস্টেল
- লাইব্রেরি
১৯৭৪ সালে নয়া দিল্লিতে আইএসআই ক্যাম্পাসটি প্রতিষ্ঠিত করা হয় এবং ১৯৭৫ সালে থেকে বর্তমান ক্যাম্পাসে স্থানান্তর করা হয়।[২২]
বেঙ্গালুরু ক্যাম্পাস
- প্রধান ভবন
- প্রধান ছাত্রাবাস
- অডিটরিয়াম
আরও দেখুন
- ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থা
- পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা ব্যবস্থা
তথ্যসূত্র
আরো পড়ুন
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads