Loading AI tools
২০১১ সালের হিন্দি চলচ্চিত্র সংগীত উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
"ইক জুনুন (পেইন্ট ইট রেড)" (হিন্দি: इक जूनून; বাংলা: একটি আবেগ) ২০১১ সালে সুরকার ত্রয়ী শঙ্কর-এহসান-লায়ের সৃষ্ট হিন্দি চলচ্চিত্র জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা চলচ্চিত্রের একটি সঙ্গীত। এই সঙ্গীত বা গানটির কথা লিখেছেন জাভেদ আখতার ও পরিবেশনা করেছেন ক্লিনটন সেরেজো, বিশাল দাদলানি এবং আলিশা মেন্দোনসা।[1] প্রকাশের সাথে সাথে গানটি তাৎক্ষণিক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ২০১১ সালে চতুর্থ মিরচি সঙ্গীত পুরস্কারের 'সেরা গানের রেকর্ডিং' বিভাগে পুরস্কারের জন্য গানটি মনোনীত হয়।
"ইক জুনুন (পেইন্ট ইট রেড)" | |||||
---|---|---|---|---|---|
জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা অ্যালবাম থেকে | |||||
শঙ্কর-এহসান-লায় (সঙ্গীত পরিচালক) শঙ্কর মহাদেবন, বিশাল দাদলানি, এহসান নুরানী, আলিশা মেন্দোনসা, ক্লিন্টন সেরেজো, গুলরাজ সিং (গায়কদল) কর্তৃক সঙ্গীত | |||||
মুক্তিপ্রাপ্ত | ৮ জুন ২০১১ | ||||
বিন্যাস | কমপ্যাক্ট ডিস্ক একক | ||||
রেকর্ডকৃত | ২০১১ | ||||
স্থান | মুম্বাই, ভারত | ||||
ধারা | চলচ্চিত্র সঙ্গীত, ভারতীয় পপ | ||||
দৈর্ঘ্য | ০৫:০০ | ||||
লেবেল | টি সিরিজ | ||||
লেখক | জাভেদ আখতার | ||||
প্রযোজক | ফারহান আখতার রিতেশ সিধ্বানি | ||||
|
জিন্দেগি না মিলিগি দোবারা চলচ্চিত্রের পরিচালক জোয়া আখতার একটি নির্দিষ্ট মুহূর্তে নিজেকে হারিয়ে ফেলা'র বিষয় নিয়ে 'অ্যাম্বিয়েন্ট হাউজ' বা 'এসিড রক' ও 'হাউজ রক'-এর সমন্বয়ে একটি সঙ্গীত নির্মাণ করতে শঙ্কর-এহসান-লয়কে অনুরোধ করেছিলেন। চলচ্চিত্রে গানটি ভালভাবে মানিয়ে নেয়ার জন্য তারা গানটির সুর ও সঙ্গীত আয়জনের সময় এই সঙ্গীতে পপ ঘরানার সুর মিশ্রণ করেছিলেন। রোবোটিক কণ্ঠ দেয়ার জন্য এই সঙ্গীতে ডিকোডার ব্যবহৃত হয়েছিল।[2] ২৭ মে ২০১১ তারিখে এই গানের প্রোমো মুক্তি পায়।[3][3]
স্পেনের ভ্যালেন্সিয়ার বুনল শহরে গানের চিত্রায়ণ করা হয়েছে। গানের জন্য স্পেনের প্রচলিত লা তোমাতিনা উৎসবের একটি নতুন চিত্রায়ণ করা হয়েছিল। উৎসবের দৃশ্য ধারণের জন্য পর্তুগাল থেকে ১ কোটি রূপি মূল্যের প্রায় ১৬ টন টমেটো আনা হয়েছিল। গানে হৃতিক রোশন, অভয় দেওল, ফারহান আখতার, ক্যাটরিনা কাইফ এবং আরিয়াদনা ক্যাব্রোলের অভিনয় করেছেন।[4][5] প্রতিটি দৃশ্য ধারণের পর অভিনেতাদের গরম জল দিয়ে নিজেকে পরিষ্কার করতে হয়েছিল। পরে তারা সবাই এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েছিল যে, তারা কয়েক সপ্তাহ ধরে টমেটোযুক্ত কোন খাবার খেতে পারেনি।[2]
বলিউড হাঙ্গামার এক বর্ণনায় এই সঙ্গীতের দৃশ্যসমূহ ও শব্দাবলী সূক্ষ্ম "মস্তি, আনন্দ ও শক্তি দিয়ে পরিপূর্ণ" বলা হয়েছে।[6] রেডিফ-এর এক পর্যালোচনায় গানটি "এক উত্তেজনাপূর্ণ ছন্দ এবং ন্যূনতম পরিবেশের সাথে মুগ্ধকর অবস্থা তৈরি করে, যা অপ্রতিরোধ্য"-মন্তব্য করা হয়েছে।[7]
গানটি তাৎক্ষণিক জনপ্রিয় হয় এবং সঙ্গীত তালিকাগুলির শীর্ষস্থান দখল করে।, মুক্তির প্রথম সপ্তাহে গানটি রেডিও মিরচির শীর্ষ ২০ জনপ্রিয় গানের তালিকায় প্রথম স্থান নিয়ে নেয়। [8] দ্বিতীয় সপ্তাহে দ্বিতীয় স্থানে ও তৃতীয় সপ্তাহে পুনরায় শীর্ষস্থানে ফিরে আসে।[9] মুক্তির দিন প্ল্যানেট বলিউড-এর তালিকার ৬ নম্বরে প্রবেশ করে[10] এবং এক সপ্তাহ পরে চতুর্থ স্থানে উঠে আসে। [11] বিবিসি এশিয়ান চার্টে, গানটি প্রথম সপ্তাহে ৪০ নম্বরে আত্মপ্রকাশ করে।[12] এবং ৬ সপ্তাহের মধ্যে সপ্তম স্থানে উঠে আসে।[13] ২০১১ সালে চতুর্থ মিরচি সঙ্গীত পুরস্কারের 'সেরা গানের রেকর্ডিং' বিভাগে পুরস্কারের জন্য গানটি মনোনীত হয়।[14]
বছর | পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান | বিভাগ | ফলাফল | সূত্র |
---|---|---|---|---|
২০১১ | ৪র্থ মিরচি সংগীত পুরস্কার | সেরা গানের রেকর্ডিং | মনোনীত | [14] |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.