Loading AI tools
১৯৯৮ সালে জেমি ব্ল্যাঙ্কস নির্মিত একটি ভৌতিক চলচ্চিত্র উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আরবান লেজেন্ড ১৯৯৮ সালে নির্মিত একটি ভৌতিক চলচ্চিত্র। এই ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন জারেড লেটো, অ্যালিসিয়া উইট, রেবেকা গেহার্ট, মাইকেল রোসেনবম, তারা রেইড, জোশুয়া জ্যাকসন, লরেটা ডেভাইন ও ড্যানিয়েলা হ্যারিস। ছবির মূল উপজীব্য কোনো নাগরিক কিংবদন্তিতে বর্ণিত হত্যাপদ্ধতি অনুসরণ করে এক খুনির পরপর হত্যাকাণ্ড সংঘটনের কাহিনি।
আরবান লেজেন্ড | |
---|---|
পরিচালক | জেমি ব্ল্যাঙ্কস |
প্রযোজক | জিনা ম্যাথিউস মাইকেল ম্যাকডোনাল্ড নিল এইচ মর্টিজ |
রচয়িতা | সিলভিয়া হোর্টা |
শ্রেষ্ঠাংশে | জারেড লেটো অ্যালিসিয়া উইট রেবেকা গেহার্ট মাইকেল রোসেনবম তারা রেইড জোশুয়া জ্যাকসন লরেটা ডেভাইন ড্যানিয়েলা হ্যারিস |
মুক্তি | ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৮ |
স্থিতিকাল | ৯৯ মিনিট |
ভাষা | ইংরেজি |
পরে এই ছবির দুটি সিকোয়েল নির্মিত হয়। প্রথমটি আরবান লেজেন্ডস: ফাইনাল কাট নামে ২০০০ সালে সিনেমাহলে মুক্তি পায়; এবং দ্বিতীয়টি আরবান লেজেন্ডস: ব্লাডি মেরি নামে ২০০৫ সালের মাঝামাঝি সরাসরি ভিডিও আকারে বাজারে ছাড়া হয়।
ছবির শুরু এক ঝড়ের রাতে। জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ায় কলেজ ছাত্রী মিশেল ম্যানসিনি (নাতাশা গ্রেগসন ওয়াগণার) গাড়ি থামায় একটি গ্যাস স্টেশনে। এক ভুতুড়ে গ্যাস অ্যাটেন্ডেন্ট (ব্রাড ডরিফ) এই বলে তাকে গাড়ি থেকে নামতে বাধ্য করে যে তার ক্রেডিট কার্ডে কিছু সমস্যা আছে এবং তার ক্রেডিট ইস্যুকারীর সঙ্গে এই ব্যাপারে তাকে ফোনে কথা বলতে হবে। গ্যাস স্টেশনের ভিতরে এসে মিশেল বুঝতে পারে যে ফোনে কেউ নেই; পিছনে অ্যাটেন্ডেন্ট স্টেশনের দরজা বন্ধ করে দিয়েছে। ভয় পেয়ে মিশেল অ্যাটেন্ডেন্টের চোখে মেস স্প্রে করে দৌড়ে বেরিয়ে আসে এবং গাড়ি নিয়ে পালিয়ে যায়। অ্যাটেন্ডেন্টকে সে এটুকুও বলার সুযোগ দেয় না যে তার গাড়ির ব্যাকসিটে কেউ বসে আছে। চলন্ত গাড়িতে একটি কালো কোটপরা ট্রিম ফারে মাথা ঢাকা একটি লোক পিছনের সিটে উঠে বসে এবং এক নিমেষের মধ্যে কুঠার চালিয়ে মিশেলের মাথা উড়িয়ে দেয়।
সেই রাতেই দেখা যায় ক্যাম্পাসে একদল ছাত্রছাত্রী পার্কার রিলের (মাইকেল রোসেনবম) কাছে স্ট্যানলি হল নামে এক ক্যাম্পাস হলের একটি পুরনো গল্প শুনছে: ১৯৭৩ সালে কলেজের এক মনস্তত্ত্ব অধ্যাপক পাগল হয়ে যান এবং ক্যাম্পাসের সেই আবাসিক হলের সব ছাত্রছাত্রীকে হত্যা করেন। খুব স্বাভাবিক ভাবেই, কলেজ কর্তৃপক্ষ ঘটনাটি ধামাচাপা দেন যাতে কলেজের সুনাম ক্ষুণ্ণ না হয়। পল গার্ডনার (জারেড লেটো) নামে এক স্কুলপত্রিকা সাংবাদিক এই গল্পটিকে কলেজের অনেক ক্যাম্পাস মিথের একটি বলে উড়িয়ে দেয়। কিন্তু নাটালি সিমন ও ব্রেন্ডা বেটসের মাথায় গল্পটি বার বার ঘুরপাক খেতে থাকে।
পরদিন নাটালি ও ব্রেন্ডা অধ্যাপক উইলিয়াম ওয়েক্সারলের (রবার্ট এংলান্ড) সাহিত্য ক্লাসে নাগরিক কিংবদন্তি নামে একটি আধুনিক উপকথার ছদ্মবেশের আড়ালে একটি সত্যঘটনার সম্পর্কে জানতে পারে। প্রফেসর ওয়েক্সারলে ব্রেন্ডাকে পেপসির পর পপ রকস খাইয়ে এমনই একটি কিংবদন্তি পরীক্ষা করতে চান। কিন্তু ব্রেন্ডা অস্বীকার করে। কারণ লাইফ সেরেয়াল বিজ্ঞাপনে সে দেখেছিল লিটম মাইকি নামে একটি বাচ্চা এই ধরনের এক মিশ্রণ খাওয়ার পর তার পাকস্থলী ফেটে যাচ্ছে। সে খেতে অস্বীকার করলে ক্লাসের বদমাইশির ওস্তাদ ড্যামন ব্রুকস (জোশুয়া জ্যাকসন) স্বেচ্ছায় সেই মিশ্রণটি খায়। তারপর আরেক বার খেয়ে বিষম খাওয়ার ভান করে মাটিতে পড়ে যায়। শেষে বোঝা যায় যে সে মজা করছে।
ক্লাস শেষ হলে দেখা যায় ক্যাম্পাস সংবাদপত্রের প্রথম পাতায় মিশেল ম্যানসিনির খুন হওয়া নিয়ে পল একটা নিবন্ধ লিখেছে। কিন্তু কাগজটি "প্ররোচনামূলক" – এই অজুহাতে কলেজ কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে সেটা বাজেয়াপ্ত করে নেয়।
সেই দিন রাতে নিকটবর্তী বনস্থলীর একটি নির্জন এলাকায় নাটালি ও ড্যামন কিছু কথা বলতে যায়। নাটালি ড্যামনকে বলে যে সে মিশেলকে চিনত; যদিও অনেক বছর তাদের মধ্যে কোনো কথা হয়নি। ড্যামন নাটালির বক্তব্য নিয়ে ঠাট্টা করে তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে চায়। কিন্তু নাটালি তাকে প্রত্যাখ্যান করে। মনোক্ষুণ্ণ হয়ে ড্যামন যখন প্রস্রাব করতে যায় তখনই সেই রহস্যময় খুনি তাকে আক্রমণ করে। পরে গাড়ির বাম্পারের সঙ্গে আটকানো একটা দড়ির ফাঁসে তাকে ঝুলিয়ে দেয় সেই খুনি। এরপর নাটালিকে আক্রমণ করতে গেলে সে গাড়ি চালিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে; কিন্তু তার বদলে দড়ির ফাঁসে আটকানো ড্যামন উইন্ডোশিল্ডের উপর আছড়ে পড়ে। নাটালি গাড়ি ফেলে চিৎকার করতে করতে বনের মধ্যে পালিয়ে যায়।
পরের দিন কেউই নাটালির কথা বিশ্বাস করে না। কারণ সকলেই ড্যামনের বদমায়েশি স্বভাবের কথা জানত। ড্যামনের মৃত্যু ও মিশেলের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে নাগরিক কিংবদন্তিগুলির সম্পর্ক আছে – একথা অণুধাবন করে নাটালি লাইব্রেরিতে গিয়ে এই কিংবদন্তিগুলির উপর পড়াশোনা করে। এই সময় নাটালির রুমমেট টস (ড্যানিয়েলা হ্যারিস) ইন্টারনেট চ্যাটরুমে একজন নামহীন ব্যবহারকারীর সঙ্গে চ্যাট করতে থাকে। টস তাকে জানায় যে কোন কামরায় সে থাকে। তারপর সেই লোকটি তার পরবর্তী প্রেমিক হবে – এই আন্দাজ করে টস বাথরুমে গিয়ে মেকআপ করে। ফিরে এসে দেখে ব্যবহারকারী উত্তর দিয়েছে, “ইয়োরস্!” জানা যায় এই ব্যবহারকারীই আসলে খুনি। সে টসের মুখ চেপে ধরে তাকে বিছানায় ফেলে দেয়। টস পালাতে চায়, কিন্তু খুনি তাকে চেপে তার গলা টিপে ধরে। নাটালি যখন ঘরে আসে তখন দুজনেই তার আসা টের পায়। টস যাতে চিৎকার করতে না পারে তাই খুনি তার মুখ টিপে ধরে থাকে। টসের গোঙানি শুনে নাটালি মনে করে সে যৌনসংগম করছে। তাই আর আলো না জ্বালিয়েই নিজের বিছানায় শুয়ে পড়ে। খুনি গলা টিপে টসকে হত্যা করে। নাটালিও ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে সে তার রুমমেটের মৃতদেহ দেখতে পায়। আর দেখে দেওয়ালে টসের রক্ত দিয়ে লেখা “আলো জ্বালোনি বলে খুশি হচ্ছো না?”
টসের গথ টেন্ডেন্সি আর বাইপোলার রোগের জন্য স্কুলের অফিসারেরা মনে করেন যে টস আত্মহত্যা করেছে। দেওয়ালের লেখাটাও তারা সুইসাইড নোট বলেই ধরে নেন। নাটালি পরে ব্রেন্ডাকে জানায় কেন সে মিশেলের সঙ্গে কথা বলত না। একদিন রাতে একসাথে গাড়ি চালানোর সময় মিশেল ও নাটালি ঠিক করে যে তারা একটা আরবান লেজেন্ড অভিনয় করবে: তাদের মধ্যে একজন গাড়ির হেডলাইট নিভিয়ে অপেক্ষা করবে যতক্ষণ না অন্যদিক থেকে কেউ গাড়িয়ে চালিয়ে আসে; তারপর কেউ এলে অকস্মাৎ তার উপর হেডলাইট ফেলে সে তাকে রাস্তা থেকে বিচ্যুত করবে। মিশেল গাড়ি চালাচ্ছিল। সে হেডলাইট নিভিয়ে দেয়। তারপর অপর দিক থেকে একটা গাড়ি এলে এমন ভাবে তার উপর আলো ফেলে তারা ইউ-টার্ন নেয় সে সেই গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তা থেকে বেরিয়ে যায়। এই ঘটনা নাটালিকে খুব নাড়া দেয়। সে মনে করতে থাকে এইজন্যই কেউ তাদের পিছনে লেগেছে।
সদাসংশয়িত পল নিজে থেকে স্ট্যানলি হল ম্যাসাকারের উপর গবেষণা চালায় এবং আবিষ্কার করে ওয়েক্সলার নিজে সেই হত্যাকাণ্ড থেকে বেঁচে ফেরা একমাত্র ব্যক্তি। সে সিদ্ধান্তে আসে ওয়েক্সলারই খুনি; কলেজ কর্তৃপক্ষ তার হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ধামাচাপা দিয়ে চাকরির বিনিময়ে তাকে চুপ করিয়ে রেখেছে।
সপ্তাহান্তে কলেজের ছেলেমেয়েরা স্টানলি হল হত্যাকাণ্ডের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে পার্টি দিচ্ছিল। আসলে সেটা ছিল সামান্য কোনো ছুতোয় তাদের মজা করা। কিন্তু পার্টি চলাকালীন অন্যদিকে হেড অফ দ্য স্কুল ডিন অ্যাডামস (জন নেভিল আরেকটি আরবান লেজেন্ডের সূত্র ধরে খুন হয়ে যান। কেউ তার অ্যাকিলিস টেন্ডন কেটে দেয় এবং গাড়ি চালিয়ে দিয়ে পার্কিং লটের এমারজেন্সি স্পাইকগুলি তার উপর ফেলে দিয়ে তাকে হত্যা করে।
পার্টির শেষদিকে পার্কার একটা অদ্ভুত ফোন পায়। সেই ফোনে তাকে বলা হয় সেই রাতেই সে মারা যাবে। পার্কার ফোনকলটিকে গুরুত্ব দেয় না। মনে করে কেউ ঘরের ভিতর থেকে ফোন আসার নাগরিক কিংবদন্তিটি নিয়ে তার সঙ্গে মজা করেছে। সে উপরের তলায় উঠে আসে। কিন্তু কলার তাকে জানায় যে সে ভুল লেজেন্ড ধরেছে। আসল লেজেন্ডটা হল “দ্য ডগ ইন দ্য মাইক্রোওয়েভ” লেজেন্ড। পার্কার তাড়াতাড়ি নিচে নেমে আসে এবং মাইক্রোওয়েভের মধ্যে তার কুকুরের মৃতদেহ খুঁজে পায়। অসুস্থ হয়ে পড়ে তখনই খুনির হাতে ধরা পড়ে সে। খুনি পার্কার গলায় বিয়ার ঢেলে দিয়ে তাকে বাথরুম কেমিক্যালের সঙ্গে পপ রকস খেতে বাধ্য করে।
খুনির পরবর্তী টার্গেট ছিল পার্কারের বান্ধবী ও জনপ্রিয় কলেজ রেডিও সেক্স থেরাপিস্ট শাশা টমাস (তারা রেইড)। খুনি রেডিও স্টেশনে গিয়ে তাকে তাড়া করে। শাসা রেডিওর সামনে এসে চিৎকার করতে থাকে। কিন্তু লোকে মনে করে সেটা স্ট্যানলি হল গণহত্যার ট্রিবিউট। নাটালি কিন্তু বৃষ্টির মধ্যে স্টেশনে ছুটে যায়। এবং গিয়ে দেখে ততক্ষণে খুনি কুঠার দিয়ে শাশাকে খুন করেছে।
স্টেশন থেকে বেরিয়ে নাটালি ব্রেন্ডা আর পলকে দেখতে পায়। তারা গাড়ি চালিয়ে পালিয়ে সাহায্য খুঁজতে যায়। পল নিজের আবিষ্কারের কথা জানিয়ে তাদের বলে যে ওয়েক্সলারই খুনি। একটি গ্যাস স্টেশনে যখন পল নামে, তখন নাটালি ও ব্রেন্ডা গাড়ির মধ্যে ওয়েক্সলারের মৃতদেহ দেখতে পায়। পলকে খুনি মনে করে নাটালি পালায়। কিন্তু ব্রেন্ডা পিছনেই পড়ে থাকে। নাটালি স্কুল তদারককারীর চালানো একটা ট্রাক থামায় ও তাতে উঠে পড়ে। কিন্তু সেই তদারককারী যখন আলো নেভা একটা গাড়ির উপর আলো ফ্ল্যাশ করে ও সেই গাড়িটা তাদের সঙ্গে সঙ্গে আসতে শুরু করে তখন দেখা যায় যে সেই গাড়িতেই খুনি আছে। নাটালি লাফিয়ে নেমে পড়ে এবং স্ট্যানলি হল যেখানে লোকজন সব আছে তার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। হলের ভিতর থেকে নাটালি ব্রেন্ডার চিৎকার শোনে। খুনি তাকে ধরেছে মনে করে সে তাড়াতাড়ি ভিতরে আসতে যায়। কিন্তু কেউ তার মাথায় আঘাত করে তাকে অজ্ঞান করে দেয়। এবং বন্দী করে।
জ্ঞান ফিরলে সে দেখে একটা পুরনো লজঝড়ে বিছানার সঙ্গে তাকে বাঁধা হয়েছে। তার সামনে দাঁড়িয়ে খুনি আত্মপ্রকাশ করে: ব্রেন্ডা। জানা যায়, সেই রাতে যে ছেলেটিকে মিশেল ও নাটালি মেরে ফেলেছিল সে আসলে ব্রেন্ডার প্রেমিক। শোকে পাগল হয়ে ব্রেন্ডা নাটালির পরিচিত ও প্রিয়জনদের খুন করতে শুরু করে নাগরিক কিংবদন্তির ধাঁচে। ব্রেন্ডা “কিডনি হেইস্ট” নামক লেজেন্ডটি নাটালির জন্য স্থির করে রেখেছিল। এই লেজেন্ডে খুনি কিডনি কেটে নিয়ে হত্যাকাণ্ড চালায়। কিন্তু ব্রেন্ডা যেই নাটালির কিডনি কেটে নিতে যায়, তখনই পল সিকিউরিটি গার্ড রিজ উইলসনকে (লরেটা ডেভাইন) নিয়ে ভিতরে আসে। তাদের মধ্যে একটা সংঘর্ষ হয়। ব্রেন্ডা আহত হয়ে পালানোর সময় সেতু থেকে জলে পড়ে যায়। পল ও নাটালি দেখে তার দেহ ভেসে যাচ্ছে।
অনেক দিন পরে দেখা যায় নতুন একদল বন্ধু ব্রেন্ডার এই কাহিনি আলোচনা করছে। তারা এই সিদ্ধান্তে আসে যে ব্রেন্ডার দেহটা পুলিশ খুঁজে পায়নি; সেটা নদীর জলেই অদৃশ্য হয়ে যায়। অপর একদল ছাত্রছাত্রী বলে যে সব ক্যাম্পাসেই এমন কোনো না কোনো গল্প থাকে। একজন ছাত্রী অবশ্য বলে সে কাহিনির কথকে বিশ্বাস করে, তবে সে ভুল বলছে। দেখা যায় সেই মেয়েটিই ব্রেন্ডা। সে তাদের আসল গল্পটা বলতে থাকে। এখানেই ছবি শেষ হয়।
ব্রেন্ডা পরে আরবান লেজেন্ডস: ফাইনাল কাট ছবিতেও আবির্ভূত হয়।
এই ছবিতে ব্যবহৃত আরবান লেজেন্ড বা নাগরিক কিংবদন্তিগুলি হল:
সমালোচকেরা ছবিটির প্রশংসা করেননি। রটেন টম্যাটোজ এর রেটিং ধার্য করেছিল ২১%।[1]
যদিও অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স ফিকশন, ফ্যান্টাসি অ্যান্ড হরর ফিল্মস আয়োজিত স্যাটার্ন অ্যাওয়ার্ড-এ অ্যালিসিয়া উইট শ্রেষ্ঠ তরুণ অভিনেতা\অভিনেত্রীর জন্য মনোনীত হন।
যুক্তরাষ্ট্রে ছবিটির আয় ছিল ৩৮,০৭২,৪৩৮ ডলার আর বহির্বিশ্বে এটি আয় করে ৩৪,৪৫৫,১৫৭ ডলার; অর্থাৎ সর্বমোট ৭২,৫২৭,৫৯৫ ডলার; যা ছবির বাজেট ১৪,০০০,০০০ ডলারের থেকে অনেক বেশি ছিল। এই কারণে ছবিটি সফল হয়।[2]
ছবির পক্ষ থেকে দুটি সাউন্ডট্র্যাক প্রকাশিত হয় – কম্পোজার ক্রিস্টোফার ইয়াং-এর মূল সুর ও অরিজিনাল মোশন পিকচার সাউন্ডট্র্যাক।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.