শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ

আমার আছে জল

হুমায়ুন আহমেদ পরিচালিত ২০০৮-এর চলচ্চিত্র উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

আমার আছে জল
Remove ads

আমার আছে জল এটি ২০০৮ সালের একটি বাংলাদেশি চলচ্চিত্র। এটি পরিচালনা করেন কথাসাহিত্যিক - চলচ্চিত্রকার হুমায়ুন আহমেদ। চলচ্চিত্রটি তার নিজের লেখা উপন্যাস আমার আছে জল অবলম্বনে নির্মাণ করা হয়। চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন ফেরদৌস, মীম, জাহিদ হাসান, মেহের আফরোজ শাওন, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, মুনমুন আহমেদ, সালেহ আহমেদ, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় ও ডাক্তার এজাজ আহমেদ।[][][]

দ্রুত তথ্য আমার আছে জল, পরিচালক ...
Remove ads
Remove ads

কাহিনীর সারাংশ

সারাংশ
প্রসঙ্গ

এখানে দেখা যায় এক পরিবার বেড়াতে যায়। তাদের ট্রেন থামে সোহাগী রেলওয়ে স্টেশন এ । ট্রেন থেকে নেমে চরিত্ররা নানা দিকে ছড়িয়ে পড়ে, এভাবেই কাহিনীর শুরু হয়। পরিবারের সদস্য এক পুলিশের আইজি, তাঁর স্ত্রী, দুই মেয়ে নিশাত ও দিলশাদ। তাদের সঙ্গে যায় দূরসম্পর্কের জামিল, আইজির সার্বক্ষণিক সঙ্গী ওসি কামরুল, একজন চাকর ও নিশাতের মেয়েকে দেখাশোনা করার জন্য এক মহিলা। নতুন সঙ্গী হয় সাব্বির নামক এক ফটোগ্রাফার, যে সম্প্রতি দেশে এসেছে এবং নিশাতের মা নিশাতের সঙ্গে তার বিয়ে দিতে চান। নিশাতের স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে সে বেশিরভাগ সময় চুপচাপ থাকে, এমনকি তার মা-ও তাকে খানিকটা ভয় পায়। যদিও অনেক ছোটবেলা থেকে জামিলের সঙ্গে তার পরিচয় ও ভালোবাসা, কিন্তু জামিলকে যে ভালোবাসে তা তার নিজের কাছেই অস্পষ্ট। কিন্তু জামিল আজ পর্যন্ত তাকে ভালোবেসে এসেছে। এদিকে ছোট বোন দিলু, যে খুব চঞ্চল এবং একারণে তাকে প্রায়ই মা ও বোনের কাছে ঝাড়ি খেতে হয়। জামিলের সাথে কথা হতে হতে, সে মনে মনে জামিলের প্রেমে বিভোর, যদিও জামিলের বয়স তার তিনগুণ ও নিশাতদের জামিলের সাথে দিলুর এভাবে কথা বলাটা তা প্রেম প্রেম হওয়ার সম্ভাবনায় আপত্তি আছে। জামিল কম পড়াশোনা (হনার্স থার্ড ক্লাস) জানায় সে নিশাতের অভিভাবকদের কাছে প্রায় উপেক্ষিত থাকে, যদিও এ পরিবারের সব ভালোমন্দ সে খেয়াল রাখে। অন্যদিকে সাব্বির শীঘ্রই সবার মন জয় করে নেয়, এমনকি জামিলেরও। সাব্বিরের নিশাতকে ভালো লাগে, কিন্তু নিশাত তাকে খুব বেশি পাত্তা দেয় না; আর জামিলের ভেতরে রাগ পুঞ্জীভূত হতে থাকে। এখানে নিশাত চরিত্রের মানসিক টানাপোড়েন একটা রহস্য, তার মনঃদ্বন্দ্ব সে নিজেই ভালোমতো বোঝে না, অন্যরাও তাকে প্রায় ভুল বোঝে। অন্যদিকে দিলুর বয়স কম হওয়ায় আবেগের বশে সে অনেক কিছুতে উত্তেজিত প্রতিক্রিয়া দেখাতে থাকে। এদের মানসিক দ্বন্দ্ব একসময় ভিন্নধর্মী ট্র্যাজেডিতে রূপান্তর নেয়। নিশাত দিলুকে রাতে তার নাইনে পড়ার সময়ের কথা বলে। সে জানায় সে জামিলের সাথে পালিয়ে বিয়ে করতে চাইলেও কবিরের সাথে তার বিয়ে হয়। এতে দিলুর মন ভেঙ্গে যায়। পরদিন দিলুর লাশ ভাঁসতে দেখা যায়।

Remove ads

চরিত্রসমূহ

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

Loading content...

বহিঃসংযোগ

Loading content...
Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Remove ads