Remove ads
১৯৭৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী চলচ্চিত্র উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আবার তোরা মানুষ হ হচ্ছে ১৯৭৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র।[1][2][3] চলচ্চিত্রটির পরিচালক খান আতাউর রহমান কলেজ প্রিন্সিপাল হিসেবে অভিনয় করেছিলেন।
আবার তোরা মানুষ হ | |
---|---|
পরিচালক | খান আতাউর রহমান |
কাহিনিকার | আমজাদ হোসেন |
শ্রেষ্ঠাংশে | সরকার ফিরোজ ববিতা রাইসুল ইসলাম আসাদ ফারুক |
মুক্তি | ১৯৭৩ |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
বঙ্গবাণী নামক এক কলেজে সাতজন তরুণ পড়ত, মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তারা যোগ দেয় যুদ্ধে এবং যুদ্ধ শেষে তাদের জীবন আর আগের মত থাকেনা। দেখা যায় যে যুদ্ধ শেষ হয়ে যাবার পরেও তাদের কাছে রয়েছে অস্ত্র-বন্দুক। তবে অস্ত্রকে তারা কোনো ঋণাত্মক কাজে ব্যবহার করেনা। তারা সমাজের কোনো জায়গায় অন্যায়/দুর্নীতি দেখলে সেটা প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে। তরুণরা স্বাধীন দেশেও তাদের এক প্রকারের যুদ্ধ চালায়। বঙ্গবাণী কলেজের অধ্যক্ষ একজন অত্যন্ত আদর্শবান মানুষ, ঐ সাত তরুণ তাকে অনেক সম্মান করে।
ঐ সাত তরুণের নাম হচ্ছে হিরে, চুন্নি, পান্না, সোনা, রতন, কাঞ্চন আর মাণিক। তখনকার সাধারণ মানুষদের ভোগান্তি যেমন দোকানে বেশি দামে কোনো জিনিস বিক্রি করা, কিংবা মানুষের প্রতি অবিচার দেখলে এই সাত তরুণ ক্ষেপে যেত এবং দোকানদারদেরকে অস্ত্র দিয়ে ভয় দেখিয়ে তাদেরকে একবার বন্দুক দিয়ে পেটায় সোনা, হিরে আর কাঞ্চন। মাণিকের প্রেমিকা নীলা একবার এ ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞেস করে কিন্তু মাণিক হতাশার সহিত উত্তর দেয় এবং তার এহেন কর্মকাণ্ডের পক্ষে সাফাই গায়।
চলচ্চিত্রটির কাহিনি মূলত সাত তরুণের সমাজে চলা অসততা দমন করা নিয়েই তবে একদা একবার কলেজের পরীক্ষার সময়ে পরীক্ষার হলে নকল করা হচ্ছিলো যেখানে মাণিক নিজেও নকলে অংশ নেয় এবং অধ্যক্ষের কাছে ধরা খেয়ে কলেজ থেকে বহিষ্কৃত হয়। পরবর্তীতে সাত তরুণই সমাজকে তাদের আদর্শ অনুযায়ী ঠিক করতে না পেরে ব্যক্তিগত হতাশা থেকে অপকর্মে জড়িয়ে যায়।
এই অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। |
চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন খান আতাউর রহমান নিজেই।
সেরা কাহিনিকার - আমজাদ হোসেন[4]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.