Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশন (আইটিএফ) বিশ্ব টেনিস অঙ্গণের সর্বোচ্চ ক্রীড়া পরিচালনা পরিষদ। ২১০টি দেশের জাতীয় টেনিস সংস্থা, স্বাধীন দেশসমূহ বা অঞ্চলের মনোনীত যোগাযোগ রক্ষাকারী সংস্থা এর সদস্য।[1]
গঠিত | ১ মার্চ ১৯১৩ |
---|---|
ধরন | জাতীয় সংস্থা |
সদরদপ্তর | লন্ডন, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য |
সদস্যপদ | ২০৬ |
দাপ্তরিক ভাষা | ইংরেজি |
সভাপতি | ফ্রান্সেস্কো রিক্কি বিত্তি |
ওয়েবসাইট | www.itftennis.com |
১ মার্চ, ১৯১৩ তারিখে ১২টি দেশের সংস্থা ফ্রান্সের প্যারিসে একটি সম্মেলন আহ্বান করে ও আন্তর্জাতিক লন টেনিস ফেডারেশন (আইএলটিএফ) প্রতিষ্ঠা করে। ১৯২৩ সালে বিস্তারিত আলোচনার পর গঠনতন্ত্র প্রণয়নসহ নীতি-নির্ধারণ করা হয়।[2][3] ঐ সময়েই সদস্যরা একমত হয়ে ‘বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ’ শিরোনামটি বিলোপন করা হয় ও ‘ইরেজি ভাষা’ চিরতরে বাদ দেয়া হয়।[4] ১৯২৪ সালে বিশ্বব্যাপী লন টেনিসের উপর কর্তৃত্ব আরোপ করে। অধিকাংশ টেনিস প্রতিযোগিতা ঘাসে না হওয়ার প্রেক্ষিতে ১৯৭৭ সালে শিরোনাম থেকে ‘লন’ শব্দটি বাদ দেয়া হয়।
প্যারিসভিত্তিক সংস্থাটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে যাবতীয় তহবিল ইংল্যান্ডের লন্ডনে স্থানান্তর করে। এরপর থেকেই অদ্যাবধি যুক্তরাজ্যের রাজধানী থেকে আইটিএফ পরিচালিত হচ্ছে। উইম্বলডনে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত সদর দফতর পরিচালিত হতো। পরবর্তীতে কুইন্স ক্লাবের পাশে ব্যারন্স কোর্টে স্থানান্তর করা হয়। পরবর্তীতে পুনরায় ১৯৯৮ সালে রোহাম্পটনে অবস্থিত ব্যাংক অব ইংল্যান্ড স্পোর্টস থেকে যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত করছে।[5]
আইটিএফ বছরে বার্ষিক সম্মেলনে গত ১২ মাসের আইএলটিএফের যাবতীয় কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখা হয়। ১৯৬৯ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ‘বিশ্ব টেনিস’ ব্যবহার করা হতো যা বর্তমানে ‘আইটিএফ বছর’ নামে পরিচিত।
টেনিসের প্রধান তিনটি দলগত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা পুরুষদের ডেভিস কাপ, মহিলাদের ফেড কাপ ও পুরুষ-নারীর যৌথ অংশগ্রহণে হপম্যান কাপ - আইটিএফ কর্তৃক পরিচালিত হয়। এছাড়াও অস্ট্রেলিয়ান ওপেন, ফ্রেঞ্চ ওপেন, উইম্বলডন ও ইউএস ওপেন - এ চারটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম প্রতিযোগিতা পরিচালনার অণুমোদন দেয় সংস্থাটি।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.