Loading AI tools
লেখালেখি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আনোয়ার হোসেন (১৯৩৮–১৮ আগস্ট ২০২১) বাংলাদেশের উদ্যোক্তা শিল্পপতি ও রাজনীতিবিদ যিনি ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।[1][2]
আনোয়ার হোসেন | |
---|---|
ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৩ মার্চ ১৯৮৮ – ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০ | |
পূর্বসূরী | হারুন অর রশিদ |
উত্তরসূরী | মীর শওকত আলী |
প্রতিষ্ঠাতা —আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ | |
কাজের মেয়াদ ১৯৫৩ – ১৮ আগস্ট ২০২১ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯৩৮ লালবাগ |
মৃত্যু | ১৮ আগস্ট ২০২১ |
রাজনৈতিক দল | জাতীয় পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | বিবি আমেনা |
সন্তান | ৪ মেয়ে ও ৩ ছেলে |
বাসস্থান | ধানমন্ডি |
আনোয়ার হোসেন ১৯৩৮ সালে ঢাকার আলমীগোলায় (লালবাগ) জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৩ সালে তিনি ধানমন্ডিতে বসবাস করা শুরু করেন। তার পিতা রহিম বখ্স। তার দাদা লাক্কু মিয়া। তার স্ত্রী বিবি আমেনা। তাদের ৪ মেয়ে ও ৩ ছেলে। মেয়ে—শাহীন বেগম, সেলিনা বেগম মালা, হাসিনা বেগম রুমা ও শাহনাজ বেগম মুন্নী। ছেলে— মানোয়ার হোসেন, হোসেন মেহমুদ ও হোসেন খালেদ।[3]
আনোয়ার হোসেন, আনোয়ার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। তাদের পারিবারিক ব্যবসার শুরু ১৮৩৪ সালে।[4] শুরু করেছিলেন তার দাদা লাক্কু মিয়া (আসল নাম লাট মিয়া)। ১৯৫৩ সালে তিনি ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৬৮ সালে আনোয়ার সিল্ক মিলস প্রতিষ্ঠা করে মালা শাড়ি বাজারে আনেন। বস্ত্র, পাট, সিমেন্ট, ইস্পাত, ব্যাংক, বিমা, গাড়ি, আবাসন, অবকাঠামো, আসবাবসহ ৩৬টি পণ্য ও সেবা খাতের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত গ্রুপটির অধীনে কোম্পানি রয়েছে ২০টি। ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত দি সিটি ব্যাংকের অন্যতম উদ্যোক্তা তিনি। চার মেয়াদে দি সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যানও ছিলেন তিনি।[3]
রাজনীতিতে যোগ দিয়ে তিনি ১৯৮৮ সালের চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৮ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[1] এরশাদ সরকারের পতন হলে রাজনীতি থেকে দূরে চলে যান।[3]
আনোয়ার হোসেন ১৮ আগস্ট ২০২১ সালে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে বার্ধক্যজনিত সমস্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।[5]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.