Loading AI tools
বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা, গায়ক, সুরকার ও গীতিকার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান (২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫০[6] - ৫ জুন ২০১১) একজন বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা, সংগীতশিল্পী, অভিনেতা, ক্রিকেটার ও বিজ্ঞাপনের মডেল ছিলেন। তিনি আজম খান নামে সর্বাধিক পরিচিত। তাকে বাংলাদেশের পপ ও ব্যান্ড সংগীতের একজন অগ্রপথিক বা গুরু হিসেবে গণ্য করা হয়।[7] তবে তার অনুজ সংগীতশিল্পী ও সংগীতরসিক মাকসুদুল হক তার ‘পপ সংগীতশিল্পী’ অভিধাকে অপসংজ্ঞায়ন মনে করেন। তিনি তাকে বাংলাদেশের রক সংগীতের অগ্রপথিক হিসাবে বিবেচনা করেন।[8] তার গানের বিশেষত্ব ছিল পশ্চিমা ধাঁচের পপগানে দেশজ বিষয়ের সংযোজন ও পরিবেশনার স্বতন্ত্র রীতি।[9] আজম খানের জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ (রেল লাইনের ঐ বস্তিতে), ওরে সালেকা ওরে মালেকা, আলাল ও দুলাল, অনামিকা, অভিমানী, আসি আসি বলে ইত্যাদি। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকায় সংঘটিত কয়েকটি গেরিলা অভিযানে তিনি অংশ নেন। প্রথম কনসার্ট প্রদর্শিত হয় বাংলাদেশ টেলিভিশনে ১৯৭২ সালে। সংগীতে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে মরণোত্তর দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে।[9][10][11]
মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান আজম খান বাংলা পপগুরু, পপ সম্রাট | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | জুন ৫, ২০১১ ৬১) | (বয়স
মৃত্যুর কারণ | ক্যান্সার |
সমাধি | মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান, মিরপুর, ঢাকা |
নাগরিকত্ব | পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
পেশা | সঙ্গীত শিল্পী, গীতিকার, সুরকার |
প্রতিষ্ঠান | উচ্চারণ ব্যান্ড, ক্রান্তি শিল্পী গোষ্ঠী |
পরিচিতির কারণ | সক্রিয় মুক্তিযোদ্ধা, বাংলা পপ ও রক সঙ্গীতজ্ঞ, অভিনেতা, ক্রিকেটার |
আদি নিবাস | ঢাকা, বাংলাদেশ |
দাম্পত্য সঙ্গী | সাহেদা বেগম |
সন্তান | ইমা খান, হৃদয় খান, অরণী খান |
পিতা-মাতা |
|
আত্মীয় | আলম খান (ভাই) |
টীকা | |
সহযোগী:
ফেরদৌস ওয়াহিদ, ফিরোজ সাঁই, ফকির আলমগীর, পিলু মমতাজ, ইস্তিয়াক আহমেদ, লাকী আখন্দ, হ্যাপী আখন্দ, নাজমা জামান, জুবরান জামিল, ইফরান জামিল, লুৎফর রহমান তপু, র্যাবেল, সাব্বির আজম |
পুরস্কার | |
---|---|
একুশে পদক | |
২০১৯ | সংগীত বিভাগ, মরণোত্তর[1][2] |
কোকাকোলা গোল্ড বটল | |
২০০২ | আজীবন সম্মাননা (হলিউড থেকে ডিসকো রেকর্ডিংয়ের সৌজন্যে)[3] |
উল্ল্যেখ্য পুরস্কার | |
২০০২ | টেলিভিশন দর্শক পুরস্কার |
১৯৯৩ | বেস্ট পপ সিঙ্গার অ্যাওয়ার্ড[4] |
অন্যান্য পুরস্কার | |
বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা (কাউন্সিল অব আরবান গেরিলা ঢাকা ’৭১ ও রেডিও টুডের পক্ষ থেকে)[5] | |
আজম খান ১৯৫০ সালে ঢাকার আজিমপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। বাবা সরকারি কর্মকর্তা হওয়ার সুবাদে তার ছেলেবেলা কাটে আজিমপুরের ১০ নম্বর সরকারি কোয়ার্টারে। ১৯৫৫ সালে তিনি প্রথমে আজিমপুরের ঢাকেশ্বরী স্কুলে শিশু শ্রেণিতে ভর্তি হন। ১৯৫৬ সালে তার বাবা কমলাপুরে বাড়ি বানান। এরপর থেকে সেখানে বসতি তাদের। সেখানে তিনি কমলাপুরের প্রভেনশিয়াল স্কুলে প্রাথমিক স্তরে এসে ভর্তি হন। তারপর ১৯৬৫ সালে সিদ্ধেশ্বরী হাইস্কুলে বাণিজ্য বিভাগে ভর্তি হন। এই স্কুল থেকে ১৯৬৮ সালে এসএসসি পাস করেন। ১৯৭০ সালে টি অ্যান্ড টি কলেজ থেকে বাণিজ্য বিভাগে দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন। মুক্তিযুদ্ধের পর পড়ালেখায় আর অগ্রসর হতে পারেননি।[12]
১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের সময়ে আজম খান পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। তখন তিনি ক্রান্তি শিল্পী গোষ্ঠীর সক্রিয় সদস্য ছিলেন এবং পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণের বিরুদ্ধে গণসঙ্গীত প্রচার করেন। প্রথম দিকে তিনি আব্দুল লতিফের গাওয়া গণসঙ্গীত গাইতেন।[13] ১৯৭১ সালে আজম খানের বাবা আফতাব উদ্দিন খান সচিবালয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর ছিলেন। বাবার অনুপ্রেরণায় যুদ্ধে যাবার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন তিনি।[14] ১৯৭১ সালে যুদ্ধ শুরু হলে, তিনি পায়ে হেঁটে আগরতলা চলে যান। আগরতলার পথে সঙ্গী হন তার দুই বন্ধু। তিনি প্রাথমিক প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন ভারতের মেলাঘরের শিবিরে। সেখানে তিনি শহিদ জননী জাহানারা ইমামের জ্যেষ্ঠ পুত্র শাফী ইমাম রুমীর কাছে এলএমজি, রাইফেল চালানোসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।[14] এ সময়ে তার লক্ষ্য ছিল সেক্টর ২ এ খালেদ মোশাররফের অধীনে যুদ্ধে যোগদান করা। আজম খান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন ২১ বছর বয়সে। তার গাওয়া গান প্রশিক্ষণ শিবিরে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রেরণা যোগাতো। যুদ্ধ প্রশিক্ষণ শেষে তিনি কুমিল্লায় পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে সম্মুখ সমরে অংশ নেয়া শুরু করেন। কুমিল্লার সালদায় প্রথম সরাসরি যুদ্ধ করেন।[14] এর কিছুদিন পর তিনি পুনরায় আগরতলায় ফিরে আসেন। এরপর তাঁকে পাঠানো হয় ঢাকায় গেরিলা যুদ্ধে অংশ নেয়ার জন্য। আজম খান ছিলেন দুই নম্বর সেক্টরের একটা সেকশনের ইন-চার্জ।[14] আর সেক্টর কমান্ডার ছিলেন কর্নেল খালেদ মোশাররফ। ঢাকায় তিনি সেকশান কমান্ডার হিসেবে ঢাকা ও এর আশেপাশে বেশ কয়েকটি গেরিলা আক্রমণে অংশ নেন। আজম খান মূলত যাত্রাবাড়ি-গুলশান এলাকার গেরিলা অপারেশনগুলো পরিচালনার দায়িত্ব পান। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল তার নেতৃত্বে সংঘটিত "অপারেশন তিতাস"। তাদের দায়িত্ব ছিল ঢাকার কিছু গ্যাস পাইপলাইন ধ্বংস করার মাধ্যমে বিশেষ করে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, হোটেল পূর্বাণী'র গ্যাস সরবরাহে বিঘ্ন ঘটানো। তাদের লক্ষ্য, ঐ সকল হোটেলে অবস্থানরত বিদেশিরা যাতে বুঝতে পারে যে দেশে একটা যুদ্ধ চলছে। এই যুদ্ধে তিনি তার বাম কানে আঘাতপ্রাপ্ত হন। যা পরবর্তীকালে তার শ্রবণক্ষমতায় বিঘ্ন ঘটায়। আজম খান তার সঙ্গীদের নিয়ে পুরোপুরি ঢাকায় প্রবেশ করেন ১৯৭১-এর ডিসেম্বরের মাঝামাঝি। এর আগে তারা মাদারটেকের কাছে ত্রিমোহনীতে সংগঠিত যুদ্ধে পাক সেনাদের পরাজিত করেন।[7] তার অংশগ্রহণ করা এই গেরিলা দলের নাম ছিল ক্র্যাক প্লাটুন। [15]
আজম খানের কর্মজীবনের শুরু প্রকৃতপক্ষে ষাটের দশকের শুরুতে। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের পর ১৯৭২ সালে তিনি তার বন্ধুদের নিয়ে উচ্চারণ ব্যান্ড গঠন করেন[9]। তার ব্যান্ড উচ্চারণ এবং আখন্দ (লাকী আখন্দ ও হ্যাপী আখন্দ) ভ্রাতৃদ্বয় দেশব্যাপী সংগীতের জগতে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। বন্ধু নিলু আর মনসুরকে গিটারে, সাদেক ড্রামে আর নিজেকে প্রধান ভোকালিস্ট করে অনুষ্ঠান করেছেন। ১৯৭২ সালে বিটিভিতে সেই অনুষ্ঠানের এতো সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে ও চার কালেমা সাক্ষী দেবে গান দুটি সরাসরি প্রচারিত হলে ব্যাপক প্রশংসা আর তুমুল জনপ্রিয়তা পান এই গানের দল। [14] তার পাড়ার বন্ধু ছিলেন ফিরোজ সাঁই। পরবর্তীকালে তার মাধ্যমে পরিচিত হন ফকির আলমগীর, ফেরদৌস ওয়াহিদ, পিলু মমতাজের সাথে। একসাথে বেশ কয়েকটা জনপ্রিয় গান করেন তারা। এরই মধ্যে আরেক বন্ধু ইশতিয়াকের পরামর্শে সৃষ্টি করেন একটি এসিড-রক ঘরানার গান জীবনে কিছু পাবোনা এ হে হে! তিনি দাবি করেন, এটি বাংলা গানের ইতিহাসে প্রথম হার্ডরক।[14]
১৯৭৪ সালে বিটিভিতে প্রচারিত আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এক উপস্থাপিত অনুষ্ঠানে ১৯৭৪-এর দুর্ভিক্ষ নিয়ে তিনি রেললাইনের ওই বস্তিতে গানটি পরিবেশন করেন:
রেললাইনের ওই বস্তিতে
জন্মেছিল একটি ছেলে,
মা তার কাঁদে—
ছেলেটি মরে গেছে।
হায় রে হায় বাংলাদেশ!
গানটি এরপর সকলের মুখে মুখে ফিরতে থাকে। এরপর তৎকালীন বঙ্গবন্ধু সরকার বিটিভিতে তার আর কোনো অনুষ্ঠানের ওপর অনানুষ্ঠানিক নিষেধাজ্ঞা জারি করে। বঙ্গবন্ধুপুত্র শেখ কামালের সঙ্গে তার সম্পর্কও তিক্ততায় পর্যবসিত হয়।[8]
১৯৭৭-র সামরিক অভ্যুত্থানের ফলে জিয়াউর রহমান সরকার নীতিপুলিশগিরির (যেমন: বড়ো চুল রাখায় নিষেধাজ্ঞা, রাস্তায় ধরে নিয়ে চুল কেটে দেওয়া ইত্যাদি) ফলে আজম খানের কনসার্ট ও উপস্থিতি কমতে থাকে; ১৯৮২-এ বাংলাদেশে সামরিক অভ্যুত্থানে এরশাদ জিয়ার অনুসরণ করেন, যা আজমকে শ্রোতৃমণ্ডলী থেকে আরও বিস্মৃত করে ফেলে।[8]
‘এক যুগ’ নামে তার প্রথম অডিও অ্যালবাম ক্যাসেট প্রকাশিত হয় ১৯৮২ সালে। ১৭টি একক, ডুয়েট ও মিশ্রসহ সব মিলিয়ে তার গানের অ্যালবাম ২৫টি। তার প্রথম সিডি বের হয় ১৯৯৯ সালের ৩ মে ডিস্কো রেকর্ডিংয়ের প্রযোজনায়। আজমের উল্লেখযোগ্য অ্যালবামের মধ্যে আছে দিদি মা, বাংলাদেশ, কেউ নাই আমার, অনামিকা, কিছু চাওয়া, নীল নয়নতা ইত্যাদি[9][16]। মৃত্যুর পর আগস্ট ১১, ২০১১ সালে ইম্প্রেস অডিও ভিশনের ব্যানারে 'গুরু তোমায় সালাম' নামে তার সর্বশেষ অ্যালবাম প্রকাশিত হয়[17]।
আজম খানের মায়ের নাম জোবেদা খাতুন। তার বাবা মোহাম্মদ আফতাবউদ্দিন খান তৎকালীন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগতভাবে হোমিওপ্যাথির চিকিৎসক ছিলেন। আজমের তিন ভাই ও এক বোন ছিল। বড় ভাই সাইদ খান (সরকারি চাকরিজীবী), মেজো ভাই বাংলা চলচ্চিত্রের প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক আলম খান; আলম খানের তত্ত্বাবধানে আজম খানের প্রথম গান রেকর্ডিং হয়েছিল।[18] ছোট ভাই লিয়াকত আলী খান (মুক্তিযোদ্ধা) এবং ছোট বোন শামীমা আক্তার খানম। ১৯৮১ সালের ১৪ই জানুয়ারি ঢাকার মাদারটেকে তিনি সাহেদা বেগমকে বিয়ে করেন। তাঁদের ঘরে জন্ম নেয় এক ছেলে এবং দুই মেয়ে। প্রথম সন্তানের নাম ইমা খান, দ্বিতীয় সন্তান হৃদয় খান এবং তৃতীয় সন্তান অরণী খান। স্ত্রী সাহেদা বেগমর মৃত্যুর পর থেকে একাকী জীবনযাপন করেন তিনি।[19]
১৯৯১—২০০০ সালে তিনি গোপীবাগ ফ্রেন্ডস ক্লাবের পক্ষ হয়ে প্রথম বিভাগ ক্রিকেট খেলতেন।[20] তিনি ভালো সাঁতারু ছিলেন এবং নতুন সাঁতারুদেরকে মোশারফ হোসেন জাতীয় সুইমিং পুলে সপ্তাহে ৬ দিন সাঁতার শিখাতেন।[21][22] ২০০৩ সালে তিনি গডফাদার নামক একটি বাংলা সিনেমায় অভিনয় করেন[23]। এছাড়াও তিনি বেশ কিছু বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হিসেবে কাজ করেন।
পপসম্রাট আজম খান দীর্ঘদিন দুরারোগ্য ক্যান্সার ব্যাধির সাথে লড়াই করে ৫ই জুন, ২০১১ইং তারিখ, রবিবার সকাল ১০টা বেজে ২০ মিনিটে ঢাকাস্থ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।[24]
সংগীতের পাশাপাশি মিডিয়ার অন্যান্য ক্ষেত্রে আজম খান কাজ করেছেন। একটি নাটক, একটি চলচ্চিত্র ও বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন তিনি। তার পর্দায় কাজের তালিকা নিম্নোক্ত:
ক্রম | নাম | বছর | ধরন | চরিত্র | মন্তব্য | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | হীরামন: কালা বাউল | ১৯৮৬ | নাটক | কালা বাউল | হীরামন নাটক সিরিজের কালা বাউল পর্বে একজন বাউল শিল্পীর চরিত্রে অভিনয় করেন। নাটকটি বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত হয়। | [25] |
২ | গডফাদার | ২০০৩ | চলচ্চিত্র | নাম ভূমিকায় | খল চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। চলচ্চিত্রটি শাহীন ও ওয়াজেদ আলী সুমন জুটির পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র। | [26] |
৩ | ক্রাউন এনার্জি ড্রিংস | বিজ্ঞাপন | প্রথম বারের মতো বিজ্ঞাপনের মডেল হন। | [25][27][28][29] | ||
৪ | বাংলালিংক | ২০০৫ | বাংলালিংক'দিন বদল' প্রচারণার বিজ্ঞাপন। | |||
৫ | ২০০৮ | এই বিজ্ঞাপনে কিংবদন্তি সংগীত শিল্পী আইয়ুব বাচ্চু সঞ্চালকের ভূমিকায় ছিলেন। | ||||
৬ | কোবরা ড্রিংস | ২০১০ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.