২০১০-২০১২ মিয়ানমার সীমান্ত সংঘর্ষ
From Wikipedia, the free encyclopedia
২০১০-২০১২ মিয়ানমার সীমান্ত সংঘর্ষ ছিল একদিকে তাতমাডো (মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী) এবং অন্যদিকে ডেমোক্রেটিক কারেন বুদ্ধিস্ট আর্মি (ডিকেবিএ) এবং কারেন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (কেএনএলএ) এর মধ্যে বিবাদমান ধারাবাহিক সংঘর্ষ। ২০১০ সালের ৭ই নভেম্বর এ মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচনের পরপরই থাইল্যান্ডের সীমান্তে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। [9] আনুমানিক ১০,০০০ শরণার্থী সহিংস সংঘাত থেকে বাঁচতে পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ডে পালিয়ে যায় [10] সেখানে উদ্বেগ ছিল যে নির্বাচন নিয়ে অসন্তোষ এবং নির্বাচনী জালিয়াতির জল্পনা-কল্পনার কারণে সংঘর্ষটি গৃহযুদ্ধে রূপ নিতে পারে। [11]
দ্রুত তথ্য ২০১০-২০১২ মিয়ানমার সীমান্ত সংঘর্ষসমূহ, তারিখ ...
২০১০-২০১২ মিয়ানমার সীমান্ত সংঘর্ষসমূহ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ সংঘাত এবং কারেন সংঘাত | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
Myanmar |
DKBA-5[2] Karen National Union | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
Than Shwe Min Aung Hlaing |
Saw Lah Pwe[3] Saw Kyaw Thet[4] | ||||||
জড়িত ইউনিট | |||||||
Tatmadaw
| Karen National Liberation Army | ||||||
শক্তি | |||||||
~২৫০ | ~৩০০ | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
৪৩জন নিহত, ৬৩জন আহত[6] | অজানা | ||||||
বেসামরিক:৩জন হিত, ২৪ জন আহত[7] কমপক্ষে ২০,০০০ মানুষ বাস্তুচূত্য হয়ে থাইল্যান্ডে আশ্রয় নেয়।[8] |
বন্ধ