![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/01/Hazari_Prasad_Dwivedi_1997_stamp_of_India.jpg/640px-Hazari_Prasad_Dwivedi_1997_stamp_of_India.jpg&w=640&q=50)
হাজারী প্রসাদ দ্বিবেদী
From Wikipedia, the free encyclopedia
হাজারী প্রসাদ দ্বিবেদী(১৯ আগস্ট ১৯০৭ – ১৯ মে ১৯৭৯) ছিলেন হিন্দি সাহিত্যের খ্যাতনামা ঔপন্যাসিক, সাহিত্যের ইতিহাসবিদ, প্রাবন্ধিক, সমালোচক এবং পণ্ডিত। তিনি অসংখ্য উপন্যাস, প্রবন্ধ, ভারতের মধ্যযুগীয় ধর্মীয় আন্দোলনে বিশেষকরে কবীর ও নাথ সম্প্রদায়ের ঐতিহাসিক গবেষণাপত্র ও হিন্দি সাহিত্যের ইতিহাসের রূপরেখা রচনা করেছেন।
হাজারী প্রসাদ দ্বিবেদী | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | (১৯০৭-০৮-১৯)১৯ আগস্ট ১৯০৭ বালিয়া, আগ্রা ও অওধের যুক্ত প্রদেশ বৃটিশ ভারত |
মৃত্যু | ১৯ মে ১৯৭৯(১৯৭৯-০৫-১৯) (বয়স ৭১) দিল্লি, লেখক |
পেশা | পণ্ডিত, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, সমালোচক ও সাহিত্য সমালোচক |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি | কবীর বাণভট্ট কী আত্মকথা, সাহিত্য কী ভূমিকা, অলোকপর্ব |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | ![]() সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৭৩) |
হিন্দি ছাড়াও সংস্কৃত বাংলা পাঞ্জাবী গুজরাটি ভাষার পাশাপাশি পালি, প্রাকৃত এবং অপভ্রংশ সহ বহু ভাষাতেই তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল।
সংস্কৃত, পালি, প্রাকৃত এবং আধুনিক ভারতীয় ভাষার যথেষ্ট দক্ষতায় তিনি অতীত ও বর্তমানের মধ্যে এক সেতুবন্ধনের কাজ সম্পন্ন করেন। সংস্কৃতের ছাত্র হিসাবে তিনি শাস্ত্র বিষয়ে গভীর জ্ঞান অর্জন করে সাহিত্য-শাস্ত্রের নতুন মূল্যায়ন করেন এবং ভারতীয় সাহিত্যের ঐতিহ্যবাহী পাঠের মহান ভাষ্যকার হিসাবে পরিগণিত হন।
তিনি ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে হিন্দি সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ভারত সরকারের পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত হন,[1] এবং প্রবন্ধ সংকলন গ্রন্থ - অলোকপ্রভা -র জন্য ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেন। [2]