![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/bn/thumb/8/8c/%25E0%25A6%25B9%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2599%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B2_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25A8_%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%258B.svg/langbn-640px-%25E0%25A6%25B9%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2599%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B2_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25A8_%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%258B.svg.png&w=640&q=50)
হাঙ্গেরি জাতীয় ফুটবল দল
হাঙ্গেরির জাতীয় পুরুষ ফুটবল দল / From Wikipedia, the free encyclopedia
হাঙ্গেরি জাতীয় ফুটবল দল (হাঙ্গেরীয়: Magyar labdarúgó-válogatott) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে হাঙ্গেরির প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম হাঙ্গেরির ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা হাঙ্গেরীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯০৭ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯০২ সালের ১২ই অক্টোবর তারিখে, হাঙ্গেরি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে হাঙ্গেরি অস্ট্রিয়ার কাছে ৫–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
![]() | |||
ডাকনাম | মাগিয়ারক (হাঙ্গেরীয়) নেমজেতি তিজেনেগি (জাতীয় একাদশ) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | হাঙ্গেরীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | মার্কো রসসি | ||
অধিনায়ক | আদাম সালাই | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | গাবোর কিরায় বালাজ জুজাক (১০৮) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ফেরেন্তস পুশকাস (৮৪) | ||
মাঠ | পুশকাস এরিনা | ||
ফিফা কোড | HUN | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২৭ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ১৮ (এপ্রিল–মে ২০১৬) | ||
সর্বনিম্ন | ৮৭ (জুলাই ১৯৯৬) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৯ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ১ (১৯৫৩–৫৭, ১৯৫৮, ১৯৬৪, ১৯৬৫) | ||
সর্বনিম্ন | ৮০ (নভেম্বর ২০০৩) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া; ১২ অক্টোবর ১৯০২) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (বুদাপেস্ট, হাঙ্গেরি; ১২ জুন ১৯২৭) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডস; ১১ অক্টোবর ২০১৩) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৯ (১৯৩৪-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (১৯৩৮, ১৯৫৪) | ||
উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ৪ (১৯৬৪-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | তৃতীয় স্থান (১৯৬৪) |
৬৭,২১৫ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট পুশকাশ এরিনায় মাগিয়ারক নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টে অবস্থিত।[3][4] বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মার্কো রসসি এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন মাইনৎস ০৫-এর আক্রমণভাগের খেলোয়াড় আদাম সালাই।
হাঙ্গেরি এপর্যন্ত ৯ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৩৮ এবং ১৯৫৪ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে হাঙ্গেরি এপর্যন্ত ৪ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬৪ ইউরোপিয়ান নেশন্স কাপে তৃতীয় স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা অতিরিক্ত সময় ডেনমার্কের কাছে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
বালাজ জুজাক, গাবোর কিরায়, ইয়োজেফ বোজিক, ফেরেন্তস পুশকাস এবং শান্দোর কোচিসের মতো খেলোয়াড়গণ হাঙ্গেরির জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।