হাইনরিখ অটো ভিলান্ড
From Wikipedia, the free encyclopedia
হাইনরিখ অটো ভিলান্ড (৪ঠা জুন, ১৮৭৭ – ৫ই আগস্ট, ১৯৫৭) ছিলেন একজন জার্মান রসায়নবিদ যিনি প্রাণরসায়ন ক্ষেত্রে অগ্রণী অবদান রাখেন। পিত্ত অম্লের আণবিক কাঠামো ও কোলেস্টেরল নিয়ে গবেষণার জন্য জার্মানির প্ফর্ত্সহাইম শহরে জন্মগ্রহণ করা ভিলান্ড ১৯২৭ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[1][2]
হাইনরিখ অটো ভিলান্ড | |
---|---|
![]() হাইনরিখ অটো ভিলান্ড | |
জন্ম | (১৮৭৭-০৬-০৪)৪ জুন ১৮৭৭ |
মৃত্যু | ৫ আগস্ট ১৯৫৭(1957-08-05) (বয়স ৮০) |
জাতীয়তা | জার্মান |
মাতৃশিক্ষায়তন | মিউনিখ লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | পিত্ত অম্ল নিয়ে গবেষণা |
পুরস্কার |
রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞানের জন্য অটো হান পুরস্কার (১৯৫৫) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | রসায়ন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | মিউনিখের প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১৯১৩–১৯২১, ফ্রাইবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২১–২৫, মিউনিখ লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২৫– |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | জোহানেস থিয়েল |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | লিওপল্ড হর্নার, রল্ফ হুইজেন |
ভিলান্ডের গবেষণা গুরুত্বপূর্ণ জৈব যৌগের সংশ্লেষণ এবং জীবদেহে উৎসেচক প্রক্রিয়াগুলি সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান উন্নত করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ভিলান্ড উচ্চশিক্ষায়তনে বিভিন্ন পদে অধীষ্ঠ ছিলেন। মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়েও অধ্যাপনা করেন। তবে শুধু নোবেল বিজয়ী গবেষণাই নয়, ২০শ শতকের প্রথমার্ধে প্রাণরসায়ন ও জৈব রসায়ন ক্ষেত্রগুলিতে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের পথনির্দেশক হিসেবেও তিনি সমানভাবে স্মরণীয়। ২য় বিশ্বযুদ্ধের কারণে বৈজ্ঞানিক গবেষণার পরিবেশ প্রতিকূল হওয়া সত্ত্বেও ভিলান্ড তাঁর গবেষণা চালিয়ে যান এবং কুইনাইনের সংশ্লেষণ ও ব্যাকটেরিয়ারোধক (অ্যান্টিবায়োটিক) সংক্রান্ত গবেষণায় অবদান রাখেন।