হংসেশ্বরী কালীমন্দির, বাঁশবেড়িয়া
বাঁশবেড়িয়ায় অবস্থিত মন্দির উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
বাঁশবেড়িয়ায় অবস্থিত মন্দির উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
হংসেশ্বরী কালীমন্দির পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার বাঁশবেড়িয়া নামক স্থানে অবস্থিত একটি বিখ্যাত কালী মন্দির।[1]
হংসেশ্বরী কালীমন্দির, বাঁশবেড়িয়া | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | হিন্দুধর্ম |
জেলা | হুগলি |
ঈশ্বর | কালী |
উৎসব | কালী পূজা |
অবস্থান | |
অবস্থান | বাঁশবেড়িয়া |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
দেশ | ভারত |
স্থানাঙ্ক | ২২.৯৬৪৪৫৫° উত্তর ৮৮.৩৯৯৮০১° পূর্ব |
রাজা নৃসিংহদেব ১৭৯৯ খ্রিষ্টাব্দে হংসেশ্বরী কালীমন্দিরের নির্মাণ শুরু করেন এবং তার মৃত্যুর পর ১৮১৪ খ্রিষ্টাব্দে তার বিধবা পত্নী রাণী শঙ্করী মন্দির নির্মাণ সম্পন্ন করেন। এই মন্দিরে তেরোটি রত্ন ও মিনার প্রতিটি প্রস্ফুটিত পদ্মের ন্যায় নির্মিত মন্দিরের গর্ভগৃহের উচ্চতা ৭০ ফুট। গোলাকার বেদীর ওপর পাথরে নির্মিত শায়িত শিব মূর্তির নাভি থেকে উদ্গত প্রস্ফুটিত পদ্মের ওপর দেবী হংসেশ্বরীর মূর্তি নির্মিত।[2] দেবীমূর্তি নীলবর্ণা, ত্রিনয়নী, চতুর্ভূজা, খড়্গধারিণী ও নরমুণ্ডধারিণী। এই মন্দিরের পাশেই টেরাকোটা নির্মিত অনন্ত বাসুদেব মন্দির অবস্থিত।[3]:৯৮ দুটি মন্দিরই ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগ দ্বারা সংরক্ষিত।[4]
মাতা হংসেশ্বরী দেবীর মন্দিরে নিত্য পূজাপাঠের ব্যবস্থা আছে। ভক্তজন প্রতিদিন মাতাকে ভোগ নিবেদন করতে পারেন।দ্বিপ্রহরে মন্দিরের গর্ভগৃহ বন্ধ থাকে ,সেই কারণে তখন মাতৃ বিগ্রহ দেখা যায় না -- যদিও মূল মন্দিরে প্রবেশের কোন বাধা নাই। বেলা আড়াই ঘটিকায় পুনরায় গর্ভগৃহ খুলে দেওয়া হয়। তখন মাতৃ প্রতিমা দর্শন করা যায় এবং মায়ের কাছে পূজা নিবেদনও করা যায়। ভক্তজন মায়ের ভোগ অন্ন গ্রহণ করতে চাইলে সকাল দশটার মধ্যে মন্দিরের আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.