Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
সিঙ্গাপুর জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Singapore national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম সিঙ্গাপুরের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৫২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৪৮ সালের ২২শে মে তারিখে, সিঙ্গাপুর প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে সিঙ্গাপুর চাইনিজ তাইপেইকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
ডাকনাম | সিংহ | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | ||
প্রধান কোচ | তাতসুমা ইয়োশিদা | ||
অধিনায়ক | হারিস হারুন | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ড্যানিয়েল বেনেট (১৪৫)[1] | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ফান্দি আহমদ (৫৫)[2] | ||
মাঠ | সিঙ্গাপুর জাতীয় স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | SIN | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | নেই (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[3] | ||
সর্বোচ্চ | ৭২ (আগস্ট ১৯৯৩) | ||
সর্বনিম্ন | ১৭৩ (অক্টোবর ২০১৭) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৬৯ ৩ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[4] | ||
সর্বোচ্চ | ১০৩ (নভেম্বর ২০০৯) | ||
সর্বনিম্ন | ১৯৬ (নভেম্বর ২০১৬) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
সিঙ্গাপুর ১–০ প্রজাতন্ত্রী চীন (সিঙ্গাপুর; ২২ মে ১৯৪৮)[5] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
সিঙ্গাপুর ১১–০ লাওস (সিঙ্গাপুর; ১৫ জানুয়ারি ২০০৭) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
মিয়ানমার ৯–০ সিঙ্গাপুর (কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া; ৯ নভেম্বর ১৯৬৯) | |||
এএফসি এশিয়ান কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (১৯৮৪-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (১৯৮৪) | ||
এএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ১২ (১৯৯৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৯৮, ২০০৪, ২০০৭, ২০১২) |
৫৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট সিঙ্গাপুর জাতীয় স্টেডিয়ামে সিংহ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় সিঙ্গাপুরের কালাংয়ে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন তাতসুমা ইয়োশিদা এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন জোহর দারুল তা'জিমের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হারিস হারুন।
সিঙ্গাপুর এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপে সিঙ্গাপুর এপর্যন্ত মাত্র ১ বার অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তারা শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করেছে। এছাড়াও, এএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপে সিঙ্গাপুর অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ৪টি (১৯৯৮, ২০০৪, ২০০৭ এবং ২০১২) শিরোপা জয়লাভ করেছে।
শাহরিল ইসহাক, বাইহাক্কি খাইজান, খাইরুল আমরি, ড্যানিয়েল বেনেট এবং ফান্দি আহমদের মতো খেলোয়াড়গণ সিঙ্গাপুরের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯৩ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে সিঙ্গাপুর তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৭২তম) অর্জন করে এবং ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৭৩তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে সিঙ্গাপুরের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১০৩তম (যা তারা ২০০৯ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৯৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১ | আর্জেন্টিনা | ১৮৫৫.২ | |
২ | ফ্রান্স | ১৮৪৫.৪৪ | |
৩ | ইংল্যান্ড | ১৮০০.০৫ | |
৪ | বেলজিয়াম | ১৭৯৮.৪৬ | |
৫ | ব্রাজিল | ১৭৮৪.০৯ | |
৬ | নেদারল্যান্ডস | ১৭৪৫.৪৮ | |
৭ | পর্তুগাল | ১৭৪৫.০৬ | |
৮ | স্পেন | ১৭৩২.৬৪ | |
৯ | ইতালি | ১৭১৮.৮২ | |
১০ | ক্রোয়েশিয়া | ১৭১৭.৫৭ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৬৮ | ১ | ইরিত্রিয়া | ১১৪৪ |
১৬৯ | ৩ | সিঙ্গাপুর | ১১১৫ |
১৭০ | ১৪ | পাপুয়া নিউগিনি | ১১০৭ |
১৭১ | ৬ | ইয়েমেন | ১১০২ |
১৭১ | ৩ | অ্যান্ডোরা | ১১০২ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | |||||||||||||||
১৯৭৪ | |||||||||||||||
১৯৭৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৫ | ৬ | ||||||||
১৯৮২ | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৩ | |||||||||
১৯৮৬ | ৪ | ০ | ১ | ৩ | ২ | ১১ | |||||||||
১৯৯০ | ৬ | ২ | ১ | ৩ | ১২ | ৯ | |||||||||
১৯৯৪ | ৮ | ৫ | ০ | ৩ | ১২ | ১২ | |||||||||
১৯৯৮ | ৪ | ০ | ১ | ৩ | ২ | ৮ | |||||||||
২০০২ | ৬ | ০ | ২ | ৪ | ৩ | ৮ | |||||||||
২০০৬ | ৬ | ১ | ০ | ৫ | ৩ | ১৩ | |||||||||
২০১০ | ১০ | ৫ | ১ | ৪ | ১৭ | ১৭ | |||||||||
২০১৪ | ৮ | ১ | ১ | ৬ | ৮ | ২৪ | |||||||||
২০১৮ | ৮ | ৩ | ১ | ৪ | ৯ | ৯ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২০ | ৬৭ | ১৯ | ১০ | ৩৮ | ৭৪ | ১২০ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.