সাকা হাফং
বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সীমান্তবর্তী পর্বত / From Wikipedia, the free encyclopedia
সাকা হাফং বাংলাদেশের একটি পাহাড়চূড়া। চূড়াটিকে অনেক সময় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিন্দু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এর উচ্চতা ১,০৫২ মিটার (৩,৪৫১ ফুট)।[3] বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে চূড়াটি অবস্থিত।
সাকা হাফং | |
---|---|
Saka Haphong | |
সর্বোচ্চ বিন্দু | |
উচ্চতা | ১,০৫২ মিটার (৩,৪৫১ ফুট) [1] |
সুপ্রত্যক্ষতা | ৮২০ মিটার (২,৬৯০ ফুট) [2] |
বিচ্ছিন্নতা | ৪২ কিমি (২৬ মা) |
তালিকাভুক্তি | দেশের সর্বোচ্চ বিন্দু |
স্থানাঙ্ক | ২১°৪৭′১৯″ উত্তর ৯২°৩৬′৩১″ পূর্ব |
ভূগোল | |
অবস্থান | বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে |
মূল পরিসীমা | মোদক রেঞ্জ |
ভূতত্ত্ব | |
পর্বতের ধরন | পর্বত |
আনুষ্ঠানিকভাবে ত্লাংময়কে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া হিসেবে ঘোষণা করা হয়নি।[4][5] সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সরকারি ভাবে তাজিংডং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া স্বীকৃত।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] সাকা হাফং চূড়াটি ২০০৫ সালে সর্বপ্রথম আরোহণ করেন ইংরেজ পর্বতারোহী জিং ফুলেন। সেসময় তিনি চূড়াটির উচ্চতা নির্ণয় করেন ১,০৬৪ মিটার আর অবস্থান দেখান 21°47′11″উ. 92°36′36″পূ. / 21.78639°উ. 92.61°পূ.।[6] তার দেখানো এ অবস্থান রাশিয়া নির্মিত ভৌগোলিক মানচিত্রে এর অবস্থানের সাথে হুবহু মিলে যায়।[7] ২০০৭ সালে প্রথম বাংলাদেশী দল ত্লাংময় আরোহণ করেন। ইয়াহিয়া খানের নেতৃত্বে সেই দলে ছিলেন দেশের এভারেস্ট আরোহণকারী পর্বতারোহী সজল খালেদ। ২০১১ খ্রিষ্টাব্দে দুটি অভিযাত্রিক দল সাকা হাফং-এর উচ্চতা নির্ণয় করেন ৩,৪৮৮ ও ৩,৪৬১ ফুট।[8] বাংলাদেশের স্বীকৃত সর্বোচ্চ চূড়া তাজিংডং (৩১৯৮ ফুট)।