ষ্টার্নবের্গার জে (হ্রদ)
মিউনিখের দক্ষিণপশ্চিমে স্টার্নবার্গ জেলায় একটি হ্রদ। / From Wikipedia, the free encyclopedia
ষ্টার্নবের্গার জে (জার্মান: Starnberger See, জার্মান উচ্চারণⓘ)— ১৯৬২ সাল পর্যন্ত একে ভ্যুর্মজে (ভ্যুর্ম হ্রদ; জার্মান Würmsee) নামেও ডাকা হতো ৷ আয়তনের দিক থেকে জার্মানির পঞ্চম বৃহত্তম হ্রদ ৷ অধিকতর গড় গভীরতার কারণে এবং পানির পরিমাণের দিক থেকে কনস্ট্যান্স হ্রদের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম মিঠাপানির হ্রদ[2]এটি ৷ মিউনিখের দক্ষিণপশ্চিমে ষ্টার্নবের্গ জেলায় অবস্থিত। এটি ব্যাভারিয়া রাজ্যের অংশ এবং প্রশাসনিকভাবে ব্যাভারিয় প্রশাসনের রাষ্ট্র মালিকানাধীন স্থান, উদ্যান ও হ্রদ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত।
এই নিবন্ধের বিভিন্ন পরিভাষার বাংলা অনুবাদ প্রয়োজন। তাই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
ষ্টার্নবের্গার জে | |
---|---|
ওর্ম হ্রদ | |
অবস্থান | বায়ার্ন |
স্থানাঙ্ক | ৪৭°৫৪′১৪″ উত্তর ১১°১৮′২৬″ পূর্ব |
ধরন | প্রাকৃতিক হ্রদ |
স্থানীয় নাম | Starnberger See {{স্থানীয় নামের পরীক্ষক}} ত্রুটি: প্যারামিটারের মান ত্রুটিপূর্ণ (সাহায্য) |
ব্যুৎপত্তি | উইরম-সিও |
প্রাথমিক অন্তর্প্রবাহ | স্টেইনবাখ |
প্রাথমিক বহিঃপ্রবাহ | ওর্ম |
অববাহিকা | ৩১৪ কিমি২ (১২১ মা২) |
অববাহিকার দেশসমূহ | জার্মানি |
পরিচালনা সংস্থা | ব্যাভারিয় প্রশাসনের রাষ্ট্র মালিকানাধীন স্থান, উদ্যান ও হ্রদ |
সর্বাধিক দৈর্ঘ্য | ২০.২ কিমি (১২.৬ মা) |
পৃষ্ঠতল অঞ্চল | ৫৮.৩৬ কিমি২ (২২.৫৩ মা২) |
সর্বাধিক গভীরতা | ১২৭.৮ মি (৪১৯ ফু) |
পানির আয়তন | ২,৯৯৮×১০ |
বাসস্থান সময় | ২১ বছর |
পৃষ্ঠতলীয় উচ্চতা | ৫৯৬ মি (১,৯৫৫ ফু) |
দ্বীপপুঞ্জ | রোসেনিনসেল |
জনবসতি | ষ্টার্নবের্গ, আমারলান্ড, জেসহাউপ্ট, টুৎসিং, ফেল্ড-আফিং, পসেনহোফেন |
অবৈধ উপাধি | |
প্রাতিষ্ঠানিক নাম | ষ্টার্নবের্গার জে |
অন্তর্ভুক্তির তারিখ | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ |
রেফারেন্স নং | ৯৪[1] |
ষ্টার্নবের্গার জে হ্রদ মিউনিখের দক্ষিণ-পশ্চিমে ২৫ কিলোমিটার (১৬ মা)দক্ষিণ বায়রিয়ায় অবস্থিত ৷ ১৯৭৬ সাল থেকে শহরের একটি জনপ্রিয় বিনোদনের স্থান এটি। হ্রদটি আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ জলাভূমিগুলির মধ্যে একটি যেটি রামসার কনভেনশন দ্বারা সুরক্ষিত। ১৮৮৬ সালে ব্যাভারিয়ার রাজা দ্বিতীয় লুদভিগের লাশ এই হ্রদে পাওয়া গিয়েছিল বলে বার্গ শহরটি বিখ্যাত। ভিটেলবাখ রাজ পরিবারের সাথে সম্পৃক্ততার কারণে এটি ফুর্সটেনসি (যুবরাজের হ্রদ) নামেও পরিচিত। টি এস এলিয়টের লেখা দ্য ওয়েস্ট ল্যান্ড কবিতায় এই হ্রদের উল্লেখ রয়েছে।