শিনজো আবে
জাপানের ৯৮তম প্রধানমন্ত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
শিনজো আবে (জাপানি: 安倍晋三 আবে শিঞ্জৌ; ২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৪ – ৮ জুলাই, ২০২২[1]) একজন জাপানি রাজনীতিবিদ ছিলেন, যিনি ২০০৬-২০০৭ সালে এবং ২০১২ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত পর্যন্ত জাপানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[2] ২০২২ সালে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় তিনি হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। তিনি জাপানের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
শিনজো আবে | |
---|---|
安倍 晋三 | |
জাপানের ৯৬তম প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৬শে ডিসেম্বর ২০১২ – ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ | |
সার্বভৌম শাসক | নারুহিতো আকিহিতো |
ডেপুটি | তারো আসো |
পূর্বসূরী | ইয়োশিহিকো নোদা |
উত্তরসূরী | ইয়োশিহিদে সুগা |
কাজের মেয়াদ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৬ – ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ | |
সার্বভৌম শাসক | আকিহিতো |
পূর্বসূরী | জুনিচিরো কোইযুমি |
উত্তরসূরী | ইয়াসুও ফুকুদা |
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (জাপান) এর প্রেসিডেন্ট | |
কাজের মেয়াদ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১২ – ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ | |
ডেপুটি | মাসাহিকো কোমুরা |
পূর্বসূরী | সাদাকাজু তানিগাকি |
উত্তরসূরী | ইয়োশিহিদে সুগা |
কাজের মেয়াদ ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৬ – ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ | |
পূর্বসূরী | জুনিচিরো কোইযুমি |
উত্তরসূরী | ইয়াসুও ফুকুদা |
চিফ ক্যাবিনেট সেক্রেটারি | |
কাজের মেয়াদ ৩১ অক্টোবর ২০০৫ – ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | |
প্রধানমন্ত্রী | জুনিচিরো কোইযুমি |
পূর্বসূরী | হিরোইউকি হোসোদা |
উত্তরসূরী | ইয়াসুহিসা শিওজাকি |
হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস (জাপান) এর সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ২০ অক্টোবর ১৯৯৬ – ৮ জুলাই ২০২২ | |
পূর্বসূরী | নতুন নির্বাচনী এলাকা |
সংসদীয় এলাকা |
|
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | নিহোঙ্গো (১৯৫৪-০৯-২১)২১ সেপ্টেম্বর ১৯৫৪ টোকিও, জাপান |
মৃত্যু | ৮ জুলাই ২০২২(2022-07-08) (বয়স ৬৭) |
মৃত্যুর কারণ | গুলিবিদ্ধ |
জাতীয়তা | জাপানিজ |
রাজনৈতিক দল | লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (জাপান) |
দাম্পত্য সঙ্গী | আকিয়ে মাতসুজাকি |
বাসস্থান | কান্তেই |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী |
|
২০১৩ সালে আবে জাপানের সংসদে এক ঘোষণাতে বলেন যে জাপানের অর্থনীতিকে পুনরুজ্জিবীত করা ও ইয়েনের মানের অবনতি ঠেকানো জাপানের জন্য "সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরী বিষয়।" [3] তার দেয়া অর্থনৈতিক কৌশল ইংরেজিতে অ্যাবেনমিকস (Abenomics) নামে পরিচিতি পেয়েছে। এটি তিনটি "তীর" নিয়ে তৈরি একটি নীতি। প্রথম তীর হল ২% মুদ্রাস্ফীতি অর্জন, দ্বিতীয়টি হল সংক্ষিপ্ত মেয়াদের জন্য অর্থনীতিকে চাঙা করার জন্য এবং পরবর্তীতে বাজেটে উদ্বৃত্ত অর্জনের জন্য একটি পরিবর্তনীয় আর্থিক নীতি এবং তৃতীয়টি হল দীর্ঘমেয়াদী প্রবৃদ্ধির জন্য বেসরকারী খাতে বিনিয়োগ ও কাঠামোগত সংস্কার।[4] ২০২০ সালের ২৮শে আগস্ট শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি পদত্যাগ ঘোষণা করেন ।[5]