Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
শিক্ষা মন্ত্রক (সংক্ষেপণ এমওই; পূর্বে ১৯৮৫ থেকে ২০২০ পর্যন্ত মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক) হলো ভারত সরকারের মন্ত্রণালয়, এটি জাতীয় শিক্ষা নীতি বাস্তবায়নের জন্য দায়ী।[1] এই মন্ত্রণালয় আবার দুটি বিভাগে বিভক্ত, সেগুলি হলো: স্কুল শিক্ষা এবং সাক্ষরতা বিভাগ। এই দুটি বিভাগ প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা, বয়স্ক শিক্ষা ও সাক্ষরতা এবং উচ্চ শিক্ষা বিভাগ (বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের শিক্ষা, কারিগরি শিক্ষা, বৃত্তি ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে) গুলির সাথে যুক্ত।
মন্ত্রণালয় রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ |
যার এখতিয়ারভুক্ত | ভারত সরকার |
সদর দপ্তর | শাস্ত্রী ভবন, ডাঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ রোড, নতুন দিল্লি |
বার্ষিক বাজেট | ₹১,১২,৮৯৯ কোটি (ইউএস$ ১৩.৮ বিলিয়ন) (২০২৩–২৪) |
দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী |
|
দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী |
|
মন্ত্রণালয় নির্বাহী |
|
অধিভূক্ত সংস্থা |
|
ওয়েবসাইট | education.gov.in |
বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী হলেন ধর্মেন্দ্র প্রধান, যিনি মন্ত্রী পরিষদের সদস্য।[2] ১৯৪৭ সাল থেকে ভারতে একটি শিক্ষা মন্ত্রক ছিল। ১৯৮৫ সালে, রাজীব গান্ধী সরকার তার নাম পরিবর্তন করে রাখে মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক (এমএইচআরডি)। পরে নরেন্দ্র মোদী সরকারের নতুন খসড়া " জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০ "-এর জনসাধারণের ঘোষণার সাথে, মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের নাম পরিবর্তন করে পুনরায় শিক্ষা মন্ত্রক করা হয়।[3]
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদ দ্বারা নতুন জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০ (এনইপি ২০২০) পাস করা হয়েছিল ২০২০ সালের ২৯শে জুলাই তারিখে। বর্তমান শিক্ষা সংক্রান্ত জাতীয় নীতি, ১৯৮৬, এই এনইপি ২০২০ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে।[4] এনইপি ২০২০-এর অধীনে, মানবসম্পদ ও উন্নয়ন মন্ত্রকের (এমএইচআরডি) নাম পরিবর্তন করে শিক্ষা মন্ত্রক (এমওই) করা হয়েছিল। এনইপি ২০২০ এর অধীনে অসংখ্য নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সংস্থা এবং ধারণাকে আইনে প্রণয়ন করা হয়েছে।[5]
স্কুল শিক্ষা ও সাক্ষরতা বিভাগ দেশের স্কুল শিক্ষা ও সাক্ষরতার উন্নয়নের জন্য দায়ী।
উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক পরবর্তী শিক্ষার দায়িত্বে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) আইন, ১৯৫৬-এর ধারা ৩-এর অধীনে ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) পরামর্শে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে পরিগণিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা দেওয়ার ক্ষমতা এই অধিদপ্তরটিকে দেওয়া হয়েছে।[6] [7] [8] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের পরে, এই উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর বিশ্বের বৃহত্তম উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থার দেখাশোনা করে। দেশে উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণায় বিশ্বমানের সুযোগ আনার জন্য এই বিভাগটি নিযুক্ত রয়েছে, যাতে ভারতীয় ছাত্রদের একটি আন্তর্জাতিক মঞ্চের মুখোমুখি হওয়ার সময় অসুবিধার সম্মুখীন না হতে হয়। এই জন্য, সরকার যৌথ উদ্যোগ চালু করেছে এবং ভারতীয় ছাত্রদের বিশ্ব মতামত থেকে উপকৃত হতে সাহায্য করার জন্য এমওইউ স্বাক্ষর করেছে। দেশের কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থাকে বিস্তৃতভাবে তিনটি বিভাগে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে - কেন্দ্রীয় সরকার অর্থায়িত প্রতিষ্ঠান, রাজ্য সরকার/রাজ্য-অর্থায়নকৃত প্রতিষ্ঠান এবং স্ব-অর্থায়নকৃত প্রতিষ্ঠান। কারিগরি ও বিজ্ঞান শিক্ষার ১২২টি কেন্দ্রীয়ভাবে অর্থায়িত প্রতিষ্ঠান নিম্নরূপ: কেন্দ্রীয়ভাবে অর্থায়িত কারিগরি প্রতিষ্ঠানের তালিকা: ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইআইটি) (২৫), ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান (আইআইটি) (২৩), ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউটস অব ম্যানেজমেন্ট(আইআইএম) (২০), ভারতীয় বিজ্ঞান সংস্থা ব্যাঙ্গালোর, ভারতীয় বিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থান (আইসার) (৭ – বেরহামপুর, ভোপাল, কলকাতা, মোহালি, পুনে, তিরুবনন্তপুরম, তিরুপতি), জাতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান (এনআইটি) (৩১), এনআইটিটিটিআর (৪), এবং অন্যান্য ৯ ( এসপিএ, আইএসএমইউ, এনইআরআইএসটি, এসএলআইইটি, আইআইইএসটি, এনআইটিআইই এবং এনআইএফএফটি, সিআইটি)[স্পষ্টকরণ প্রয়োজন][9]
বিভাগটি আটটি দপ্তরে বিভক্ত, এবং বিভাগের বেশিরভাগ কাজ এই দপ্তরের অধীনে ১০০টিরও বেশি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
এই মন্ত্রকের প্রধান উদ্দেশ্য হল:
এমএইচআরডি-এর ইনোভেশন সেল, (এখন এমওই এর ইনোভেশন সেল নামে পুনঃনামকরণ করা হয়েছে) [16] ২০১৮ সালের আগস্ট মাসে অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন (এআইসিটিই) তে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক (এমএইচআরডি) দ্বারা স্থাপিত হয়েছিল, যাতে ভারতের সমস্ত প্রধান উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পদ্ধতিগতভাবে উদ্ভাবন, উদ্যোক্তা এবং স্টার্টআপের সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করা যায়।[17] অভয় জেরে প্রথম মুখ্য ইনোভেশন অফিসার হিসেবে নিযুক্ত হন।[18] [19]
২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে, মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে ভারতীয় কলেজগুলির মর্যাদাক্রমের প্রথম তালিকা প্রকাশ করে।[26] [27] [28] পুরো মর্যাদাক্রম নির্দ্ধারণ কার্যক্রমে এনবিএ, সর্ব ভারতীয় কারিগরি শিক্ষা পরিষদ, ইউজিসি, থমসন রয়টার্স, এলসেভিয়ার এবং ইনফ্লিবনেট (তথ্য ও লাইব্রেরি নেটওয়ার্ক) কেন্দ্র জড়িত।[29] [30] এই ফ্রেমওয়ার্কটি ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে চালু করা হয়েছিল।[31] সমস্ত কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, আইআইটি এবং আইআইএম সহ কেন্দ্রীয়ভাবে অর্থায়িত সমস্ত ১২২টি প্রতিষ্ঠান - প্রথম রাউন্ডের র্যাঙ্কিংয়ে অংশগ্রহণ করেছিল।[32] [33]
শিক্ষামন্ত্রী | |
---|---|
শিক্ষা মন্ত্রক | |
এর সদস্য | কেন্দ্রীয় মন্ত্রিমণ্ডল |
যার কাছে জবাবদিহি করে | ভারতের প্রধানমন্ত্রী |
বাসভবন | নতুন দিল্লি, ভারত |
মনোনয়নদাতা | ভারতের প্রধানমন্ত্রী |
নিয়োগকর্তা | ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে |
মেয়াদকাল | ৫ বছর |
গঠন | ১৫ই আগস্ট ১৯৪৭ |
পূর্বের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী, বর্তমানে শিক্ষামন্ত্রী, (১৯৮৫-২০২০),[34] হলেন শিক্ষা মন্ত্রকের প্রধান এবং ভারত সরকারের একজন ক্যাবিনেট মন্ত্রী।
ক্রম | প্রতিকৃতি | নাম | মেয়াদকাল | প্রধানমন্ত্রী | দল | |||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | আবুল কালাম আজাদ | ১৫ই আগস্ট ১৯৪৭ | ২২শে জানুয়ারি ১৯৫৮ | ১০ বছর, ১৬০ দিন | জওহরলাল নেহেরু | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস | ||
২ | কে এল শ্রীমালী[lower-alpha 1] | ২২শে জানুয়ারি ১৯৫৮ | ৩১শে আগস্ট ১৯৬৩ | ৫ বছর, ২২১ দিন | ||||
৩ | হুমায়ুন কবির | ১লা সেপ্টেম্বর ১৯৬৩ | ২১শে নভেম্বর ১৯৬৩ | ৮১ দিন | ||||
৪ | এম সি চাগলা | ২১শে নভেম্বর ১৯৬৩ | ১৩ই নভেম্বর ১৯৬৬ | ২ বছর, ৩৫৭ দিন | জওহরলাল নেহেরু লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী | |||
৫ | ফখরুদ্দিন আলি আহমেদ | ১৪ই নভেম্বর ১৯৬৬ | ১৩ই মার্চ ১৯৬৭ | ১১৯ দিন | ইন্দিরা গান্ধী | |||
৬ | ত্রিগুণা সেন | ১৬ই মার্চ ১৯৬৭ | ১৪ই ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ | ১ বছর, ৩৩৫ দিন | ||||
৭ | ভি.কে.আর.ভি. রাও | ১৪ই ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ | ১৮ই মার্চ ১৯৭১ | ২ বছর, ৩২ দিন | ||||
৮ | সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় | ১৮ই মার্চ ১৯৭১ | ২০শে মার্চ ১৯৭২ | ১ বছর, ২ দিন | ||||
৯ | সৈয়দ নুরুল হাসান[lower-alpha 2] | ২৪শে মার্চ ১৯৭২ | ২৪শে মার্চ ১৯৭৭ | ৫ বছর, ০ দিন | ||||
১০ | প্রতাপচন্দ্র চন্দ্র | ২৬শে মার্চ ১৯৭৭ | ২৮শে জুলাই ১৯৭৯ | ২ বছর, ১২৪ দিন | মোরারজী দেসাই | জনতা পার্টি | ||
১১ | করণ সিং | ৩০শে জুলাই ১৯৭৯ | ১৪ই জানুয়ারি ১৯৮০ | ১৬৮ দিন | চৌধুরী চরণ সিং | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (ইউ) | ||
১২ | বি শঙ্করানন্দ | ১৪ই জানুয়ারি ১৯৮০ | ১৭ই অক্টোবর ১৯৮০ | ২৭৭ দিন | ইন্দিরা গান্ধী | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস | ||
১৩ | শঙ্কররাও চ্যবন | ১৭ই অক্টোবর ১৯৮০ | ৮ই আগস্ট ১৯৮১ | ২৯৫ দিন | ||||
১৪ | শীলা কল[lower-alpha 3] | ১০ই আগস্ট ১৯৮১ | ৩১শে ডিসেম্বর ১৯৮৪ | ৩ বছর, ১৪৩ দিন | ইন্দিরা গান্ধী রাজীব গান্ধী | |||
১৫ | কে সি পন্ত | ৩১শে ডিসেম্বর ১৯৮৪ | ২৫শে সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ | ২৬৮ দিন | রাজীব গান্ধী | |||
১৬ | পি. ভি. নরসিংহ রাও
(মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রি) |
২৫শে সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ | ২৫শে জুন ১৯৮৮ | ২ বছর, ২৭৪ দিন | রাজীব গান্ধী | |||
১৭ | পি শিব শঙ্কর | ২৫শে জুন ১৯৮৮ | ২রা ডিসেম্বর ১৯৮৯ | ১ বছর, ১৬০ দিন | ||||
১৮ | বিশ্বনাথ প্রতাপ সিং | ২রা ডিসেম্বর ১৯৮৯ | ১০ই নভেম্বর ১৯৯০ | ৩৪৩ দিন | বিশ্বনাথ প্রতাপ সিং | জনতা দল (জাতীয় ফ্রন্ট) |
||
১৯ | রাজ মঙ্গল পান্ডে | ২১শে নভেম্বর ১৯৯০ | ২১শে জুন ১৯৯১ | ২১২ দিন | চন্দ্র শেখর | সমাজবাদী জনতা পার্টি (রাষ্ট্রীয়) | ||
২০ | অর্জুন সিং | ২৩শে জুন ১৯৯১ | ২৪শে ডিসেম্বর ১৯৯৪ | ৩ বছর, ১৮৪ দিন | পি. ভি. নরসিংহ রাও | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস | ||
(১৬) | পি. ভি. নরসিংহ রাও | ২৫শে ডিসেম্বর ১৯৯৪ | ৯ই ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ | ৪৭ দিন | ||||
২১ | মাধবরাও সিন্ধিয়া | ১০ই ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ | ১৭ই জানুয়ারি ১৯৯৬ | ৩৪১ দিন | ||||
(১৬) | পি. ভি. নরসিংহ রাও | ১৭ই জানুয়ারি ১৯৯৬ | ১৬ই মে ১৯৯৬ | ১২০ দিন | ||||
২২ | অটল বিহারী বাজপেয়ী | ১৬ই মে ১৯৯৬ | ১লা জুন ১৯৯৬ | ১৬ দিন | অটল বিহারী বাজপেয়ী | ভারতীয় জনতা পার্টি | ||
২৩ | এস আর বোম্মাই | ৫ই জুন ১৯৯৬ | ১৯শে মার্চ ১৯৯৮ | ১ বছর, ২৮৭ দিন | এইচ. ডি. দেবেগৌড়া ইন্দ্র কুমার গুজরাল |
জনতা দল | ||
২৪ | মুরলি মনোহর জোশী | ১৯শে মার্চ ১৯৯৮ | ২২শে মে ২০০৪ | ৬ বছর, ৬৪ দিন | অটল বিহারী বাজপেয়ী | ভারতীয় জনতা পার্টি | ||
২৫ | অর্জুন সিং | ২২শে মে ২০০৪ | ২২শে মে ২০০৯ | ৫ বছর, ০ দিন | মনমোহন সিং | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস | ||
২৬ | কপিল সিব্বল | ২৯শে মে ২০০৯ | ২৯শে অক্টোবর ২০১২ | ৩ বছর, ১৫৩ দিন | ||||
২৭ | এম এম পল্লম রাজু | ৩০শে অক্টোবর ২০১২ | ২৬শে মে ২০১৪ | ১ বছর, ২০৮ দিন | ||||
২৮ | স্মৃতি ইরানি | ২৬শে মে ২০১৪ | ৫ই জুলাই ২০১৬ | ২ বছর, ৪০ দিন | নরেন্দ্র মোদী | ভারতীয় জনতা পার্টি | ||
২৯ | প্রকাশ জাভড়েকর | ৫ই জুলাই ২০১৬ | ৩০শে মে ২০১৯ | ২ বছর, ৩২৯ দিন | ||||
৩০ | রমেশ পোখরিয়াল
(Minister of Education from 29-Jul-2020 onwards)[35] |
৩০শে মে ২০১৯ | ৭ই জুলাই ২০২১ | ২ বছর, ৩৮ দিন | ||||
৩১ | ধর্মেন্দ্র প্রধান | ৭ই জুলাই ২০২১ | দায়িত্ব | ৩ বছর, ৪৬ দিন |
প্রতিকৃতি | নাম | মেয়াদ | প্রধানমন্ত্রী | রাজনৈতিক দল | |||
---|---|---|---|---|---|---|---|
রাম শঙ্কর কাথেরিয়া | ৯ই নভেম্বর ২০১৪ | ৫ই জুলাই ২০১৬ | ১ বছর, ২৩৯ দিন | নরেন্দ্র মোদী | ভারতীয় জনতা পার্টি | ||
মহেন্দ্রনাথ পাণ্ডে | ৫ই জুলাই ২০১৬ | ৩রা সেপ্টেম্বর ২০১৭ | ১ বছর, ৬০ দিন | ||||
উপেন্দ্র কুশওয়াহা | ৯ই নভেম্বর ২০১৪ | ১১ই ডিসেম্বর ২০১৮ | ৪ বছর, ৩২ দিন | রাষ্ট্রীয় লোক সমতা পার্টি | |||
সত্যপাল সিং | ৩রা সেপ্টেম্বর ২০১৭ | ৩০শে মে ২০১৯ | ১ বছর, ২৬৯ দিন | ভারতীয় জনতা পার্টি | |||
সঞ্জয় ধোত্রে (২০২০-র ২৯শে জুলাইয়ের পর থেকে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী) |
৩১শে মে ২০১৯ | ৭ই জুলাই ২০২১ | ২ বছর, ৩৭ দিন | ||||
সুভাষ সরকার | ৮ই জুলাই ২০২১ | দায়িত্ব | ৩ বছর, ৪৫ দিন | ||||
রাজকুমার রঞ্জন সিং | |||||||
অন্নপূর্ণা দেবী |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.