![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/64/Pentagram4.svg/langbn-640px-Pentagram4.svg.png&w=640&q=50)
শয়তানবাদ
From Wikipedia, the free encyclopedia
শয়তানবাদ সাধারণভাবে হিব্রু বাইবেল ও কুরআনের উল্লেখ শয়তানের উপাসনা, ভক্তি বা প্রশংসাকে বোঝানো হয়ে থাকে। নূতন নিয়মে আরো বিস্তারিত ধারণা পাওয়া যায়, যেখানে যিশুর প্রলুব্ধ হওয়ার ঘটনাকে বুঝানো হয়েছে। আব্রাহামিক ধর্মে শয়তানকে তুলনা করা হয়ে
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/4f/Pacto%2Bcom%2Bsatanas%2Bo%2Bverdadeiro%2Bpacto%2Bpara%2Bse%2Bobter%2Btudo%2Boque%2Bdesejar%2Bamericana%2Bsp%2Bbrasil_58866D_1.jpg/320px-Pacto%2Bcom%2Bsatanas%2Bo%2Bverdadeiro%2Bpacto%2Bpara%2Bse%2Bobter%2Btudo%2Boque%2Bdesejar%2Bamericana%2Bsp%2Bbrasil_58866D_1.jpg)
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/64/Pentagram4.svg/320px-Pentagram4.svg.png)
হে বিপথগামী দেবদূত বা দানব হিসেবে যে মানুষকে খারাপ কাজ বা পাপ করতে অনুপ্রেরণা যোগায়। ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী শয়তানকে ইসলাম ধর্মের প্রধান শত্রু হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। ইউরোপে রেঁনেসা হওয়ার পরে শয়তানকে আসলে রূপক অর্থে দেখা হয়েছে যা বোঝাচ্ছে বিশ্বাসের অভাবকে, বিচ্ছিন্নতাবাদ, ইচ্ছার স্বাধীনতা, জ্ঞান এবং আলোকিত হওয়াকে।[1] সাহিত্যে শয়তানকে মিল্টনের প্যারাডাইজ লস্ট-এ দেখানো হয়।[1]
১৯৬০ সালের আগে শয়তান-উপাসকদলগুলোকে গুপ্ত ও অবৈধ মনে করা হত। হাদীসবিদ্যা বিরোধী আইন যেমন ব্রিটিশ হাদীসবিদ্যা আইন ১৭৩৫ (যা ১৯৫১ সালের আগ পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল) জনগণের হাদীসবিদ্যা ও শয়তানবাদ বিরোধী আবেগকে প্রকাশ করে। আধুনিক শয়তানবাদ প্রথম সবার নজরে আসে ১৯৬৬ সালে চার্চ অব স্যাটান বা "শয়তানের গির্জা" প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। আধুনিক শয়তানবাদি দলগুলো নানা ভাগে বিভক্ত হলেও প্রধান দু'টি ধারা হচ্ছে আস্তিক ও নাস্তিক। আস্তিকরা শয়তানকে ইবলিশ হিসেবে জানে। অন্যদিকে নাস্তিক শয়তানবাদিরা নিজেদের নাস্তিক মনে করে এবং শয়তানকে মনে করে মানুষের খারাপ বৈশিষ্ট্যের একটি প্রতীকরপ হিসাবে।[2]