![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/d/d4/Se%25C3%25A1n_MacBride_1984.jpg/640px-Se%25C3%25A1n_MacBride_1984.jpg&w=640&q=50)
শন ম্যাকব্রাইড
শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী / From Wikipedia, the free encyclopedia
শন ম্যাকব্রাইড (২৬ জানুয়ারি ১৯০৪ – ১৫ জানুয়ারি ১৯৮৮) একজন আইরিশ রাজনীতিবিদ ছিলেন যিনি প্রজাতন্ত্রের সন্তান রাজনৈতিক দলের যুক্ত ছিলেন। তিনি ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী, ১৯৪৬ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল প্রজাতন্ত্রের সন্তান দলের প্রধান ও ১৯৩৬ সাল থেকে ১৯৩৯ পর্যন্ত আইরিশ প্রজাতন্ত্রী সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত আয়ারল্যান্ডের আইনসভার নিম্নকক্ষের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[1]
শন ম্যাকব্রাইড | |
---|---|
![]() ১৯৮৪ সালের অক্টোবর মাসে আমস্টারডামে শন ম্যাকব্রাইড | |
আয়ারল্যান্ড সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ – ১৩ জুন ১৯৫১ | |
প্রধানমন্ত্রী | জন এ. কোস্টেলো |
পূর্বসূরী | এয়ামন ডি ভ্যালেরা |
উত্তরসূরী | ফ্রাঙ্ক আইকেন |
প্রজাতন্ত্রের সন্তান দলের নেতা | |
কাজের মেয়াদ ২১ জানুয়ারি ১৯৪৬ – ৩ জুন ১৯৬৫ | |
পূর্বসূরী | "পদ প্রতিষ্ঠিত" |
উত্তরসূরী | "পদ অবলুপ্ত" |
আইরিশ প্রজাতন্ত্রী সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান | |
কাজের মেয়াদ ২৪ এপ্রিল ১৯৩৬ – ৯ জুলাই ১৯৩৯ | |
পূর্বসূরী | মস টুমে |
উত্তরসূরী | টম ব্যারি |
আয়ারল্যান্ডীয় আইনসভার নিম্নকক্ষের সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১৯৪৮ – ১৯৫৭ | |
সংসদীয় এলাকা | ডাবলিন দক্ষিণ-পশ্চিম |
কাজের মেয়াদ ১৯৪৭ – ১৯৪৮ | |
সংসদীয় এলাকা | ডাবলিন কাউন্টি |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (১৯০৪-০১-২৬)২৬ জানুয়ারি ১৯০৪ প্যারিস, ফ্রান্স |
মৃত্যু | ১৫ জানুয়ারি ১৯৮৮(1988-01-15) (বয়স ৮৩) ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড |
সমাধিস্থল | গ্লাসনেভিন গোরস্তান, ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড |
জাতীয়তা | আইরিশ |
রাজনৈতিক দল | প্রজাতন্ত্রের সন্তান |
দাম্পত্য সঙ্গী | ক্যাটালিনা বালফিন (বি. ১৯২৪; মৃ. ১৯৭৬) |
সন্তান | ২ |
পিতামাতা |
|
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ডাবলিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ |
আয়ারল্যান্ডের ঘরোয়া রাজনীতি থেকে উঠে আসা শন ম্যাকব্রাইড বিংশ শতাব্দীতে বিভিন্ন সংস্থা প্রতিষ্ঠা প্রতিষ্ঠার সাথে যুক্ত ছিলেন ও সংস্থার সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন এবং সংস্থার সাথে যুক্ত ছিলেন যার মধ্যে জাতিসংঘ, কাউন্সিল অব ইউরোপ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল অন্যতম। তিনি ১৯৭৪ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার, ১৯৭৫–১৯৭৬ সালের জন্য লেনিন শান্তি পুরস্কার ও ১৯৮০ সালে সেবায় ইউনেস্কো রৌপ্য পদক লাভ করেন।