![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/bn/thumb/f/f3/%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B2_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25A8.svg/langbn-640px-%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B2_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25A8.svg.png&w=640&q=50)
লিবিয়া জাতীয় ফুটবল দল
From Wikipedia, the free encyclopedia
লিবিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Libya national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে লিবিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম লিবিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা লিবীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৫ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৫৩ সালের ২৯শে জুলাই তারিখে, লিবিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; মিশরে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে লিবিয়া মিশরের কাছে ১০–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
![]() | |||
ডাকনাম | মেডিটেরেনিয়ান ঘোড়া | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | লিবীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | জোরান ফিলিপোভিচ | ||
অধিনায়ক | মুহাম্মদ নাশনুশ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | আহমেদ সাদ ওসমান (১০৮) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | আলি আল-বিস্কি (৪৮) | ||
মাঠ | ত্রিপোলি স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | LBY | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১২০ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৩৬ (সেপ্টেম্বর ২০১২) | ||
সর্বনিম্ন | ১৮৭ (জুলাই ১৯৯৭) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১০৭ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৪৬ (আগস্ট ১৯৮৫) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৪ (জুন ২০০৩) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (মিশর; ২৯ জুলাই ১৯৫৩) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (ইরাক; ৬ এপ্রিল ১৯৬৬) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (মিশর; ২৯ জুলাই ১৯৫৩) | |||
আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্স | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (১৯৮২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (১৯৮২) |
৬৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট ত্রিপোলি স্টেডিয়ামে মেডিটেরেনিয়ান ঘোড়া নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন জোরান ফিলিপোভিচ এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন আল আহলির গোলরক্ষক মুহাম্মদ নাশনুশ।
লিবিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে লিবিয়া এপর্যন্ত ৩ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৮২ আফ্রিকান কাপ অফ নেশন্সের ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ঘানার সাথে ১–১ গোলে ড্র করার পর পেনাল্টি শুট-আউটে ৭–৬ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
তারিক আল তাইব, মুহাম্মদ নাশনুশ, আলি সালামা, আহমেদ সাদ ওসমান এবং আলি আল-বিস্কির মতো খেলোয়াড়গণ লিবিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।