![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/69/Les_Soldats_de_la_Paix_du_bataillon_indien_lors_d%2527une_patrouille_de_domination_de_terrain_%25C3%25A0_travers_la_for%25C3%25AAt_de_Pitakongo_%252815143910694%2529.jpg/640px-Les_Soldats_de_la_Paix_du_bataillon_indien_lors_d%2527une_patrouille_de_domination_de_terrain_%25C3%25A0_travers_la_for%25C3%25AAt_de_Pitakongo_%252815143910694%2529.jpg&w=640&q=50)
রাষ্ট্রসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে ভারতীয় সেনাবাহিনী
From Wikipedia, the free encyclopedia
ভারত এখন পর্যন্ত ১৮০,০০০ সেনা ও তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করে মোট ৪৩ টি শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিয়েছে ও অবদান রেখেছে।[1][2][3][4] ২০১৪ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী ভারত রাষ্ট্রসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে নিযুক্ত ৭,৮৬০০ জন কর্মী নিয়ে তৃতীয় বৃহত্তম সৈন্যদাতা [টিসিসি] । যার মধ্যে ৯৯৫ জন পুলিশ সদস্য,রাষ্ট্রসংঘের অধীনে প্রথম পুলিশের মহিলা বাহিনী ইউনিট রয়েছে ।[5][6] সম্প্রতি দক্ষিণ সুদানে গণহত্যা রোধে সংঘর্ষে ভারতীয় শান্তিরক্ষী বাহিনীর দুই সেনা মারা গিয়েছিল। রাষ্ট্রসংঘের পক্ষ থেকে ভারতীয় শান্তিরক্ষী বাহিনীর অবদানের প্রশংসা করা হয়েছিল ।[7]
ভারত এ পর্যন্ত দু'জন সামরিক উপদেষ্টা (ব্রিগেডিয়ার ইন্দ্রজিৎ রিখয়ে এবং লেঃ জেনারেল আর কে মেহতা), দু'জন পুলিশ উপদেষ্টা (এম কিরণ বেদী), একজন উপ-সামরিক উপদেষ্টা (লেঃ জেনারেল অভিজিৎ গুহ), ১৪ জন বাহিনী কমান্ডার এবং বিভিন্ন পুলিশ কমিশনারকে বিভিন্ন পদে সরবরাহ করেছে রাষ্ট্রসংঘের মিশনে । রাষ্ট্রসংঘের মিশনে নিযুক্ত মেডিকেল ইউনিটগুলির অংশ গঠন ছাড়াও সামরিক পর্যবেক্ষক এবং স্টাফ অফিসার হিসাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর মহিলা অফিসাররা অবদান রেখেছে।[8] শান্তিরক্ষা মিশনে প্রথম সম্পূর্ণ মহিলা দল ছিল ভারত থেকে গঠিত একটি পুলিশ বাহিনী।যাদের ২০০৭ সালে লাইবেরিয়ায় ইউএন অপারেশনে (ইউএনএমআইএল) মোতায়েন করা হয়েছিল।[6] লেফটেন্যান্ট জেনারেল সতীশ নাম্বিয়র (প্রাক্তন ভারতীয় সেনাবাহিনী লেফটেন্যান্ট জেনারেল)১৯৯৯ সালের মার্চ থেকে মার্চ ১৯৯৩ পর্যন্ত রাষ্ট্রসংঘের সুরক্ষা বাহিনীর কমান্ডার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি পিস বিল্ডিং কমিশনের "হুমকি, চ্যালেঞ্জস এবং চেঞ্জ এ হাই-লেভেল প্যানেল" তেও দায়িত্ব পালন করেছেন।[9]
২০১০ সালের ডিসেম্বরে ভারত তৃতীয় ২ বছরের মেয়াদে পিস বিল্ডিং কমিশনের সাংগঠনিক কমিটিতে পুনরায় নিয়োগ পেয়েছিল।[10] ভারত শান্তি একীকরণের জন্য জাতীয় নেতৃত্বাধীন পরিকল্পনাগুলির সমর্থক। পিস বিল্ডিং কমিশনে পরামর্শ, সহায়তা এবং তার সংযোগ প্রসারিত করার জন্য পিস বিল্ডিং কমিশনের গঠনমূলক পদ্ধতির এবং "হালকা স্পর্শ"এর পক্ষে যুক্তি দেখায় ভারত । রাষ্ট্রসংঘের পিস বিল্ডিং তহবিলেও অবদান রাখছে।[6]